সিরিয়ার জনগণকে রক্ষার আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ার বেসামরিক জনগণকে রক্ষা ও দেশটিকে গৃহযুদ্ধ থেকে বাঁচানোর পদক্ষেপ নিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান নভি পিল্লাই।
জাতিসংঘের ওই কর্মকর্তা বলেন, সিরিয়ায় গত মার্চ থেকে শুরু হওয়া সরকারবিরোধী আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা তিন হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এর মধ্যে ১৮৭ জন শিশু রয়েছে। শুধু গত ১০ দিনেই শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। এ ছাড়া হাজার হাজার মানুষকে গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করা হয়েছে। অনেকেই নিখোঁজ রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সরকারবিরোধী আন্দোলনে নেতা-কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে।
পিল্লাই বলেন, সিরিয়ার জনগণকে রক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধভাবে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। গত মার্চ থেকে সিরিয়া সরকার দমন-পীড়ন ও হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি গৃহযুদ্ধে রূপ নেওয়ার আগেই ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। তিনি সতর্ক করেন, সিরিয়ার সেনাবাহিনীর আরও বেশি সদস্য বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে অপারগতা জানালে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠবে।
চলতি মাসের প্রথম দিকে ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের সরকার সিরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে খসড়া প্রস্তাব তোলে। তবে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চীন ও রাশিয়ার ভেটোর কারণে তা ভেস্তে যায়।
জাতিসংঘের ওই কর্মকর্তা বলেন, সিরিয়ায় গত মার্চ থেকে শুরু হওয়া সরকারবিরোধী আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা তিন হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এর মধ্যে ১৮৭ জন শিশু রয়েছে। শুধু গত ১০ দিনেই শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। এ ছাড়া হাজার হাজার মানুষকে গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করা হয়েছে। অনেকেই নিখোঁজ রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সরকারবিরোধী আন্দোলনে নেতা-কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে।
পিল্লাই বলেন, সিরিয়ার জনগণকে রক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধভাবে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। গত মার্চ থেকে সিরিয়া সরকার দমন-পীড়ন ও হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি গৃহযুদ্ধে রূপ নেওয়ার আগেই ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। তিনি সতর্ক করেন, সিরিয়ার সেনাবাহিনীর আরও বেশি সদস্য বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে অপারগতা জানালে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠবে।
চলতি মাসের প্রথম দিকে ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের সরকার সিরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে খসড়া প্রস্তাব তোলে। তবে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চীন ও রাশিয়ার ভেটোর কারণে তা ভেস্তে যায়।
No comments