এনবিআর চেয়ারম্যান বললেন-শেয়ারবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগে বাধা নেই
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান ড. নাসির উদ্দীন আহমেদ বলেছেন, 'শেয়ারবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো রকম বাধা নেই।বাজেটে দেওয়া বিদ্যমান সুযোগ এখনো রয়েছে। ফলে যে কেউ চাইলে এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন।' গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বিষয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে কালের কণ্ঠকে তিনি এ কথা বলেন। কালো টাকা বিনিয়োগের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, 'টাকার উৎস সম্পর্কে কোনো রকম প্রশ্ন ছাড়াই অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত কেউ এ সুযোগ গ্রহণ করেননি। তবে অর্থবছরের মাত্র তিন মাস পার হয়েছে।'
শিগগিরই শেয়ারবাজারে অনেকে বিনিয়োগ করবেন_এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, সাধারণত অর্থবছরের শেষ দুই-তিন মাসে এ ধরনের অর্থ বেশি বিনিয়োগ হয়। এবারও হয়তো শেষ দিকে এই সুযোগ গ্রহণের প্রবণতা বাড়বে।
অনুষ্ঠানে অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ হ ম মুস্তাফা কামাল বলেন, 'শেয়ারবাজারে সব সময়ই দুই ধরনের বিনিয়োগকারী থাকেন।
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মনে ভয় ঢুকিয়ে বাজার ফেলে দিয়ে কেউ কেউ কম দামে শেয়ার কেনার সুযোগ নিতে চাইতে পারেন। ফলে বিনিয়োগকারীদের এটা বোঝা উচিত যে হৈচৈ করলে পুঁজিবাজার আরো খারাপ হবে। এখানে যারা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করেন, তাঁরা লাভবান হবেন।' তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিতে এমন কোনো খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি যে পুঁজিবাজার খারাপ হবে।
অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে যথেষ্ট ভালো। অর্থনীতি খারাপ হলে এ বছর আয়কর আদায়ের হার আগের বছরের চেয়ে ২৮ শতাংশ বাড়ত না। রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধির হার অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। অর্থনীতি মজবুত হওয়ায় পুঁজিবাজারেও এর প্রতিফলন হওয়া উচিত।
অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য মাইদুল ইসলাম, আয়কর বিশেষজ্ঞ আহমেদ মনসুর উপস্থিত ছিলেন। ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডেনমার্কের আয়কর বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. বেন টেরা।
অনুষ্ঠানে অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ হ ম মুস্তাফা কামাল বলেন, 'শেয়ারবাজারে সব সময়ই দুই ধরনের বিনিয়োগকারী থাকেন।
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মনে ভয় ঢুকিয়ে বাজার ফেলে দিয়ে কেউ কেউ কম দামে শেয়ার কেনার সুযোগ নিতে চাইতে পারেন। ফলে বিনিয়োগকারীদের এটা বোঝা উচিত যে হৈচৈ করলে পুঁজিবাজার আরো খারাপ হবে। এখানে যারা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করেন, তাঁরা লাভবান হবেন।' তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিতে এমন কোনো খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি যে পুঁজিবাজার খারাপ হবে।
অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে যথেষ্ট ভালো। অর্থনীতি খারাপ হলে এ বছর আয়কর আদায়ের হার আগের বছরের চেয়ে ২৮ শতাংশ বাড়ত না। রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধির হার অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। অর্থনীতি মজবুত হওয়ায় পুঁজিবাজারেও এর প্রতিফলন হওয়া উচিত।
অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য মাইদুল ইসলাম, আয়কর বিশেষজ্ঞ আহমেদ মনসুর উপস্থিত ছিলেন। ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডেনমার্কের আয়কর বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. বেন টেরা।
No comments