ঝুঁকিতেই আছে অর্থনীতি : সিপিডি
অর্থবছরের শুরুতে অর্থনীতির ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করলেও সরকার তা আমলে নেয়নি। ফলে বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক সংকট ঘনীভূত হচ্ছে বলে মনে করছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সংগঠনটির মতে, অর্থনীতির ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকার যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে, তা কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরস্পরবিরোধী। শুধু তা-ই নয়, সামগ্রিকভাবে তা প্রস্তুতিহীন।গতকাল সংগঠনটির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়। 'মন্দা পরবর্তী বিশ্ব অর্থনীতি, নতুন ঝুঁকি এবং টেকশই উন্নয়ন : দক্ষিণ এশীয় অবস্থার পুনর্বিবেচনা' শীর্ষক অর্থনৈতিক সম্মেলন উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
আগামী শনি ও রবিবার রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৯ থেকে ১১ নভেম্বর মালদ্বীপের আড্ডু আটোলে অনুষ্ঠিতব্য সপ্তদশ সার্ক সম্মেলনকে সামনে রেখে বড় এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে সিডিপির সিনিয়র ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এই মূহূর্তে দেশের অর্থনীতিতে যে অবস্থা বিরাজ করছে, সেটি মূল্যস্ফীতির কথাই বলা হোক অথবা রাষ্ট্রীয় আয়-ব্যয় ভারসাম্যহীনতাই হোক, সরকারের হাতে যে সময় আছে, তা দূর করা সম্ভব। তিনি বলেন, একটি সৃষ্টিশীল দক্ষ অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থনীতির ঝুঁকি মোকাবিলা করা যাবে।
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির বিষয়ে দেবপ্রিয় বলেন, বিশ্বের মোট স্থল ভাগের তিন ভাগ হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ২০ ভাগ এ অঞ্চলে বাস করে। সমগ্র বিশ্বের জিডিপির ১৫ শতাংশ আসে এসব দেশ থেকে। তা ছাড় বিশ্বের দরিদ্র মানুষের সংখ্যাও এ অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি। তার পরও এসব দেশের সম্ভাবনাও প্রচুর। দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হলেও কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ঘটবে না, যদি রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা না যায়। সংবাদ সম্মেলনে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা প্রধান ড. ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ ফেলো খন্দকার মোয়াজ্জেম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অর্থনৈতিক সম্মেলনে এ পর্যন্ত সার্কভুক্ত দেশগুলোর ৮৩ জন প্রতিনিধি তাঁদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছেন। সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মন্ত্রীরা এ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
সিপিডির উদ্যোগে সম্মেলনের সহ-আয়োজক হিসেবে রয়েছে শ্রীলঙ্কার ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিজ (আইপিএস), ভারতের রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ফর ডেভেলপিং কান্ট্রিজ (আরআইএস), নেপালের সাউথ এশিয়া ওয়াচ অন ট্রেড ইকোনমিকস অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট এবং সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর পলিসি স্টাডিজ (সাসেপস) এবং পাকিস্তানের সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট পলিসি ইনিশিয়েটিভ (এসডিপিআই)।
সংবাদ সম্মেলনে সিডিপির সিনিয়র ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এই মূহূর্তে দেশের অর্থনীতিতে যে অবস্থা বিরাজ করছে, সেটি মূল্যস্ফীতির কথাই বলা হোক অথবা রাষ্ট্রীয় আয়-ব্যয় ভারসাম্যহীনতাই হোক, সরকারের হাতে যে সময় আছে, তা দূর করা সম্ভব। তিনি বলেন, একটি সৃষ্টিশীল দক্ষ অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থনীতির ঝুঁকি মোকাবিলা করা যাবে।
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির বিষয়ে দেবপ্রিয় বলেন, বিশ্বের মোট স্থল ভাগের তিন ভাগ হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ২০ ভাগ এ অঞ্চলে বাস করে। সমগ্র বিশ্বের জিডিপির ১৫ শতাংশ আসে এসব দেশ থেকে। তা ছাড় বিশ্বের দরিদ্র মানুষের সংখ্যাও এ অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি। তার পরও এসব দেশের সম্ভাবনাও প্রচুর। দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হলেও কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ঘটবে না, যদি রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা না যায়। সংবাদ সম্মেলনে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা প্রধান ড. ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ ফেলো খন্দকার মোয়াজ্জেম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অর্থনৈতিক সম্মেলনে এ পর্যন্ত সার্কভুক্ত দেশগুলোর ৮৩ জন প্রতিনিধি তাঁদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছেন। সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মন্ত্রীরা এ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
সিপিডির উদ্যোগে সম্মেলনের সহ-আয়োজক হিসেবে রয়েছে শ্রীলঙ্কার ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিজ (আইপিএস), ভারতের রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ফর ডেভেলপিং কান্ট্রিজ (আরআইএস), নেপালের সাউথ এশিয়া ওয়াচ অন ট্রেড ইকোনমিকস অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট এবং সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর পলিসি স্টাডিজ (সাসেপস) এবং পাকিস্তানের সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট পলিসি ইনিশিয়েটিভ (এসডিপিআই)।
No comments