মুখোমুখি প্রতিদিন-টুর্নামেন্টসেরা হওয়াই লক্ষ্য আমাদের
তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে খেলতে এসেছিলেন কদমতলা সংসদের হয়ে। সেখান থেকে সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলে, কাল সেই দলের অধিনায়কের দায়িত্বটাও পেলেন আবদুল মালেক। এএফসি ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি ও লক্ষ্যের কথা জানতে কালের কণ্ঠ স্পোর্টস মুখোমুখি হয়েছে তাঁরইকালের কণ্ঠ স্পোর্টস : ২৫ তারিখ থেকেই টুর্নামেন্ট শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি কেমন হলো?আবদুল মালেক : আমরা প্রায় দুই মাস ধরে প্র্যাকটিস করছি। আগের চেয়ে সবাই এখন আরো বেশি পরিণত।
প্র্যাকটিসে আমরা ভুল-ত্রুটি শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করছি। ইনশাআল্লাহ আমরা জাতিকে ভালো একটা কিছু উপহার দেব।প্রশ্ন : প্রতিপক্ষ দলগুলো বেশ শক্তিশালী। সৌদি আরব ও ইরাকের এই টুর্নামেন্টে শিরোপা জেতার রেকর্ডও আছে। তাদের বিপক্ষে কি জেতা সম্ভব হবে?
মালেক : আমরা এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো খেলছি। আমরা তো আর বার্সেলোনার বিপক্ষে খেলতে নামছি না। তাই জয় পাওয়া সম্ভব। কোচের (নিকোলা ইলিয়েভস্কি) টার্গেট এই টুর্নামেন্টে নাম্বার ওয়ান হওয়ার। আমাদেরও তাই।
প্রশ্ন : কিন্তু প্রতিটি দলই অনেক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে ঢাকায় এসেছে। এদিক দিয়ে তো আপনাদের ঘাটতি রয়ে গেছে...
মালেক : আমরাও অনেক প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলেছি। বাইরের কোনো দলের সঙ্গে হয়তো নয়, কিন্তু জাতীয় দলকে হারানোও কম কথা নয়। এই জয়গুলো আমাদের সবাইকে আরো উজ্জীবিত করেছে, আমাদের অভিজ্ঞতাও বেড়েছে।
প্রশ্ন : প্রথম ম্যাচে তুলনামূলক কম শক্তিশালী দল মালদ্বীপের বিপক্ষে খেলতে হবে। এতে কি আপনাদের জন্য একটু ভালো হয়েছে?
মালেক : আমি বলব অবশ্যই ভালো হয়েছে। প্রথম ম্যাচে যদি আমরা জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারি তাহলে দলের সবার আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। এই জয় পরের ম্যাচগুলোতে আমাদের সাহায্য করবে।
প্রশ্ন : কোচ আপনাদের কী ধরনের নির্দেশনা দিয়েছেন?
মালেক : দেশের জন্য সবাইকে উজাড় করে দিয়ে খেলতে বলেছেন।
প্রশ্ন : দলের কোন বিভাগ আপনার কাছে শক্তিশালী মনে হয়েছে?
মালেক : আক্রমণভাগকেই আমি এগিয়ে রাখব। বাম প্রান্তে আমি আছি। মাঝখানে সজীব আর ওয়াহেদ। আর ডান প্রান্তে অনিক। তা ছাড়া আমাদের মধ্যে মাঠ ও রক্ষণভাগও ভালো।
প্রশ্ন : গোলরক্ষক পজিশন নিয়ে কি দুশ্চিন্তা আছে?
মালেক : এই বিভাগে আমরা একটু দুর্বল। তবে প্র্যাকটিস করতে করতে এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি ভালো করছে লিটন আর রাফি। আশা করছি সমস্যা হবে না।
প্রশ্ন : কদমতলা সংসদের হয়ে তৃতীয় বিভাগ ফুটবল খেলতে এসেছিলেন। সেখান থেকে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক হয়ে গেছেন। সব কিছু কি স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে?
মালেক : এর আগে আমি অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে ভারতে গিয়েছি। সেখানে আমার একটি হ্যাটট্রিকও আছে। আশা করেছিলাম অনূর্ধ্ব-১৯ দলে সুযোগ পাব। সেই জন্য নিজের ফিটনেসটা ধরেও রেখেছিলাম। কিন্তু আমি যে দলের অধিনায়ক হয়ে যাব তা একবারের জন্যও চিন্তা করিনি।
মালেক : আমরা এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো খেলছি। আমরা তো আর বার্সেলোনার বিপক্ষে খেলতে নামছি না। তাই জয় পাওয়া সম্ভব। কোচের (নিকোলা ইলিয়েভস্কি) টার্গেট এই টুর্নামেন্টে নাম্বার ওয়ান হওয়ার। আমাদেরও তাই।
প্রশ্ন : কিন্তু প্রতিটি দলই অনেক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে ঢাকায় এসেছে। এদিক দিয়ে তো আপনাদের ঘাটতি রয়ে গেছে...
মালেক : আমরাও অনেক প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলেছি। বাইরের কোনো দলের সঙ্গে হয়তো নয়, কিন্তু জাতীয় দলকে হারানোও কম কথা নয়। এই জয়গুলো আমাদের সবাইকে আরো উজ্জীবিত করেছে, আমাদের অভিজ্ঞতাও বেড়েছে।
প্রশ্ন : প্রথম ম্যাচে তুলনামূলক কম শক্তিশালী দল মালদ্বীপের বিপক্ষে খেলতে হবে। এতে কি আপনাদের জন্য একটু ভালো হয়েছে?
মালেক : আমি বলব অবশ্যই ভালো হয়েছে। প্রথম ম্যাচে যদি আমরা জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারি তাহলে দলের সবার আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। এই জয় পরের ম্যাচগুলোতে আমাদের সাহায্য করবে।
প্রশ্ন : কোচ আপনাদের কী ধরনের নির্দেশনা দিয়েছেন?
মালেক : দেশের জন্য সবাইকে উজাড় করে দিয়ে খেলতে বলেছেন।
প্রশ্ন : দলের কোন বিভাগ আপনার কাছে শক্তিশালী মনে হয়েছে?
মালেক : আক্রমণভাগকেই আমি এগিয়ে রাখব। বাম প্রান্তে আমি আছি। মাঝখানে সজীব আর ওয়াহেদ। আর ডান প্রান্তে অনিক। তা ছাড়া আমাদের মধ্যে মাঠ ও রক্ষণভাগও ভালো।
প্রশ্ন : গোলরক্ষক পজিশন নিয়ে কি দুশ্চিন্তা আছে?
মালেক : এই বিভাগে আমরা একটু দুর্বল। তবে প্র্যাকটিস করতে করতে এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি ভালো করছে লিটন আর রাফি। আশা করছি সমস্যা হবে না।
প্রশ্ন : কদমতলা সংসদের হয়ে তৃতীয় বিভাগ ফুটবল খেলতে এসেছিলেন। সেখান থেকে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক হয়ে গেছেন। সব কিছু কি স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে?
মালেক : এর আগে আমি অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে ভারতে গিয়েছি। সেখানে আমার একটি হ্যাটট্রিকও আছে। আশা করেছিলাম অনূর্ধ্ব-১৯ দলে সুযোগ পাব। সেই জন্য নিজের ফিটনেসটা ধরেও রেখেছিলাম। কিন্তু আমি যে দলের অধিনায়ক হয়ে যাব তা একবারের জন্যও চিন্তা করিনি।
No comments