একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘দেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। আমরা প্রতিটি
গ্রামে পরিকল্পিত আবাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছি। দেশের সকল
নাগরিকের জন্য মানসম্মত আবাসন এবং আগামী প্রজন্মের বাসযোগ্য নগর ও গ্রাম
গড়ে তোলাই আমাদের অঙ্গীকার।’ আজ রোববার বাংলাদেশ সচিবালয়ে গৃহায়ণ ও
গণপূর্ত মন্ত্রণালয় পরিদর্শনকালে কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বক্তৃতায়
প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজধানী ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহর ও বিভিন্ন জেলা, উপজেলা পর্যায়ে এ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার আওতায় ৩৫টি প্লট উন্নয়ন প্রকল্প এবং ২৯টি ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। এর অধীনে ৪২ হাজার ৯৭১টি প্লট উন্নয়ন ও ৩২ হাজার ৮১৬টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া ৩৭ হাজার ৯৫৯ প্লট উন্নয়নের জন্য এ মন্ত্রণালয়ের ২৬টি প্রকল্প ও ৭২ হাজার ১৯৭টি ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য ১৭টি প্রকল্পের অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি জানান, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের জন্য ২০ তলা বাসভবন নির্মাণের কাজ চলছে। ঢাকার আজিমপুর, মতিঝিল সরকারি কলোনি ও বেইলি রোডে বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সম্প্রতি কুয়ালালামপুর সফরকালে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত সামি ভেলু আমার সাথে সাক্ষাৎ করতে এলে আমি তাঁকে ঢাকার নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য কামরাঙ্গীরচরে বহুতল আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই। তিনি তা সাদরে গ্রহণ করেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পূর্বাচল নতুন শহরে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের মাধ্যমে ডিপিপি অনুযায়ী ৬২ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণের পরিকল্পনাও আমাদের রয়েছে। আমি আশা করি, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, জাতীয গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তর আরও অধিকসংখ্যক প্লট উন্নয়ন ও ফ্ল্যাট নির্মাণের মাধ্যমে আবাসন-সমস্যা সমাধানে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, খুলনা, রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট, রংপুরসহ দেশের বড় বড় শহরের উন্নয়নে গত ছয় বছরে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরসমূহের সার্বিক কর্মকাণ্ড উপস্থাপন করে বক্তব্য দেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন আবদুল্লাহ, পদস্থ কর্মকর্তা ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজধানী ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহর ও বিভিন্ন জেলা, উপজেলা পর্যায়ে এ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার আওতায় ৩৫টি প্লট উন্নয়ন প্রকল্প এবং ২৯টি ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। এর অধীনে ৪২ হাজার ৯৭১টি প্লট উন্নয়ন ও ৩২ হাজার ৮১৬টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া ৩৭ হাজার ৯৫৯ প্লট উন্নয়নের জন্য এ মন্ত্রণালয়ের ২৬টি প্রকল্প ও ৭২ হাজার ১৯৭টি ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য ১৭টি প্রকল্পের অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি জানান, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের জন্য ২০ তলা বাসভবন নির্মাণের কাজ চলছে। ঢাকার আজিমপুর, মতিঝিল সরকারি কলোনি ও বেইলি রোডে বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সম্প্রতি কুয়ালালামপুর সফরকালে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত সামি ভেলু আমার সাথে সাক্ষাৎ করতে এলে আমি তাঁকে ঢাকার নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য কামরাঙ্গীরচরে বহুতল আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই। তিনি তা সাদরে গ্রহণ করেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পূর্বাচল নতুন শহরে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের মাধ্যমে ডিপিপি অনুযায়ী ৬২ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণের পরিকল্পনাও আমাদের রয়েছে। আমি আশা করি, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, জাতীয গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তর আরও অধিকসংখ্যক প্লট উন্নয়ন ও ফ্ল্যাট নির্মাণের মাধ্যমে আবাসন-সমস্যা সমাধানে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, খুলনা, রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট, রংপুরসহ দেশের বড় বড় শহরের উন্নয়নে গত ছয় বছরে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরসমূহের সার্বিক কর্মকাণ্ড উপস্থাপন করে বক্তব্য দেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন আবদুল্লাহ, পদস্থ কর্মকর্তা ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments