জাপানে ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূলে গতকাল শুক্রবার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর এক মিটার উচ্চতার সুনামি আঘাত হেনেছে। এ ঘটনায় ওই এলাকা থেকে হাজারো মানুষজন বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয়।
দেশটির আবহাওয়া দপ্তর প্রথমে সুনামির সতর্কতা জারি করলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদের উঁচু স্থানে সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৩। এর উৎপত্তিস্থল ছিল উপকূলীয় কামিয়াশি এলাকা থেকে ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকের একটি স্থান। এর গভীরতা ছিল ৩৬ কিলোমিটার।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এক মিটার উচ্চতার সুনামির ঢেউ উপকূল ছাপিয়ে পূর্ব উপকূলীয় মিয়াগি অঞ্চলের ইশিনোমাকি শহর এলাকায় আছড়ে পড়ে। সেখানকার রাস্তাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া স্থানীয় সেন্দাই বিমানবন্দরের রানওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে কয়েক ঘণ্টা পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। ২০১১ সালের সেই প্রলয়ংকরী সুনামি এবং ভূমিকম্পেও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ইশিনোমাকি শহরের। তবে এবারের ঘটনায় তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। সুনামির ঘটনায় মোট ১০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও তাদের কারও অবস্থা গুরুতর নয় বলে খবরে জানানো হয়েছে।
জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার কেন্দ্র এনএইচকে জানায়, ভূমিকম্পের পর দেশের আবহাওয়া দপ্তর আইওয়াট, ফুকুশিমা, আমোরি ও আইবারাকি এলাকায় সুনামির সতর্কতা জারি করে। মিয়াগি এলাকা থেকে পাঁচ হাজারের বেশি লোক বাড়িঘর ছেড়ে গেছে বলে খবরে জানানো হয়। তবে প্রায় দুই ঘণ্টা পরে সুনামির সতর্কতা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
এদিকে ভূমিকম্পটি জাপানের রাজধানী টোকিওতেও অনুভূত হয়ে বলে গণমাধ্যমের খবরে জানানো হয়। টোকিওর ভবনগুলো ভূমিকম্পের সময় তীব্রভাবে ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে। প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদা উদ্ভূত পরিস্তিতিতে ১৬ ডিসেম্বরের নির্বাচনী প্রচারণা বাতিল করে তাঁর দপ্তরে ফিরে যান।
ইউএসজিএস জানায়, প্রথম ভূমিকম্পের পর একই এলাকায় ৬ দশমিক ২, ৫ দশমিক ৫ ও ৪ দশমিক ৭ মাত্রার আরও তিনটি পরাঘাত অনুভূত হয়। এএফপি ও বিবিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৩। এর উৎপত্তিস্থল ছিল উপকূলীয় কামিয়াশি এলাকা থেকে ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকের একটি স্থান। এর গভীরতা ছিল ৩৬ কিলোমিটার।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এক মিটার উচ্চতার সুনামির ঢেউ উপকূল ছাপিয়ে পূর্ব উপকূলীয় মিয়াগি অঞ্চলের ইশিনোমাকি শহর এলাকায় আছড়ে পড়ে। সেখানকার রাস্তাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া স্থানীয় সেন্দাই বিমানবন্দরের রানওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে কয়েক ঘণ্টা পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। ২০১১ সালের সেই প্রলয়ংকরী সুনামি এবং ভূমিকম্পেও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ইশিনোমাকি শহরের। তবে এবারের ঘটনায় তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। সুনামির ঘটনায় মোট ১০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও তাদের কারও অবস্থা গুরুতর নয় বলে খবরে জানানো হয়েছে।
জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার কেন্দ্র এনএইচকে জানায়, ভূমিকম্পের পর দেশের আবহাওয়া দপ্তর আইওয়াট, ফুকুশিমা, আমোরি ও আইবারাকি এলাকায় সুনামির সতর্কতা জারি করে। মিয়াগি এলাকা থেকে পাঁচ হাজারের বেশি লোক বাড়িঘর ছেড়ে গেছে বলে খবরে জানানো হয়। তবে প্রায় দুই ঘণ্টা পরে সুনামির সতর্কতা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
এদিকে ভূমিকম্পটি জাপানের রাজধানী টোকিওতেও অনুভূত হয়ে বলে গণমাধ্যমের খবরে জানানো হয়। টোকিওর ভবনগুলো ভূমিকম্পের সময় তীব্রভাবে ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে। প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদা উদ্ভূত পরিস্তিতিতে ১৬ ডিসেম্বরের নির্বাচনী প্রচারণা বাতিল করে তাঁর দপ্তরে ফিরে যান।
ইউএসজিএস জানায়, প্রথম ভূমিকম্পের পর একই এলাকায় ৬ দশমিক ২, ৫ দশমিক ৫ ও ৪ দশমিক ৭ মাত্রার আরও তিনটি পরাঘাত অনুভূত হয়। এএফপি ও বিবিসি।
No comments