চাই সাশ্রয়ী ও নিরাপদ ইন্টারনেট by মো. মিন্টু হোসেন
(‘ইন্টারনেট সিম্পোজিয়াম বাংলাদেশ ২০১৪’ শীর্ষক আয়োজনে নিরাপদ ও সহজলভ্য ইন্টারনেট প্রসঙ্গে কথা বলেন বক্তারা।) সবার
জন্য চাই সাশ্রয়ী ও নিরাপদ ইন্টারনেট। সবার কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে
দিতে নীতিনির্ধারকদের কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে। ২৭ ডিসেম্বর রাজধানীতে
ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপটারের ‘ইন্টারনেট সিম্পোজিয়াম
বাংলাদেশ ২০১৪’ শীর্ষক আয়োজনে বক্তারা এই মন্তব্য করেন। সেমিনারের শুরুতে
বক্তারা ‘রোল অব ইন্টারনেট গর্ভনেন্স ফর এ মোর অ্যাকসেবল ইন্টারনেট’ বিষয়ে
আলোচনা করেন। ইন্টারনেট সোসাইটি ও ইন্টারনেটের বর্তমান প্রেক্ষাপট
উপস্থাপন করেন ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টারের সভাপতি অধ্যাপক
ড. সাব্বির আহমেদ। স্পিকার প্যানেলে উপস্থিত ছিলেন, প্রধানমন্ত্রী
কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রামের জিআইইউ ইউনিটের ডেপুটি ডিরেক্টর
রোকন উল হাসান, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ
(আইএসপিএবি) এর সেক্রেটারি জেনারেল ইমদাদুল হক, বিটিসিএল এর সহকারী
বিভাগীয় প্রকৌশলী আতিকুর রহমান, ইথিকস টেলিকমিউনিকেশনস প্রাইভেট লি. এর
সিইও কামাল হোসেন ও অগমিডিয়াএক্স এর পিপল ফর পারফরম্যান্স ম্যানেজার
মাইনুল ইসলাম।
মাইনুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রাহকদের জন্য ইন্টারনেট সাশ্রয়ী খরচে সবার হাতের নাগালে পৌঁছাতে হবে। ইন্টারনেট সবার হাতের নাগালে পৌঁছাতে আমাদের দেশের কর্তৃপক্ষকে সচেতনভাবে এবং দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে।’
কামাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশে ইন্টারনেটে সুবিধা চালু করার বিষয়টি খুব বেশি পরিকল্পিতভাবে করা হয়নি। বাংলাদেশে ইন্টারনেট গেটওয়ে ও ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবসার ড়্গেত্রে করপোরেট গ্রাহকদের বেশি গুরুত্ব দিয়ে আসছে। গ্রাহকদের জন্য আরও ইন্টারনেট সুবিধা দিতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।’
রোকন উল হাসান বলেন, আইসপি সহ ইন্টারনেট সোসাইটি অবশ্যই যথাযথ সমাধান বের করে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসলে কাজ সহজ হবে।
বিটিসিএলের কর্মকর্তা আতিকুর রহমান বলেন, বিটিএল ৫৮ টি জেলায় অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক চালু করেছে। ২০১৬ সাল নাগাদ ইন্টারনেট সুবিধা ১০০০ ইউনিয়নে চালু করার প্রকল্প নিয়ে কাজ চলছে।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্যায়ে ‘ইন্টারনেট গর্ভনেন্স টুওয়ার্ডস সেফার ইন্টারনেট ফর কিডস’ বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। প্যানেলে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সুরাইয়া পারভীন, ডব্লিউএফপি এর হেড অফ আইটি ফারজানা মিথুন, বাংলাদেশ ওমেন আইটি’র (বিডব্লিউআইটি) চেয়ারপারসন লুনা শামসুদ্দোহা, গ্রামীণফোনের হেড অব করপোরেট রেসপনসিবিলিটি দেবাশীষ রায় ও এটুআই প্রোগ্রামের কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোঅর্ডিনেটর সুপর্ণা রায়।
সেমিনারে বক্তারা ইন্টারনেটে শিশুদের নিরাপদ রাখতে করণীয় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। শিশুদের নিরাপদ রাখতে মা-বাবা সচেতনতা, ইন্টারনেট বিষয়ে দায়িত্বশীলতা এবং শিশুদের পাশে থাকার বিষয়ে পরামর্শ দেন বক্তারা। এ বিষয়ে যথাযথ নীতি নির্ধারণের ওপরও গুরুত্ব দেন তাঁরা।
৯-১৬ বছরের শিশুদের যাতে নিরাপদ ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়া যায় সে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন বক্তারা।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ঢাকা চ্যাপ্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট রবিউল হাসান।
মাইনুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রাহকদের জন্য ইন্টারনেট সাশ্রয়ী খরচে সবার হাতের নাগালে পৌঁছাতে হবে। ইন্টারনেট সবার হাতের নাগালে পৌঁছাতে আমাদের দেশের কর্তৃপক্ষকে সচেতনভাবে এবং দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে।’
কামাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশে ইন্টারনেটে সুবিধা চালু করার বিষয়টি খুব বেশি পরিকল্পিতভাবে করা হয়নি। বাংলাদেশে ইন্টারনেট গেটওয়ে ও ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবসার ড়্গেত্রে করপোরেট গ্রাহকদের বেশি গুরুত্ব দিয়ে আসছে। গ্রাহকদের জন্য আরও ইন্টারনেট সুবিধা দিতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।’
রোকন উল হাসান বলেন, আইসপি সহ ইন্টারনেট সোসাইটি অবশ্যই যথাযথ সমাধান বের করে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসলে কাজ সহজ হবে।
বিটিসিএলের কর্মকর্তা আতিকুর রহমান বলেন, বিটিএল ৫৮ টি জেলায় অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক চালু করেছে। ২০১৬ সাল নাগাদ ইন্টারনেট সুবিধা ১০০০ ইউনিয়নে চালু করার প্রকল্প নিয়ে কাজ চলছে।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্যায়ে ‘ইন্টারনেট গর্ভনেন্স টুওয়ার্ডস সেফার ইন্টারনেট ফর কিডস’ বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। প্যানেলে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সুরাইয়া পারভীন, ডব্লিউএফপি এর হেড অফ আইটি ফারজানা মিথুন, বাংলাদেশ ওমেন আইটি’র (বিডব্লিউআইটি) চেয়ারপারসন লুনা শামসুদ্দোহা, গ্রামীণফোনের হেড অব করপোরেট রেসপনসিবিলিটি দেবাশীষ রায় ও এটুআই প্রোগ্রামের কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোঅর্ডিনেটর সুপর্ণা রায়।
সেমিনারে বক্তারা ইন্টারনেটে শিশুদের নিরাপদ রাখতে করণীয় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। শিশুদের নিরাপদ রাখতে মা-বাবা সচেতনতা, ইন্টারনেট বিষয়ে দায়িত্বশীলতা এবং শিশুদের পাশে থাকার বিষয়ে পরামর্শ দেন বক্তারা। এ বিষয়ে যথাযথ নীতি নির্ধারণের ওপরও গুরুত্ব দেন তাঁরা।
৯-১৬ বছরের শিশুদের যাতে নিরাপদ ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়া যায় সে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন বক্তারা।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ঢাকা চ্যাপ্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট রবিউল হাসান।
No comments