গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা- অনলাইন নীতিমালা তথ্যপ্রবাহে নিয়ন্ত্রণ আরোপের অশুভ ইঙ্গিত
অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনায় প্রস্তাবিত নীতিমালা অবাধ তথ্যপ্রবাহে নিয়ন্ত্রণ আরোপের অশুভ ইঙ্গিত বলে মনে করেন অনলাইন গণমাধ্যমের প্রতিনিধি, গণমাধ্যমকর্মীসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরা বলেন, নীতিমালা দিয়ে নাগরিক সাংবাদিকতার কণ্ঠ রোধ করা যাবে না।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনের প্রগতি সম্মেলন কেন্দ্রে ‘প্রস্তাবিত অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১২’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় তাঁরা এসব কথা বলেন। অনলাইন নিউজ পোর্টাল উন্মোচন ডটকম এর আয়োজন করে।
এ সময় বক্তারা বলেন, সংবাদপত্রের নীতিমালা দিয়েই অনলাইন গণমাধ্যম চলতে পারে। এ জন্য পৃথক নীতিমালার দরকার নেই। নাগরিক সংবাদমাধ্যম হিসেবে ইতিমধ্যে বিকশিত অনলাইন গণমাধ্যমকে নীতিমালা দিয়ে বাধাগ্রস্ত না করার আহ্বান জানান তাঁরা।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, প্রস্তাবিত নীতিমালা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বাধাগ্রস্ত করবে। অনলাইন গণমাধ্যমের লাইসেন্স ফি পাঁচ লাখ টাকা নির্ধারণ করা যুক্তিসঙ্গত হবে না বলেও মত দেন তিনি।
সভায় টাইমস ওয়ার্ল্ডের বার্তা সম্পাদক রাগিবুল রেজা, কবি ও সাংবাদিক সাখাওয়াত টিপু, উন্মোচন ডটকমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু মুস্তাফিজ, বাংলা রিপোর্ট ডটকমের সম্পাদক মোমিন মেহেদী, গণমাধ্যমকর্মী ও ব্লগার সোহেল জাফর, পিটিবি নিউজ ডটকমের প্রধান সম্পাদক আশীষ কুমার দে, বিডিনিউজ ব্লগের উপদেষ্টা সম্পাদক কৌশিক আহমেদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন অনলাইন গণমাধ্যমকর্মী বাকী বিল্লাহ।
প্রস্তাবিত নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন: প্রস্তাবিত অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন করেছে প্রযুক্তিনির্ভর পেশাজীবী ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন সংগঠন ‘প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ’। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এ মানববন্ধনে একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি, অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটিসহ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও ব্লগাররা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার, প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের সভাপতি সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটির সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইমরান প্রমুখ।
মানববন্ধনে বলা হয়, অনলাইন নীতিমালার খসড়াটির চেহারা আইন বা প্রজ্ঞাপনের মতো। তাই এটি আইনের খসড়া হিসেবেই ধরে নেওয়া যায়। অনলাইনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি বা অসামাজিক কার্যকলাপ রোধ করতে পারবে না বলে এর প্রয়োজন নেই বলে মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা মনে করেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, সংবাদপত্রের নীতিমালা দিয়েই অনলাইন গণমাধ্যম চলতে পারে। এ জন্য পৃথক নীতিমালার দরকার নেই। নাগরিক সংবাদমাধ্যম হিসেবে ইতিমধ্যে বিকশিত অনলাইন গণমাধ্যমকে নীতিমালা দিয়ে বাধাগ্রস্ত না করার আহ্বান জানান তাঁরা।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, প্রস্তাবিত নীতিমালা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বাধাগ্রস্ত করবে। অনলাইন গণমাধ্যমের লাইসেন্স ফি পাঁচ লাখ টাকা নির্ধারণ করা যুক্তিসঙ্গত হবে না বলেও মত দেন তিনি।
সভায় টাইমস ওয়ার্ল্ডের বার্তা সম্পাদক রাগিবুল রেজা, কবি ও সাংবাদিক সাখাওয়াত টিপু, উন্মোচন ডটকমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু মুস্তাফিজ, বাংলা রিপোর্ট ডটকমের সম্পাদক মোমিন মেহেদী, গণমাধ্যমকর্মী ও ব্লগার সোহেল জাফর, পিটিবি নিউজ ডটকমের প্রধান সম্পাদক আশীষ কুমার দে, বিডিনিউজ ব্লগের উপদেষ্টা সম্পাদক কৌশিক আহমেদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন অনলাইন গণমাধ্যমকর্মী বাকী বিল্লাহ।
প্রস্তাবিত নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন: প্রস্তাবিত অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন করেছে প্রযুক্তিনির্ভর পেশাজীবী ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন সংগঠন ‘প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ’। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এ মানববন্ধনে একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি, অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটিসহ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও ব্লগাররা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার, প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের সভাপতি সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটির সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইমরান প্রমুখ।
মানববন্ধনে বলা হয়, অনলাইন নীতিমালার খসড়াটির চেহারা আইন বা প্রজ্ঞাপনের মতো। তাই এটি আইনের খসড়া হিসেবেই ধরে নেওয়া যায়। অনলাইনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি বা অসামাজিক কার্যকলাপ রোধ করতে পারবে না বলে এর প্রয়োজন নেই বলে মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা মনে করেন।
No comments