থাইল্যান্ডে বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ৩২০ কোটি ডলার
ভয়াবহ বন্যায় থাইল্যান্ডের এক-তৃতীয়াংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। গত জুলাই মাসে শুরু হওয়া এ বন্যায় এ পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩২০ কোটি ডলার। এ পর্যন্ত ২৮৯ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এক লাখ ১০ হাজার লোক আশ্রয়হীন হয়েছে।
বন্যায় থাইল্যান্ডের উত্তর, উত্তর-পূর্ব এবং মধ্যবর্তী এলাকা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে চাও ফ্রাইয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় রাজধানী ব্যাংককও বন্যায় প্লাবিত হওয়ার মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়ে।
তবে বন্যা থেকে ব্যাংকক রেহাই পাবে বলে জনগণকে আবার আশ্বস্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা।
প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা গতকাল শুক্রবার বলেন, ব্যাংককের বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের বাইরের কিছু এলাকায় সমস্যা হতে পারে। তবে পানির উচ্চতা আর বাড়বে না। ব্যাংককের কেন্দ্রীয় এলাকার জন্য শক্ত প্রতিরক্ষা রয়েছে। এখন পর্যন্ত ব্যাংকককে নিরাপদ ভাবা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীইংলাক আরও বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পানির উচ্চতা বর্তমানে স্থিতিশীল রয়েছে। এ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি তিনি আহ্বান জানান। ব্যাংককের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এ ব্যাপারে জনগণকে আশ্বস্ত করেছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সরকারের এক মন্ত্রী ব্যাংককের বন্যা পরিস্থিতির অবনতির ব্যাপারে জনগণকে সতর্ক করে দেন। এরপর ব্যাংককের উত্তর এলাকার শত শত বাসিন্দা অপেক্ষাকৃত উঁচু এলাকায় তাদের মালামাল সরিয়ে নিতে শুরু করে।
গতকাল এ ঘোষণার পরও আতঙ্কিত অনেককে তাদের মালামাল সরিয়ে নিতে দেখা গেছে।
বন্যায় থাইল্যান্ডের উত্তর, উত্তর-পূর্ব এবং মধ্যবর্তী এলাকা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে চাও ফ্রাইয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় রাজধানী ব্যাংককও বন্যায় প্লাবিত হওয়ার মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়ে।
তবে বন্যা থেকে ব্যাংকক রেহাই পাবে বলে জনগণকে আবার আশ্বস্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা।
প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা গতকাল শুক্রবার বলেন, ব্যাংককের বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের বাইরের কিছু এলাকায় সমস্যা হতে পারে। তবে পানির উচ্চতা আর বাড়বে না। ব্যাংককের কেন্দ্রীয় এলাকার জন্য শক্ত প্রতিরক্ষা রয়েছে। এখন পর্যন্ত ব্যাংকককে নিরাপদ ভাবা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীইংলাক আরও বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পানির উচ্চতা বর্তমানে স্থিতিশীল রয়েছে। এ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি তিনি আহ্বান জানান। ব্যাংককের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এ ব্যাপারে জনগণকে আশ্বস্ত করেছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সরকারের এক মন্ত্রী ব্যাংককের বন্যা পরিস্থিতির অবনতির ব্যাপারে জনগণকে সতর্ক করে দেন। এরপর ব্যাংককের উত্তর এলাকার শত শত বাসিন্দা অপেক্ষাকৃত উঁচু এলাকায় তাদের মালামাল সরিয়ে নিতে শুরু করে।
গতকাল এ ঘোষণার পরও আতঙ্কিত অনেককে তাদের মালামাল সরিয়ে নিতে দেখা গেছে।
No comments