সম্মেলন উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী- পিপিপি হবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে নতুন যুগের সূচনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) হবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে একটি নতুন যুগের সূচনা। এটি অংশীদারত্বের এক নতুন রূপ, যেখানে সরকারও ঝুঁকির সমান অংশীদার হবে। খবর বাসস ও ইউএনবির।
প্রধানমন্ত্রী গতকাল শুক্রবার রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে ‘পিপিপি গ্লোবাল ইনভেস্টরস ফোরাম: বাংলাদেশ ২০১২’-এর দুই দিনব্যাপী সম্মেলন উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘এ লক্ষ্যে আমরা সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি, যা সামাজিক দায়বদ্ধতা ও উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।’ তিনি বলেন, সরকার দেশের অগ্রগতির ধারাকে বেগবান করতে বেসরকারি খাতের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করতে আগ্রহী।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন পিপিপি অফিস ও বিনিয়োগ বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি। বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান এস এ সামাদের সভাপতিত্বে এতে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যালেন গোল্ডস্টেইন, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এম তেরেসা খো, বাংলাদেশে আইডিবির প্রতিনিধি ইকবাল করিম, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, জাপানি রাষ্ট্রদূত শিরো শাদোশিমা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ উজ জামান স্বাগত বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে রয়েছে একটি গতিশীল বেসরকারি খাত, যারা সৃষ্টিশীলতা, খাপ খাওয়ানো ও ঝুঁকি মোকাবিলায় দক্ষ হিসেবে বিশ্বের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতকে আরও বেগবান করতে সরকার প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত। প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পিপিপি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। বিশ্বের নামকরা সংস্থাগুলো সম্প্রতি বলেছে যে এই অঞ্চলে বাংলাদেশ পরবর্তী প্রবৃদ্ধি ইঞ্জিনে পরিণত হবে। এ জন্য আমরা গর্বিত।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশ্বমন্দা সত্ত্বেও বতর্মান সরকারের সঠিক নেতৃত্বের ফলে আমরা গত চার বছরে গড়ে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। বাংলাদেশের সার্বভৌম ঋণমান তিন বছর ধরেই অপরিবর্তিত রয়েছে, যা আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতাই প্রমাণ করে।’
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, বিদ্যুতে জনদুর্ভোগ লাঘবসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রথম দিন থেকে স্বল্প-মধ্য-দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি সত্ত্বেও দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য অর্জনে বর্তমান সরকার অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ জিডিপির ২ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এ জন্য পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
পরে প্রধানমন্ত্রী কাচের বল স্পর্শের মাধ্যমে দুই দিনব্যাপী পিপিপি গ্লোবাল ইনভেস্টরস ফোরামের উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন পিপিপি অফিস ও বিনিয়োগ বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি। বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান এস এ সামাদের সভাপতিত্বে এতে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যালেন গোল্ডস্টেইন, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এম তেরেসা খো, বাংলাদেশে আইডিবির প্রতিনিধি ইকবাল করিম, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, জাপানি রাষ্ট্রদূত শিরো শাদোশিমা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ উজ জামান স্বাগত বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে রয়েছে একটি গতিশীল বেসরকারি খাত, যারা সৃষ্টিশীলতা, খাপ খাওয়ানো ও ঝুঁকি মোকাবিলায় দক্ষ হিসেবে বিশ্বের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতকে আরও বেগবান করতে সরকার প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত। প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পিপিপি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। বিশ্বের নামকরা সংস্থাগুলো সম্প্রতি বলেছে যে এই অঞ্চলে বাংলাদেশ পরবর্তী প্রবৃদ্ধি ইঞ্জিনে পরিণত হবে। এ জন্য আমরা গর্বিত।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশ্বমন্দা সত্ত্বেও বতর্মান সরকারের সঠিক নেতৃত্বের ফলে আমরা গত চার বছরে গড়ে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। বাংলাদেশের সার্বভৌম ঋণমান তিন বছর ধরেই অপরিবর্তিত রয়েছে, যা আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতাই প্রমাণ করে।’
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, বিদ্যুতে জনদুর্ভোগ লাঘবসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রথম দিন থেকে স্বল্প-মধ্য-দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি সত্ত্বেও দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য অর্জনে বর্তমান সরকার অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ জিডিপির ২ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এ জন্য পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
পরে প্রধানমন্ত্রী কাচের বল স্পর্শের মাধ্যমে দুই দিনব্যাপী পিপিপি গ্লোবাল ইনভেস্টরস ফোরামের উদ্বোধন করেন।
No comments