উত্তরাঞ্চলের গণজাগরণ বিএনপির মনোবল বাড়িয়েছে : খালেদা
উত্তরাঞ্চলে প্রবল গণজাগরণ বিএনপির মনোবল বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন খালেদা জিয়া। রাজশাহী বিভাগে দুদিনের রোডমার্চ কর্মসূচি ও জনসভা সফল করায় সর্বস্তরের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এ কথা বলেন।উত্তরাঞ্চলে দুদিনের রোডমার্চ শেষে বিএনপি নেতা গত বুধবার রাতে রাজধানীতে ফেরেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, 'রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে সীমান্ত জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত আমাদের যাত্রাপথে নবীন-প্রবীণ, তরুণ-তরুণীসহ সর্বস্তরের মানুষ পথে নেমে স্বাগত জানায়। এর মধ্য দিয়ে তারা ব্যর্থ ও অত্যাচারী সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানিয়েছে। এ জন্য আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।
উত্তর-জনপদে যে গণজাগরণ দেখেছি, তাতে আনন্দিত। এতে দেশ ও মানুষের স্বার্থরক্ষার সংগ্রামে আমার নিজের ও আমার সহকর্মীদের শক্তি, সাহস ও মনোবল অনেক বেড়ে গেছে।'
বিএনপি নেতা বলেন, 'রোডমার্চ ও জনসভা সফল করার জন্য বিএনপি, চারদলীয় জোট, সমমনা বিভিন্ন দল, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং বিভিন্ন সামাজিক সংস্থার সব নেতা-কর্মীকে ধন্যবাদ জানাই। পুলিশ, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং স্থানীয় প্রশাসনের যেসব সদস্য সরকারের অন্যায় নির্দেশ উপেক্ষা করে জনগণের কর্মসূচিকে শান্তিপূর্ণভাবে সফল করতে নিরপেক্ষভাবে কর্তব্য পালন করেছেন, তাঁদেরও ধন্যবাদ।'
খালেদা জিয়া বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিরুদ্ধে অশালীন ও অরাজনৈতিক মন্তব্য করেছেন। অসত্য প্রচারণার মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক পরিবেশকে কলুষিত করছেন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে ভিন্নমত থাকবেই। তবে এর প্রকাশ হতে হবে শালীন, সুরুচিপূর্ণ ও ব্যক্তিগত বিদ্বেষের ঊধর্ে্ব। প্রধানমন্ত্রী প্রকাশ্য জনসমাবেশে ব্যক্তিগত কুৎসিত আক্রমণ করে ক্রমাগত যেসব মন্তব্য করে চলেছেন তা দায়িত্বশীল, সুরুচিপূর্ণ, রাজনৈতিক পরিভাষার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না তা বিবেচনার ভার আমি দেশবাসীর ওপরই ছেড়ে দিলাম।'
রোডমার্চের বিভিন্ন জায়গায় বিএনপির নেতা-কর্মী, সমর্থকদের শাসকদলের সন্ত্রাসীদের বাধা দেওয়া ও হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন খালেদা জিয়া। বিরোধী দল ছাড়াও সরকার ইতিমধ্যে মানবাধিকার সংগঠন ও কর্মীদেরও হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছে বলে খালেদা জিয়া মন্তব্য করেন।
খালেদা জিয়া বলেন, 'রোডমার্চের সময় অনেকটা গোপনে ভারতকে ট্রানজিটের নামে করিডর সুবিধা দিয়ে দিয়েছে। বিনা শুল্কে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মাল পরিবহন শুরু হয়েছে। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক প্রাপ্তির বিষয় সুরাহা না করে দেশবাসীকে অন্ধকারে রেখে এই গোপন চুক্তির বাস্তবায়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।' এ ব্যাপারে দেশের প্রত্যেক নাগরিককে সোচ্চার ও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপি নেতা বলেন, 'রোডমার্চ ও জনসভা সফল করার জন্য বিএনপি, চারদলীয় জোট, সমমনা বিভিন্ন দল, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং বিভিন্ন সামাজিক সংস্থার সব নেতা-কর্মীকে ধন্যবাদ জানাই। পুলিশ, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং স্থানীয় প্রশাসনের যেসব সদস্য সরকারের অন্যায় নির্দেশ উপেক্ষা করে জনগণের কর্মসূচিকে শান্তিপূর্ণভাবে সফল করতে নিরপেক্ষভাবে কর্তব্য পালন করেছেন, তাঁদেরও ধন্যবাদ।'
খালেদা জিয়া বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিরুদ্ধে অশালীন ও অরাজনৈতিক মন্তব্য করেছেন। অসত্য প্রচারণার মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক পরিবেশকে কলুষিত করছেন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে ভিন্নমত থাকবেই। তবে এর প্রকাশ হতে হবে শালীন, সুরুচিপূর্ণ ও ব্যক্তিগত বিদ্বেষের ঊধর্ে্ব। প্রধানমন্ত্রী প্রকাশ্য জনসমাবেশে ব্যক্তিগত কুৎসিত আক্রমণ করে ক্রমাগত যেসব মন্তব্য করে চলেছেন তা দায়িত্বশীল, সুরুচিপূর্ণ, রাজনৈতিক পরিভাষার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না তা বিবেচনার ভার আমি দেশবাসীর ওপরই ছেড়ে দিলাম।'
রোডমার্চের বিভিন্ন জায়গায় বিএনপির নেতা-কর্মী, সমর্থকদের শাসকদলের সন্ত্রাসীদের বাধা দেওয়া ও হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন খালেদা জিয়া। বিরোধী দল ছাড়াও সরকার ইতিমধ্যে মানবাধিকার সংগঠন ও কর্মীদেরও হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছে বলে খালেদা জিয়া মন্তব্য করেন।
খালেদা জিয়া বলেন, 'রোডমার্চের সময় অনেকটা গোপনে ভারতকে ট্রানজিটের নামে করিডর সুবিধা দিয়ে দিয়েছে। বিনা শুল্কে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মাল পরিবহন শুরু হয়েছে। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক প্রাপ্তির বিষয় সুরাহা না করে দেশবাসীকে অন্ধকারে রেখে এই গোপন চুক্তির বাস্তবায়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।' এ ব্যাপারে দেশের প্রত্যেক নাগরিককে সোচ্চার ও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
No comments