ইংলিশ ক্রিকেটারদের আচরণে অসন্তুষ্ট ধোনি
প্রথম তিন ম্যাচেই দুর্দান্ত জয় দিয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা জিতেই নিয়েছে স্বাগতিক ভারত। তবে সাফল্যের ধারা অব্যাহত থাকলেও মাঠে ইংলিশ ক্রিকেটারদের আচরণ নিয়ে মোটেই সন্তুষ্ট হতে পারছেন না মহেন্দ্র সিং ধোনি। প্রতিপক্ষের সঙ্গে এবং নিজেদের মধ্যে সফরকারীদের বদমেজাজি আচরণ একেবারেই মেনে নিতে পারেননি এই ভারতীয় অধিনায়ক। ওয়ানডে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে এ আচরণ শুধরে নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।
গতকাল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ উইকেটের ঘাম ঝরানো জয়ের পরে ধোনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘সতীর্থদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফিল্ডিংয়ের সময় কেউ যখন চাপের মুখে থাকে তখন বেশির ভাগ ক্রিকেটারই অনেক ভুলত্রুটি করে। আর এ আচরণগুলো দিয়েই কোনো দলের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণাটা তৈরি হয়। ইংল্যান্ড খুবই ভালো একটা দল। কিন্তু তাদের একসঙ্গে থাকাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত যখন তারা আশানুরূপ ফলাফলটা পাচ্ছে না।’
দিল্লিতে দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচের পরেও বেশ কিছু ইংলিশ ক্রিকেটারকে সংযত আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন আম্পায়াররা। এবার বাকি দুটি ম্যাচের জন্যও তাদের উদ্দেশে একই আহ্বান জানিয়েছেন ধোনি। তিনি বলেছেন, ‘মাঠে টুকটাক কিছু কথাবার্তা বলাতে কোনোই সমস্যা নেই। এতে খেলাটা আরও উপভোগ্য হয়ে ওঠে। আর সব সময়ই তো কেউ একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সিরিজ আশা করতে পারে না। কিন্তু আমাদের খেয়াল রাখা উচিত যে সেগুলো যেন খুব ব্যক্তিগত পর্যায়ে না চলে যায়। আমার মনে হয় পরবর্তী দুটি ম্যাচের জন্য ইংল্যান্ডের পরিকল্পনা পরিবর্তন করা উচিত।
গতকাল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ উইকেটের ঘাম ঝরানো জয়ের পরে ধোনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘সতীর্থদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফিল্ডিংয়ের সময় কেউ যখন চাপের মুখে থাকে তখন বেশির ভাগ ক্রিকেটারই অনেক ভুলত্রুটি করে। আর এ আচরণগুলো দিয়েই কোনো দলের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণাটা তৈরি হয়। ইংল্যান্ড খুবই ভালো একটা দল। কিন্তু তাদের একসঙ্গে থাকাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত যখন তারা আশানুরূপ ফলাফলটা পাচ্ছে না।’
দিল্লিতে দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচের পরেও বেশ কিছু ইংলিশ ক্রিকেটারকে সংযত আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন আম্পায়াররা। এবার বাকি দুটি ম্যাচের জন্যও তাদের উদ্দেশে একই আহ্বান জানিয়েছেন ধোনি। তিনি বলেছেন, ‘মাঠে টুকটাক কিছু কথাবার্তা বলাতে কোনোই সমস্যা নেই। এতে খেলাটা আরও উপভোগ্য হয়ে ওঠে। আর সব সময়ই তো কেউ একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সিরিজ আশা করতে পারে না। কিন্তু আমাদের খেয়াল রাখা উচিত যে সেগুলো যেন খুব ব্যক্তিগত পর্যায়ে না চলে যায়। আমার মনে হয় পরবর্তী দুটি ম্যাচের জন্য ইংল্যান্ডের পরিকল্পনা পরিবর্তন করা উচিত।
No comments