গাদ্দাফির আলোড়ন তোলা মন্তব্য
ক্ষমতায় আসার পর মুয়াম্মার গাদ্দাফি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মন্তব্য করে দুনিয়াজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেন। তাঁর এসব মন্তব্য থেকে বাছাই করা কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হলো:
‘আমি একজন আন্তর্জাতিক নেতা। আরব শাসকদের প্রধান। আফ্রিকার রাজাদের রাজা। আর মুসলিমদের ইমাম। আমার যে আন্তর্জাতিক মর্যাদা, তা আমার নিচু স্তরে নামার বিষয়টি অনুমোদন করে না।’—২০০৯ সালের ৩০ মার্চ এক সমাবেশে এই মন্তব্য করেন গাদ্দাফি। সেখানে সৌদি আরবের বাদশা আবদুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। তাঁর এই মন্তব্য দ্য স্কচম্যান-এ প্রকাশিত হয়।
‘লিবিয়া ছাড়া বিশ্বে আর কোনো গণতান্ত্রিক দেশ নেই।’—২০০৮ সালের ২৩ মার্চ নিউইয়র্ক সিটিতে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সম্মেলনে ভাষণ দেওয়ার সময় গাদ্দাফি এ কথা বলেন।
‘আমি বিশ্বাস করি যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান ইহুদি ও ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে। এর নাম “প্যালেস্টাইন” হতে পারে, আবার “ইসরাটাইনও” হতে পারে। কিংবা তাদের পছন্দমতো অন্য কোনো নামও হতে পারে। এটাই হচ্ছে মূল সমাধান। অন্যথায় ভবিষ্যতে ইহুদিরা ধ্বংস হয়ে যাবে।’—২০০৭ সালের ২৭ মার্চ আল-জাজিরায় প্রচারিত সাক্ষাৎকারে এই মন্তব্য করেন গাদ্দাফি।
‘যদি কোনো সমাজে কোনো শোকের অনুষ্ঠানে একদল লোক সাদা পোশাক পরে এবং আরেক দল পরে কালো পোশাক, তাহলে একদল সাদা পোশাকের অনুরাগী হয়ে কালো পোশাক অপছন্দ করবে। একই সঙ্গে অপর দল কালো পোশাকের অনুরাগী হয়ে সাদা পোশাক অপছন্দ করবে। এই মনোভাবের বিরূপ প্রভাব শরীরের কোষে কোষেও ছড়িয়ে পড়বে।’—১৯৭৫ সালে প্রকাশিত গাদ্দাফির বই দ্য গ্রিন বুক থেকে এই উদ্ধৃতি নেওয়া হয়েছে।
‘আব্রাহাম লিংকন এমন এক ব্যক্তি, যিনি কারও কোনো সহযোগিতা ছাড়াই নিজেকে গড়ে নিয়েছিলেন। তাঁর ও আমার মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু সাদৃশ্য রয়েছে।’—মেরি কলভিন রচিত ‘গাদ্দাফি, দ্য ম্যান দ্য ওয়ার্ল্ড লাভস টু হেট’ নিবন্ধ থেকে গাদ্দাফির এই উক্তি নেওয়া হয়েছে।
‘অন্তঃসত্ত্বা কোনো নারীকে প্যারাসুটে করে লাফিয়ে পড়তে বললে কেউ কিন্তু অভিযোগ করতে পারবে না।’—১৯৭৫ সালের ২৩ জুলাই টাইম সাময়িকীতে গাদ্দাফির এই মন্তব্য প্রকাশিত হয়।
‘আমি একজন আন্তর্জাতিক নেতা। আরব শাসকদের প্রধান। আফ্রিকার রাজাদের রাজা। আর মুসলিমদের ইমাম। আমার যে আন্তর্জাতিক মর্যাদা, তা আমার নিচু স্তরে নামার বিষয়টি অনুমোদন করে না।’—২০০৯ সালের ৩০ মার্চ এক সমাবেশে এই মন্তব্য করেন গাদ্দাফি। সেখানে সৌদি আরবের বাদশা আবদুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। তাঁর এই মন্তব্য দ্য স্কচম্যান-এ প্রকাশিত হয়।
‘লিবিয়া ছাড়া বিশ্বে আর কোনো গণতান্ত্রিক দেশ নেই।’—২০০৮ সালের ২৩ মার্চ নিউইয়র্ক সিটিতে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সম্মেলনে ভাষণ দেওয়ার সময় গাদ্দাফি এ কথা বলেন।
‘আমি বিশ্বাস করি যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান ইহুদি ও ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে। এর নাম “প্যালেস্টাইন” হতে পারে, আবার “ইসরাটাইনও” হতে পারে। কিংবা তাদের পছন্দমতো অন্য কোনো নামও হতে পারে। এটাই হচ্ছে মূল সমাধান। অন্যথায় ভবিষ্যতে ইহুদিরা ধ্বংস হয়ে যাবে।’—২০০৭ সালের ২৭ মার্চ আল-জাজিরায় প্রচারিত সাক্ষাৎকারে এই মন্তব্য করেন গাদ্দাফি।
‘যদি কোনো সমাজে কোনো শোকের অনুষ্ঠানে একদল লোক সাদা পোশাক পরে এবং আরেক দল পরে কালো পোশাক, তাহলে একদল সাদা পোশাকের অনুরাগী হয়ে কালো পোশাক অপছন্দ করবে। একই সঙ্গে অপর দল কালো পোশাকের অনুরাগী হয়ে সাদা পোশাক অপছন্দ করবে। এই মনোভাবের বিরূপ প্রভাব শরীরের কোষে কোষেও ছড়িয়ে পড়বে।’—১৯৭৫ সালে প্রকাশিত গাদ্দাফির বই দ্য গ্রিন বুক থেকে এই উদ্ধৃতি নেওয়া হয়েছে।
‘আব্রাহাম লিংকন এমন এক ব্যক্তি, যিনি কারও কোনো সহযোগিতা ছাড়াই নিজেকে গড়ে নিয়েছিলেন। তাঁর ও আমার মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু সাদৃশ্য রয়েছে।’—মেরি কলভিন রচিত ‘গাদ্দাফি, দ্য ম্যান দ্য ওয়ার্ল্ড লাভস টু হেট’ নিবন্ধ থেকে গাদ্দাফির এই উক্তি নেওয়া হয়েছে।
‘অন্তঃসত্ত্বা কোনো নারীকে প্যারাসুটে করে লাফিয়ে পড়তে বললে কেউ কিন্তু অভিযোগ করতে পারবে না।’—১৯৭৫ সালের ২৩ জুলাই টাইম সাময়িকীতে গাদ্দাফির এই মন্তব্য প্রকাশিত হয়।
No comments