বিএনপির কাউন্সিল হচ্ছে না আজ
যথাসময়ে জাতীয় কাউন্সিল আয়োজন করতে পারছে না বিএনপি। আজ ৮ ডিসেম্বর বিএনপির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল হওয়ার কথা থাকলেও মানিকগঞ্জ, ঢাকাসহ দলের কয়েকটি সাংগঠনিক জেলার কমিটি না হওয়া, সাংগঠনিক জটিলতা, আন্দোলনের ব্যস্ততাসহ নানা কারণে তা হচ্ছে না।
তবে আগামী জানুয়ারির শেষে অথবা ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে সংক্ষিপ্ত পরিসরে কাউন্সিল করার চিন্তা করছে বিএনপি। দলের একাধিক জ্যেষ্ঠ নেতার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, এ মুহূর্তে কাউন্সিল হচ্ছে না। পরে দল সিদ্ধান্ত নেবে কখন কাউন্সিল করবে।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, গঠনতন্ত্র অনুসরণ করেই কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। তবে নানা পরিস্থিতির কারণে সময়ের এদিক-সেদিক হতে পারে।
নির্ধারিত সময়ে কাউন্সিল না হওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কালের কণ্ঠকে বলেন, অনেক সময় পারিপাশ্বর্িক অবস্থা বিবেচনা করে অনেক সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একজন ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, আগামী জানুয়ারির শেষে বা ফেব্রুয়ারিতে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ বিএনপি চেয়ারপারসন ডিসেম্বরজুড়ে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। পরে জানুয়ারির প্রথম দিকে তাঁর যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহজাহান জানান, ডিসেম্বরে তাঁদের দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা হবে। ওই সভায় আলোচনা করে জাতীয় কাউন্সিলের তারিখ ঠিক করা হবে।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য জানান, জাতীয় কাউন্সিল সামনে রেখে সিনিয়র নেতাদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামকে আহ্বায়ক, নজরুল ইসলাম খানকে যুগ্ম আহ্বায়ক এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে সমন্বয়ক করে এ কমিটি গঠন করা হবে।
ওই নেতা আরো জানান, বিএনপির এবারের জাতীয় কাউন্সিলে মহাসচিব মনোনীত করা ছাড়াও স্থায়ী কমিটি, ভাইস চেয়ারম্যান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিবসহ জাতীয় নির্বাহী কমিটির বেশ কটি পদে রদবদল হবে। মহাসচিব পদে মির্জা ফখরুলকে রাখা হবে নাকি অন্য কাউকে আনা হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবেন খালেদা জিয়া। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সেলিমা রহমান, সাদেক হোসেন খোকা, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ও হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের মতো নেতাদের পদোন্নতি দেওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।
২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর বিএনপির সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ বিষয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, এ মুহূর্তে কাউন্সিল হচ্ছে না। পরে দল সিদ্ধান্ত নেবে কখন কাউন্সিল করবে।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, গঠনতন্ত্র অনুসরণ করেই কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। তবে নানা পরিস্থিতির কারণে সময়ের এদিক-সেদিক হতে পারে।
নির্ধারিত সময়ে কাউন্সিল না হওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কালের কণ্ঠকে বলেন, অনেক সময় পারিপাশ্বর্িক অবস্থা বিবেচনা করে অনেক সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একজন ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, আগামী জানুয়ারির শেষে বা ফেব্রুয়ারিতে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ বিএনপি চেয়ারপারসন ডিসেম্বরজুড়ে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। পরে জানুয়ারির প্রথম দিকে তাঁর যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহজাহান জানান, ডিসেম্বরে তাঁদের দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা হবে। ওই সভায় আলোচনা করে জাতীয় কাউন্সিলের তারিখ ঠিক করা হবে।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য জানান, জাতীয় কাউন্সিল সামনে রেখে সিনিয়র নেতাদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামকে আহ্বায়ক, নজরুল ইসলাম খানকে যুগ্ম আহ্বায়ক এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে সমন্বয়ক করে এ কমিটি গঠন করা হবে।
ওই নেতা আরো জানান, বিএনপির এবারের জাতীয় কাউন্সিলে মহাসচিব মনোনীত করা ছাড়াও স্থায়ী কমিটি, ভাইস চেয়ারম্যান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিবসহ জাতীয় নির্বাহী কমিটির বেশ কটি পদে রদবদল হবে। মহাসচিব পদে মির্জা ফখরুলকে রাখা হবে নাকি অন্য কাউকে আনা হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবেন খালেদা জিয়া। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সেলিমা রহমান, সাদেক হোসেন খোকা, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ও হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের মতো নেতাদের পদোন্নতি দেওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।
২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর বিএনপির সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়।
No comments