গণভোট স্থগিত করতে পারেন মুরসি
মিসরে খসড়া সংবিধানের ওপর আগামী ১৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় গণভোট শর্তসাপেক্ষে স্থগিত করতে পারেন প্রেসিডেন্ট মুরসি। সে দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী, কোন বিষয়ের ওপর গণভোটের আয়োজন করতে হলে তা প্রেসিডেন্টের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পেশ করার দুই সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে।
এদিকে মুরসির জারি করা ডিক্রি ও খসড়া সংবিধান বাতিলের দাবিতে বিরোধীদের বিক্ষোভ চলছেই। আজ শনিবার বিবিসির অনলাইনের খবরে এ কথা জানানো হয়েছে।
মিসরের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদ মেকি জানান, খসড়া সংবিধানের বিষয়ে পরবর্তী সময়ে বিরোধীদল কোনো আপত্তি না জানানোর নিশ্চয়তা দিলে ১৫ ডিসেম্বরের গণভোট পিছিয়ে দিতে পারেন মুরসি।
প্রবাসী মিসরীয়দের জন্য পৃথকভাবে অনুষ্ঠেয় ভোটের সময়ও পিছিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।
মুরসির সংলাপের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে গতকাল শুক্রবার দিনভর বিক্ষোভ করেছে বিরোধীরা। গতকাল শুক্রবার প্রেসিডেন্ট ভবনের বাইরে বিক্ষোভ করতে থাকে উদারপন্থী ও ধর্মনিরপেক্ষ দলের প্রায় ১০ হাজার সমর্থক। একপর্যায়ে তারা প্রাসাদের বাইরে নিরাপত্তা বাহিনীর তৈরি বাধা অতিক্রম করলে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় সেনা সদস্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন আন্দোলনকারীরা। তবে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
গত বৃহস্পতিবার এক টেলিভিশন ভাষণে প্রেসিডেন্ট মুরসি সংলাপের আহ্বান জানালে তা প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে বিরোধীরা। সরকারের সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে এ পর্যন্ত সাতজন নিহত ও কয়েক শ’ ব্যক্তি আহত হয়।
মিসরের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদ মেকি জানান, খসড়া সংবিধানের বিষয়ে পরবর্তী সময়ে বিরোধীদল কোনো আপত্তি না জানানোর নিশ্চয়তা দিলে ১৫ ডিসেম্বরের গণভোট পিছিয়ে দিতে পারেন মুরসি।
প্রবাসী মিসরীয়দের জন্য পৃথকভাবে অনুষ্ঠেয় ভোটের সময়ও পিছিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।
মুরসির সংলাপের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে গতকাল শুক্রবার দিনভর বিক্ষোভ করেছে বিরোধীরা। গতকাল শুক্রবার প্রেসিডেন্ট ভবনের বাইরে বিক্ষোভ করতে থাকে উদারপন্থী ও ধর্মনিরপেক্ষ দলের প্রায় ১০ হাজার সমর্থক। একপর্যায়ে তারা প্রাসাদের বাইরে নিরাপত্তা বাহিনীর তৈরি বাধা অতিক্রম করলে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় সেনা সদস্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন আন্দোলনকারীরা। তবে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
গত বৃহস্পতিবার এক টেলিভিশন ভাষণে প্রেসিডেন্ট মুরসি সংলাপের আহ্বান জানালে তা প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে বিরোধীরা। সরকারের সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে এ পর্যন্ত সাতজন নিহত ও কয়েক শ’ ব্যক্তি আহত হয়।
No comments