হাইকোর্টে ৩২টি বেঞ্চ পুনর্গঠন
হাইকোর্ট বিভাগে ১০ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ করার প্রেক্ষাপটে গতকাল বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের ৩২টি বেঞ্চ পুনর্গঠন করা হয়েছে। বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেন প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেওয়ার পর এই প্রথম ব্যাপক হারে বেঞ্চ পুনর্গঠন করলেন।সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক ছুটির পর ব্যাপকভাবে বেঞ্চ পরিবর্তনের প্রথা থাকলেও এবার তার ব্যতিক্রম হয়। ছুটির আগে বেঞ্চের এখতিয়ার যা ছিল এবার ছুটির পরও তা বহাল থাকে। তবে নতুন বিচারপতি নিয়োগ হওয়ায় বেঞ্চ পুনর্গঠন করতে হয়েছে। নতুন ১০ বিচারপতিকে বেঞ্চ বণ্টন করা হয়েছে। এর মধ্যে কিছু কিছু বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ঠিক রেখে কনিষ্ঠ বিচারপতি পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।
আবার কোনো কোনো বেঞ্চ নতুনভাবে গঠন করা হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে সিনিয়র বিচারপতিদের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের যে বিচারিক ক্ষমতা ছিল এখনো তাই রাখা হয়েছে।
পুনর্গঠিত বেঞ্চগুলো হচ্ছে, বিচারপতি শেখ রেজোয়ান আলী ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান, বিচারপতি মোহাম্মদ আনোয়ার উল হক ও বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান, বিচারপতি নজরুইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার, বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম সরকার, বিচারপতি খোন্দকার মুসা খালেদ ও বিচারপতি এস এইচ মো. নূরুল হুদা জায়গীরদার, বিচারপতি মীর হাশমত আলী ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ, বিচারপতি কে এম ফজলুর রহমান এবং বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ, বিচারপতি ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি এ কে এম শহীদুল হক, বিচারপতি শরীফ উদ্দিন চাকলাদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক, বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. ফারুক (এম ফারুক), বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি সহিদুল করিম, বিচারপতি জিনাত আরা এবং বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান, বিচারপতি আবদুল হাফিজ ও বিচারপতি আবু বকর, বিচারপতি মো. আশরাফুল ইসলাম ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম, বিচারপতি আতাউর রহমান খান, বিচারপতি সৈয়দ মো. জিয়াউল করিম এবং বিচারপতি এ এন এম বশির উল্লাহ, বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক, বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি আবদুর রব, বিচারপতি ফারুক আহমেদ ও বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস, বিচারপতি মোহাম্মদ মারযি-উল হক ও বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মইনুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতি এ কে এম আবদুল হাকিম ও বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন, বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন, বিচারপতি মো নূরুজ্জামান, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন, বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি ফরিদ আহমেদ, বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার।
পুনর্গঠিত বেঞ্চগুলো হচ্ছে, বিচারপতি শেখ রেজোয়ান আলী ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান, বিচারপতি মোহাম্মদ আনোয়ার উল হক ও বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান, বিচারপতি নজরুইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার, বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম সরকার, বিচারপতি খোন্দকার মুসা খালেদ ও বিচারপতি এস এইচ মো. নূরুল হুদা জায়গীরদার, বিচারপতি মীর হাশমত আলী ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ, বিচারপতি কে এম ফজলুর রহমান এবং বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ, বিচারপতি ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি এ কে এম শহীদুল হক, বিচারপতি শরীফ উদ্দিন চাকলাদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক, বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. ফারুক (এম ফারুক), বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি সহিদুল করিম, বিচারপতি জিনাত আরা এবং বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান, বিচারপতি আবদুল হাফিজ ও বিচারপতি আবু বকর, বিচারপতি মো. আশরাফুল ইসলাম ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম, বিচারপতি আতাউর রহমান খান, বিচারপতি সৈয়দ মো. জিয়াউল করিম এবং বিচারপতি এ এন এম বশির উল্লাহ, বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক, বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি আবদুর রব, বিচারপতি ফারুক আহমেদ ও বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস, বিচারপতি মোহাম্মদ মারযি-উল হক ও বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. বজলুর রহমান ও বিচারপতি মো. মইনুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতি এ কে এম আবদুল হাকিম ও বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন, বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন, বিচারপতি মো নূরুজ্জামান, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন, বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি ফরিদ আহমেদ, বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার।
No comments