বাসে ডাকাতি, রাজশাহীতে নেমে যাত্রীদের ভাঙচুর
রাস্তায় ডাকাতির প্রতিবাদে রাজশাহী-ঢাকা পথে চলাচলকারী হানিফ এন্টারপ্রাইজের একটি বাসের যাত্রীরা গতকাল শুক্রবার সকালে রাজশাহীতে নেমেই বাস কাউন্টারে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছেন।
হামলায় কাউন্টারে কর্মরত তিনজন আহত হয়েছেন। যাত্রীরা হানিফ এন্টারপ্রাইজের একটি গাড়ির কাচও ভাঙচুর করেছেন। এ ঘটনার প্রতিবাদে রাজশাহী মোটরশ্রমিক ইউনিয়ন মিছিল বের করে। শ্রমিকেরা দুই ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ করে রাখেন।
হানিফ এন্টারপ্রাইজের একটি বাসের তত্ত্বাবধায়ক সুলতান আহাম্মেদ জানান, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার কল্যাণপুর থেকে তাঁদের গাড়িটি ছেড়ে আসে। রাত সাড়ে তিনটার দিকে নাটোরের কাচিকাটা টোলপ্লাজা পার হওয়ার পর যাত্রীবেশে থাকা সাতজন ডাকাত চালকের গলায় ছুরি ধরে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ নেয়। তারা অস্ত্রের মুখে যাত্রীদের মালামাল লুট করে বনপাড়ার অদূরে গাড়ি থেকে নেমে যায়। এরপর ডাকাতদের সঙ্গে বাসের কর্মচারীদের যোগাযোগ রয়েছে—এ অভিযোগ এনে যাত্রীরা বাসের ভেতরেই তাঁদের নাস্তানাবুদ করেন, নাটোর কাউন্টারে পৌঁছে হইচই করেন এবং রাজশাহী কাউন্টারে এসে ভাঙচুর চালান।
হানিফ এন্টারপ্রাইজের রাজশাহী কাউন্টারের মাস্টার বাবুল হোসেন বলেন, সকালে গাড়ি পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীরা কাউন্টারে হামলা চালান। তাঁরা তাঁকে, কাউন্টারের অপর দুই মাস্টার আলমগীর হোসেন ও সোহেল রানাকে মারধর এবং তাঁদের একটি গাড়ির কাচ ভাঙচুর করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যাত্রীরা ভাঙচুর করে চলে যাওয়ার পর মোটরশ্রমিকেরা সকাল আটটার দিকে নগরের শিরোইল বাসটার্মিনাল এলাকায় মিছিল এবং সড়ক অবরোধ করেন। অবরোধের কারণে দুই ঘণ্টা ঢাকা-রাজশাহী পথে বাস চলাচল বন্ধ ছিল।
নগরের বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোকাররম হোসেন জানান, বাসডাকাতির প্রতিবাদে যাত্রীরা কাউন্টারে ভাঙচুর চালানোর পরে মোটরশ্রমিক ইউনিয়ন রাস্তা অবরোধ করেছিল। তিনি বাসের যাত্রীদের সঙ্গে বসে বিকেলে বিষয়টি মীমাংসার আশ্বাস দিলে শ্রমিকেরা অবরোধ তুলে নেন।
হানিফ এন্টারপ্রাইজের একটি বাসের তত্ত্বাবধায়ক সুলতান আহাম্মেদ জানান, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার কল্যাণপুর থেকে তাঁদের গাড়িটি ছেড়ে আসে। রাত সাড়ে তিনটার দিকে নাটোরের কাচিকাটা টোলপ্লাজা পার হওয়ার পর যাত্রীবেশে থাকা সাতজন ডাকাত চালকের গলায় ছুরি ধরে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ নেয়। তারা অস্ত্রের মুখে যাত্রীদের মালামাল লুট করে বনপাড়ার অদূরে গাড়ি থেকে নেমে যায়। এরপর ডাকাতদের সঙ্গে বাসের কর্মচারীদের যোগাযোগ রয়েছে—এ অভিযোগ এনে যাত্রীরা বাসের ভেতরেই তাঁদের নাস্তানাবুদ করেন, নাটোর কাউন্টারে পৌঁছে হইচই করেন এবং রাজশাহী কাউন্টারে এসে ভাঙচুর চালান।
হানিফ এন্টারপ্রাইজের রাজশাহী কাউন্টারের মাস্টার বাবুল হোসেন বলেন, সকালে গাড়ি পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীরা কাউন্টারে হামলা চালান। তাঁরা তাঁকে, কাউন্টারের অপর দুই মাস্টার আলমগীর হোসেন ও সোহেল রানাকে মারধর এবং তাঁদের একটি গাড়ির কাচ ভাঙচুর করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যাত্রীরা ভাঙচুর করে চলে যাওয়ার পর মোটরশ্রমিকেরা সকাল আটটার দিকে নগরের শিরোইল বাসটার্মিনাল এলাকায় মিছিল এবং সড়ক অবরোধ করেন। অবরোধের কারণে দুই ঘণ্টা ঢাকা-রাজশাহী পথে বাস চলাচল বন্ধ ছিল।
নগরের বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোকাররম হোসেন জানান, বাসডাকাতির প্রতিবাদে যাত্রীরা কাউন্টারে ভাঙচুর চালানোর পরে মোটরশ্রমিক ইউনিয়ন রাস্তা অবরোধ করেছিল। তিনি বাসের যাত্রীদের সঙ্গে বসে বিকেলে বিষয়টি মীমাংসার আশ্বাস দিলে শ্রমিকেরা অবরোধ তুলে নেন।
No comments