ইউনিয়ন গঠন ও ধর্মঘটের অধিকার পেলেন শ্রমিকেরা
মিয়ানমারের শ্রমিকেরা এখন থেকে ইউনিয়ন গঠন ও ধর্মঘট করার আইনি অধিকার পাচ্ছেন। দেশটির সেনা-সমর্থিত সরকারের প্রণয়ন করা নতুন শ্রম আইনে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জাতিসংঘ মিয়ানমারের নতুন এই আইনকে স্বাগত জানিয়েছে।
মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন গত মঙ্গলবার ওই আইনে সই করেন। নতুন এই আইনটি ১৯৬২ সালের দমনমূলক ট্রেড ইউনিয়ন অ্যাক্টের স্থলাভিষিক্ত হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, নতুন আইন অনুযায়ী শ্রমিকেরা ইউনিয়ন ও ধর্মঘট করার অধিকার ভোগ করবেন।
নতুন শ্রম আইন অনুসারে সামরিক বাহিনী ও পুলিশ কর্মকর্তা বাদে শ্রমিকেরা ন্যূনতম ৩০ সদস্যের একটি ইউনিয়ন গঠন এবং নিজেদের নাম ও লোগো ব্যবহার করতে পারবেন।
এ ছাড়া কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চাইলে অন্তত ১৪ দিন আগে নোটিশ দিতে হবে এবং ধর্মঘট করার আগে শ্রমিক ইউনিয়নগুলোও আগেভাগে জানাবে, কতজন লোক এতে অংশ নেবে। তবে নতুন শ্রম আইনে স্বাস্থ্য, দমকল, টেলিকমিউনিকেশন, পানি, বিদ্যুৎ প্রভৃতি জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ধর্মঘট করার অধিকার দেওয়া হয়নি।
মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন গত মঙ্গলবার ওই আইনে সই করেন। নতুন এই আইনটি ১৯৬২ সালের দমনমূলক ট্রেড ইউনিয়ন অ্যাক্টের স্থলাভিষিক্ত হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, নতুন আইন অনুযায়ী শ্রমিকেরা ইউনিয়ন ও ধর্মঘট করার অধিকার ভোগ করবেন।
নতুন শ্রম আইন অনুসারে সামরিক বাহিনী ও পুলিশ কর্মকর্তা বাদে শ্রমিকেরা ন্যূনতম ৩০ সদস্যের একটি ইউনিয়ন গঠন এবং নিজেদের নাম ও লোগো ব্যবহার করতে পারবেন।
এ ছাড়া কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চাইলে অন্তত ১৪ দিন আগে নোটিশ দিতে হবে এবং ধর্মঘট করার আগে শ্রমিক ইউনিয়নগুলোও আগেভাগে জানাবে, কতজন লোক এতে অংশ নেবে। তবে নতুন শ্রম আইনে স্বাস্থ্য, দমকল, টেলিকমিউনিকেশন, পানি, বিদ্যুৎ প্রভৃতি জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ধর্মঘট করার অধিকার দেওয়া হয়নি।
No comments