ওয়ানডে সিরিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের : উইকেটের কোনো দোষ নেই : মুশফিক
সিরিজ বাঁচাতে পারল না বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুটিতে জিতে সিরিজ নিল সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গতকাল শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে স্বাগতিকদের আট উইকেটে হারায় সফরকারীরা। জয়ের জন্য মুশফিকদের বেধে দেয়া ২২১ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে নেমে ৪৪ বল হাতে রেখেই দুই উইকেটে লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের এ পরাজয়ের জন্য উইকেটকে দায়ী করেছেন অনেকেই। কিন্তু খেলা শেষে অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম বলেছেন, ‘উইকেট ব্যাটিং উপযোগীই ছিল।
’ দ্বিতীয় ওয়ানডে হারের পর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এই ব্যর্থতার উত্তর আমার কাছেও নেই। উইকেটে তেমন কিছু ছিল না। তবে গিয়েই মারার মতো উইকেটও এটি নয়। ব্যাটসম্যানদের শট খেলার আগে সময় নেয়া দরকার ছিল।’
উইন্ডিজদের ওপেনার ল্যান্ডলি সিমন্স এবং মারলন স্যামুয়েলসের ব্যাটিং নৈপুণ্যের কাছে বাংলাদেশের বোলাররা রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেন। একমাত্র সাকিব আল হাসান ছাড়া আর কোনো বোলার উইকেটের দেখা পাননি। সিমন্স প্রথম ম্যাচে ১২২ রান করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে খেললেন ৮০ রানের আরও একটি দুর্দান্ত ইনিংস। ওয়ান ডাউনে নামা মারলন স্যামুয়েলসও কম যাননি। প্রথম একদিনের ম্যাচে ৭১ রান করা এই ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচেও ৮৮ রানের হার না মানা ইনিংস খেলে সহজ জয়ে ভূমিকা রাখেন। ৭১ রানে প্রথম উইকেট পতন করে হায়াতের আউট হওয়ার মধ্য দিয়ে। ৩৯ রান করা হায়াতকে সাজঘরে ফেরত পাঠান সাকিব আল হাসান। এরপর সিমন্সের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মারকুটে ব্যাটসম্যান মারলন স্যামুয়েলস। এই দুই ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১১১ রানের পার্টনারশিপ গড়েন। সাকিব আল হাসানের বলে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে পা দেয়ার আগে ১২৫ বলে তিনটি চার ও তিনটি ছক্কার সাহায্যে ৮০ রান করেন সিমন্স। এর আগে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিবা-রাত্রির এ ম্যাচে টস জিতে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ব্যাট করতে নেমে শুরুর দিকে ব্যাটিং বিপর্যয় সত্ত্বেও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২২১ রানের টার্গেট বেধে দিতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। ৪৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ড্যারেন সামির বলে নাসিরের বোল্ড হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস। ১৮ রানে ৪, ৫৮ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম, নাসির আর রাজ্জাকের ব্যাটে চড়ে ২২০ রান তোলে বাংলাদেশ। ব্যাট করতে নেমেই উইন্ডিজ পেসার কেমার রোচ ও রবিরাম পালের বোলিং তোপে পড়ে বাংলাদেশ দলের টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যানরা। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে রবিরাম পালের একটি বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে উইকেট কিপার রবিরাম পালের হাতে ধরা দিয়ে মাঠ ছাড়েন ইমরুল (০)। দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশ টপ-অর্ডার লাইন-আপ একেবারে গুঁড়িয়ে দিয়ে যান কেমার রোচ। অফ স্ট্যাম্পের বাইরের একটি বলে খোঁচা মারতে গিয়ে থার্ডম্যানে দাঁড়িয়ে থাকা আন্দ্রে রাসেলের হাতে ধরা দেন তিনি। একই ওভারের চতুর্থ বলে রোচ আশরাফুলকে (০) অধিনায়ক ড্যারেন সামির ক্যাচে পরিণত করেন। মহাব্যাটিং বিপর্যয়! বিপর্যস্ত বাংলাদেশের ইনিংসের হাল ধরেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ও সাবিক আল হাসান। কিন্তু আগের ম্যাচে অপরাজিত ৬৭ রানের ইনিংস খেলা সাকিব বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি মুশফিককে। ব্যক্তিগত ১২ রানে রবিরাম পালের বলে দিনেশ রামদিনের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৪.২ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের রান তখন ৪ উইকেটে মাত্র ১৮। একাই দলের হাল ধরেন মুশফিক। সঙ্গে অলক কাপালি (২০) সায় দিয়ে গেলে দলীয় ৫৮ রানের সময় কেমার রোচের বলে ল্যান্ডলি সিমন্সের হাতে ধরা দিয়ে উইকেট ছাড়েন তিনি। কিন্তু উইকেটের এক প্রান্ত আগলে রাখেন মুশফিকুর রহিম। নাঈম ইসলামকে নিয়ে ৫৭ রানের একটি মূল্যবান পার্টনাশিপ উপহার দেন তিনি। এরপর নাসিরের হাফ সেঞ্চুরি ও আবদুুর রাজ্জাকের মারমুখী ২৫ রানের উপর ভর করে ৪৮.৫ ওভারে ২২০ রানে থামে বাংলাদেশ দলের ইনিংস। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের পক্ষে কেমার রোচ সর্বোচ্চ তিনটি, রবিরাম পাল ও ড্যারেন সামি নেন দুইটি করে উইকেট। ম্যান অব দ্য ম্যাচ হন ওয়েস্ট ইন্ডিজের মার্লন স্যামুয়েলস।
উইকেটের কোনো দোষ নেই—মুশফিক
উইকেটের কোনো দোষ দেননি বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। উইকেট ব্যাটিং উপযোগীই ছিল বলে মনে করেন তিনি। ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে দ্বিতীয় ওয়ানডে হারের পর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এই ব্যর্থতার উত্তর আমার কাছেও নেই। উইকেটে তেমন কিছু ছিল না। তবে গিয়েই মারার মতো উইকেটও এটি নয়। ব্যাটসম্যানদের শট খেলার আগে সময় নেয়া দরকার ছিল।’ব্যাটসম্যানরা বাজে বাজে শট খেলে আউট হয়েছেন এবং ব্যাটসম্যানদের পারফরমেন্সে মুশফিক হতাশ। সিরিজ বাঁচানোর এ ম্যাচে বাংলাদেশের পরিকল্পনা ছিল প্রথম ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারানো। এ সময় ৩০/৩৫ রান এলেও কোনো সমস্যা ছিল না। কিন্তু আমাদের শুরুটা ভালো হয়নি। যে কারণে এই পরিকল্পনা কোনো কাজে আসেনি বলে মনে করেন দলের এ নবীন অধিনায়ক। মাত্র ১৮ রানে ৪ উইকেট পরে যাওয়ার পর লড়াইয়ে ফেরা খুব কঠিন বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। ‘দ্রুত চার উইকেট পড়ে যাওয়ার পর খেলায় ফেরা বেশ কঠিন। তাছাড়া এই ম্যাচে তারা একজন বাড়তি বোলার খেলিয়েছে। সে কারণে ঘুরে দাঁড়ানো ছিল আরও কঠিন। তবে মাঝ ও নিচের সারির ব্যাটসম্যানদের দৃঢ়তায় সম্মানজনক স্কোর দাঁড় করাতে পারি আমরা।’ — যোগ করেন মুশফিক। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে হারলেও এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ অনেক কিছু শিখতে পারবে বলে মুশফিকের ধারণা। তিনি বলেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে এবং ব্যাটসম্যানরা শিখছেও। শুধু প্রতিপক্ষের কাছ থেকে নয় এই ম্যাচে নাসির, নাঈম, রাজ্জাকের ব্যাটিং থেকেও উপরের সারির ব্যাটসম্যানদের অনেক কিছু শেখার আছে।’ম্যাচ জিততে হলে ব্যাটসম্যানদের বেশি দায়িত্বের প্রতি গুরুত্ব দেন মুশফিক। তিনি বলেন, ‘আমি আগেই বলেছি, এখানে সিরিজ বা ম্যাচ যাই জিততে চাই ব্যাটসম্যানদের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ অবদান থাকতে হবে। বোলারদের লড়াই করার পুঁজি তাদের এনে দিতে হবে।’
উইন্ডিজদের ওপেনার ল্যান্ডলি সিমন্স এবং মারলন স্যামুয়েলসের ব্যাটিং নৈপুণ্যের কাছে বাংলাদেশের বোলাররা রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেন। একমাত্র সাকিব আল হাসান ছাড়া আর কোনো বোলার উইকেটের দেখা পাননি। সিমন্স প্রথম ম্যাচে ১২২ রান করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে খেললেন ৮০ রানের আরও একটি দুর্দান্ত ইনিংস। ওয়ান ডাউনে নামা মারলন স্যামুয়েলসও কম যাননি। প্রথম একদিনের ম্যাচে ৭১ রান করা এই ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচেও ৮৮ রানের হার না মানা ইনিংস খেলে সহজ জয়ে ভূমিকা রাখেন। ৭১ রানে প্রথম উইকেট পতন করে হায়াতের আউট হওয়ার মধ্য দিয়ে। ৩৯ রান করা হায়াতকে সাজঘরে ফেরত পাঠান সাকিব আল হাসান। এরপর সিমন্সের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মারকুটে ব্যাটসম্যান মারলন স্যামুয়েলস। এই দুই ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১১১ রানের পার্টনারশিপ গড়েন। সাকিব আল হাসানের বলে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে পা দেয়ার আগে ১২৫ বলে তিনটি চার ও তিনটি ছক্কার সাহায্যে ৮০ রান করেন সিমন্স। এর আগে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিবা-রাত্রির এ ম্যাচে টস জিতে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ব্যাট করতে নেমে শুরুর দিকে ব্যাটিং বিপর্যয় সত্ত্বেও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২২১ রানের টার্গেট বেধে দিতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। ৪৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ড্যারেন সামির বলে নাসিরের বোল্ড হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস। ১৮ রানে ৪, ৫৮ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম, নাসির আর রাজ্জাকের ব্যাটে চড়ে ২২০ রান তোলে বাংলাদেশ। ব্যাট করতে নেমেই উইন্ডিজ পেসার কেমার রোচ ও রবিরাম পালের বোলিং তোপে পড়ে বাংলাদেশ দলের টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যানরা। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে রবিরাম পালের একটি বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে উইকেট কিপার রবিরাম পালের হাতে ধরা দিয়ে মাঠ ছাড়েন ইমরুল (০)। দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশ টপ-অর্ডার লাইন-আপ একেবারে গুঁড়িয়ে দিয়ে যান কেমার রোচ। অফ স্ট্যাম্পের বাইরের একটি বলে খোঁচা মারতে গিয়ে থার্ডম্যানে দাঁড়িয়ে থাকা আন্দ্রে রাসেলের হাতে ধরা দেন তিনি। একই ওভারের চতুর্থ বলে রোচ আশরাফুলকে (০) অধিনায়ক ড্যারেন সামির ক্যাচে পরিণত করেন। মহাব্যাটিং বিপর্যয়! বিপর্যস্ত বাংলাদেশের ইনিংসের হাল ধরেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ও সাবিক আল হাসান। কিন্তু আগের ম্যাচে অপরাজিত ৬৭ রানের ইনিংস খেলা সাকিব বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি মুশফিককে। ব্যক্তিগত ১২ রানে রবিরাম পালের বলে দিনেশ রামদিনের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৪.২ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের রান তখন ৪ উইকেটে মাত্র ১৮। একাই দলের হাল ধরেন মুশফিক। সঙ্গে অলক কাপালি (২০) সায় দিয়ে গেলে দলীয় ৫৮ রানের সময় কেমার রোচের বলে ল্যান্ডলি সিমন্সের হাতে ধরা দিয়ে উইকেট ছাড়েন তিনি। কিন্তু উইকেটের এক প্রান্ত আগলে রাখেন মুশফিকুর রহিম। নাঈম ইসলামকে নিয়ে ৫৭ রানের একটি মূল্যবান পার্টনাশিপ উপহার দেন তিনি। এরপর নাসিরের হাফ সেঞ্চুরি ও আবদুুর রাজ্জাকের মারমুখী ২৫ রানের উপর ভর করে ৪৮.৫ ওভারে ২২০ রানে থামে বাংলাদেশ দলের ইনিংস। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের পক্ষে কেমার রোচ সর্বোচ্চ তিনটি, রবিরাম পাল ও ড্যারেন সামি নেন দুইটি করে উইকেট। ম্যান অব দ্য ম্যাচ হন ওয়েস্ট ইন্ডিজের মার্লন স্যামুয়েলস।
উইকেটের কোনো দোষ নেই—মুশফিক
উইকেটের কোনো দোষ দেননি বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। উইকেট ব্যাটিং উপযোগীই ছিল বলে মনে করেন তিনি। ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে দ্বিতীয় ওয়ানডে হারের পর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এই ব্যর্থতার উত্তর আমার কাছেও নেই। উইকেটে তেমন কিছু ছিল না। তবে গিয়েই মারার মতো উইকেটও এটি নয়। ব্যাটসম্যানদের শট খেলার আগে সময় নেয়া দরকার ছিল।’ব্যাটসম্যানরা বাজে বাজে শট খেলে আউট হয়েছেন এবং ব্যাটসম্যানদের পারফরমেন্সে মুশফিক হতাশ। সিরিজ বাঁচানোর এ ম্যাচে বাংলাদেশের পরিকল্পনা ছিল প্রথম ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারানো। এ সময় ৩০/৩৫ রান এলেও কোনো সমস্যা ছিল না। কিন্তু আমাদের শুরুটা ভালো হয়নি। যে কারণে এই পরিকল্পনা কোনো কাজে আসেনি বলে মনে করেন দলের এ নবীন অধিনায়ক। মাত্র ১৮ রানে ৪ উইকেট পরে যাওয়ার পর লড়াইয়ে ফেরা খুব কঠিন বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। ‘দ্রুত চার উইকেট পড়ে যাওয়ার পর খেলায় ফেরা বেশ কঠিন। তাছাড়া এই ম্যাচে তারা একজন বাড়তি বোলার খেলিয়েছে। সে কারণে ঘুরে দাঁড়ানো ছিল আরও কঠিন। তবে মাঝ ও নিচের সারির ব্যাটসম্যানদের দৃঢ়তায় সম্মানজনক স্কোর দাঁড় করাতে পারি আমরা।’ — যোগ করেন মুশফিক। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে হারলেও এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ অনেক কিছু শিখতে পারবে বলে মুশফিকের ধারণা। তিনি বলেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে এবং ব্যাটসম্যানরা শিখছেও। শুধু প্রতিপক্ষের কাছ থেকে নয় এই ম্যাচে নাসির, নাঈম, রাজ্জাকের ব্যাটিং থেকেও উপরের সারির ব্যাটসম্যানদের অনেক কিছু শেখার আছে।’ম্যাচ জিততে হলে ব্যাটসম্যানদের বেশি দায়িত্বের প্রতি গুরুত্ব দেন মুশফিক। তিনি বলেন, ‘আমি আগেই বলেছি, এখানে সিরিজ বা ম্যাচ যাই জিততে চাই ব্যাটসম্যানদের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ অবদান থাকতে হবে। বোলারদের লড়াই করার পুঁজি তাদের এনে দিতে হবে।’
No comments