আজিমপুর থেকে ঢাবি ছাত্রলীগ নেতার লাশ উদ্ধার : নানা গুঞ্জন
আজিমপুরের একটি বাসা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের এক ছাত্রলীগ নেতার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ওই নেতার নাম প্রণব দাস গুপ্ত বাবলু (২৯)। গতকাল সন্ধ্যায় ওই এলাকার ছাপড়া মসজিদের পাশেই বটতলা নামক স্থানের ৩৩/৩ নম্বর বাসার তিনতলা থেকে এ লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ প্রাথমিকভাবে এ মৃত্যুকে আত্মহত্যা মনে করলেও সন্দেহভাজন হিসেবে ৫ জনকে আটক করেছে।এদিকে লাশ উদ্ধারের পরপরই বাবলুর মৃত্যু নিয়ে নানা সন্দেহ ও গুঞ্জন চলছে। ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদালয় শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান মনে করছেন, বাবলুকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
আবার বাবলুর হলের বাসিন্দা ও ছাত্রলীগ নেতারা জানান, প্রেমঘটিত কারণে বাবলু আত্মহত্যা করেছে। আর ঢাবি কর্তৃপক্ষ বলেছে, ময়নাতদন্তের আগে কিছুই বলা যাবে না। পুলিশের লালবাগ জোনের এডিসি জানান, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, ওই মৃত্যু আত্মহত্যা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ১৯৯৯-২০০০ শিক্ষাবর্ষের সাবেক ছাত্র বাবলু। সাবেক ছাত্র হয়েও হলের সভাপতি হওয়ার আশায় হলেই ইস্ট ভবনের ৩৩৭ নম্বর কক্ষে থাকত বাবলু। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার লাকসামে।
বাবলুর মৃত্যু সম্পর্কে ঢাবি কর্তৃপক্ষ জানায়, সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। বাড়িটির তিনতলায় জানালার গ্রিলের সঙ্গে বাবলুর লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঢাবির ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. আমজাদ আলী আমার দেশকে জানান, লাশের অবস্থা দেখে মনে হয় শনিবারেই কোনো একসময় এ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। লাশ উদ্ধারের সময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তিন মেয়ে ও ২ ছেলেকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বলা যাবে, এটা আত্মহত্যা নাকি পরিকল্পিত হত্যা।
গোয়েন্দা সংস্থা মনে করছে প্রেমঘটিত মৃত্যু : একটি গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, বাবলুর প্রেমিকার পরিবার পরিকল্পিতভাবে শনিবার বেলা ১১টায় বাবলুকে মেরে ফেলেছে। বাবলু একটি মুসলমান মেয়ের সঙ্গে প্রেম করত। সে সিটি কলেজের ৪র্থ বর্ষের ছাত্রী। বাবলু প্রায় সময়ই ওই প্রেমিকার বাসায় যেত। বহিরাগতদের মধ্যে প্রচার ছিল তারা দম্পতি। আর এ পরিচয়ে তার প্রেমিকার সঙ্গে রাত্রিযাপনও করত বাবলু। মেয়ের পরিবার বিষয়টি জেনে বাবলুকে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকে। তবে বাবলু তার প্রেমিকাকে বিয়ে করতে রাজি হয়নি। আর এ কারণেই তাকে মেরে ফেলা হয় বলে গোয়েন্দা সংস্থা তথ্য পেয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ১৯৯৯-২০০০ শিক্ষাবর্ষের সাবেক ছাত্র বাবলু। সাবেক ছাত্র হয়েও হলের সভাপতি হওয়ার আশায় হলেই ইস্ট ভবনের ৩৩৭ নম্বর কক্ষে থাকত বাবলু। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার লাকসামে।
বাবলুর মৃত্যু সম্পর্কে ঢাবি কর্তৃপক্ষ জানায়, সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। বাড়িটির তিনতলায় জানালার গ্রিলের সঙ্গে বাবলুর লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঢাবির ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. আমজাদ আলী আমার দেশকে জানান, লাশের অবস্থা দেখে মনে হয় শনিবারেই কোনো একসময় এ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। লাশ উদ্ধারের সময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তিন মেয়ে ও ২ ছেলেকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বলা যাবে, এটা আত্মহত্যা নাকি পরিকল্পিত হত্যা।
গোয়েন্দা সংস্থা মনে করছে প্রেমঘটিত মৃত্যু : একটি গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, বাবলুর প্রেমিকার পরিবার পরিকল্পিতভাবে শনিবার বেলা ১১টায় বাবলুকে মেরে ফেলেছে। বাবলু একটি মুসলমান মেয়ের সঙ্গে প্রেম করত। সে সিটি কলেজের ৪র্থ বর্ষের ছাত্রী। বাবলু প্রায় সময়ই ওই প্রেমিকার বাসায় যেত। বহিরাগতদের মধ্যে প্রচার ছিল তারা দম্পতি। আর এ পরিচয়ে তার প্রেমিকার সঙ্গে রাত্রিযাপনও করত বাবলু। মেয়ের পরিবার বিষয়টি জেনে বাবলুকে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকে। তবে বাবলু তার প্রেমিকাকে বিয়ে করতে রাজি হয়নি। আর এ কারণেই তাকে মেরে ফেলা হয় বলে গোয়েন্দা সংস্থা তথ্য পেয়েছে।
No comments