বাবর বললেন জঙ্গীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ৰমতা ছিল না by শংকর কুমার দে
সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ্ এএমএস কিবরিয়া
হত্যাকা-সহ বিভিন্ন গ্রেনেড-বোমা হামলায় ব্যবহৃত হয়েছে জঙ্গী সংগঠন
হরকাত-উল-জিহাদ (হুজি)। হুজিকে হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে মদদ দিয়েছে বিএনপি।
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর জিজ্ঞাসাবাদে এই ধরনের
তথ্য দিয়েছে। সিআইডির সদর দফতরে কিবরিয়া হত্যা মামলায় রিমান্ডে এনে
জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরকে। কিবরিয়ার ওপর
গ্রেনেড নিৰেপকারী হুজির জঙ্গী মিজানুর রহমান মিঠুকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা
হচ্ছে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া হত্যা মামলায় হুজির জঙ্গীরা জড়িত জানার পরও তিনি জঙ্গীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি কেন ? এই প্রশ্ন করা হয়েছে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে। জবাবে বাবর বলেছেন, জঙ্গীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার তার কোন ৰমতা ছিল না। হাওয়া ভবনের মদদে ছিল জঙ্গীরা। কিবরিয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার ব্যাপার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে বলেন, তিনি ছিলেন পুতুল। স্থানীয় বিএনপি নেতা আবদুল কাইউমসহ ১০ জনকে আসামি করে চার্জশীট দেয়ার ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বাবর বলেন, আপনাদের সিআইডির কর্মকর্তা মুন্সি আতিকুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই জানতে পারবেন তিনি কার নির্দেশে সাজানো চার্জশীট দিয়েছিলেন। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর কিবরিয়া হত্যা মামলায় নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, কিবরিয়ার ওপর গ্রেনেড হামলা হওয়ার ঘটনা পরে তিনি শুনেছেন।
কিবরিয়া হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে হুজির জঙ্গি মিজানুর রহমান মিঠুকে। মিঠু জিজ্ঞাসাবাদে বলেছে, জোট সরকারের সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই হুজি নেতা মাওলানা তাইজউদ্দিন ও হুজির প্রধান মুফতি আবদুল হান্নানের নির্দেশে সেসহ ৪ জনে গ্রেনেড হামলায় অংশ নিয়েছে। গ্রেনেড হামলার পরে মাওলানা তাইজউদ্দিন তাকে বলেছে, আমাদের কোন ভয় নেই। সরকারের লোকজন আমাদের সঙ্গে আছে। গ্রেনেড হামলার পরও সে হবিগঞ্জে ছিল। তারপর ঢাকায় চলে আসে। জোট সরকারের সময়ে প্রকাশ্যেই সে চলাফেরা করেছে। মিজানুর রহমান মিঠু জিজ্ঞাসাবাদে বলেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে গ্রেফতারের আগে তার কোনদিন দেখা সাৰাত বা কথাবার্তা হয়নি। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরকে টেলিভিশনে দেখেছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে হুজির জঙ্গী মিজানুর রহমান মিঠু।
সিআইডির একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জানান, কিবরিয়া হবিগঞ্জকে আওয়ামী লীগের দুর্গে পরিণত করেছিলেন। জোট সরকারে ৰমতায় আসার পর যে ব্যাপক লুটপাটের রাজত্ব চালিয়েছে সে কথা ফাঁস করে দিয়েছিলেন। হবিগঞ্জ পৌরসভায় উন্নয়নের নামে যে লুটপাট হয়েছে তিনি জানতেন। আনত্মর্জাতিকভাবে তার পরিচিতি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের জন্য গাত্রদাহের কারণ হয়। এসব ঘটনা তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। কিবরিয়াকে এসব কারণেই হত্যা করা হয়েছে। জঙ্গীরা ব্যবহৃত হয়েছে আর জঙ্গীদের ব্যবহার করেছে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও হুজির জঙ্গী মিজানুর রহমান মিঠুকে জিজ্ঞাসাবাদে এই ধরনের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া হত্যা মামলায় হুজির জঙ্গীরা জড়িত জানার পরও তিনি জঙ্গীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি কেন ? এই প্রশ্ন করা হয়েছে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে। জবাবে বাবর বলেছেন, জঙ্গীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার তার কোন ৰমতা ছিল না। হাওয়া ভবনের মদদে ছিল জঙ্গীরা। কিবরিয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার ব্যাপার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে বলেন, তিনি ছিলেন পুতুল। স্থানীয় বিএনপি নেতা আবদুল কাইউমসহ ১০ জনকে আসামি করে চার্জশীট দেয়ার ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বাবর বলেন, আপনাদের সিআইডির কর্মকর্তা মুন্সি আতিকুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই জানতে পারবেন তিনি কার নির্দেশে সাজানো চার্জশীট দিয়েছিলেন। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর কিবরিয়া হত্যা মামলায় নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, কিবরিয়ার ওপর গ্রেনেড হামলা হওয়ার ঘটনা পরে তিনি শুনেছেন।
কিবরিয়া হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে হুজির জঙ্গি মিজানুর রহমান মিঠুকে। মিঠু জিজ্ঞাসাবাদে বলেছে, জোট সরকারের সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই হুজি নেতা মাওলানা তাইজউদ্দিন ও হুজির প্রধান মুফতি আবদুল হান্নানের নির্দেশে সেসহ ৪ জনে গ্রেনেড হামলায় অংশ নিয়েছে। গ্রেনেড হামলার পরে মাওলানা তাইজউদ্দিন তাকে বলেছে, আমাদের কোন ভয় নেই। সরকারের লোকজন আমাদের সঙ্গে আছে। গ্রেনেড হামলার পরও সে হবিগঞ্জে ছিল। তারপর ঢাকায় চলে আসে। জোট সরকারের সময়ে প্রকাশ্যেই সে চলাফেরা করেছে। মিজানুর রহমান মিঠু জিজ্ঞাসাবাদে বলেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে গ্রেফতারের আগে তার কোনদিন দেখা সাৰাত বা কথাবার্তা হয়নি। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরকে টেলিভিশনে দেখেছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে হুজির জঙ্গী মিজানুর রহমান মিঠু।
সিআইডির একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জানান, কিবরিয়া হবিগঞ্জকে আওয়ামী লীগের দুর্গে পরিণত করেছিলেন। জোট সরকারে ৰমতায় আসার পর যে ব্যাপক লুটপাটের রাজত্ব চালিয়েছে সে কথা ফাঁস করে দিয়েছিলেন। হবিগঞ্জ পৌরসভায় উন্নয়নের নামে যে লুটপাট হয়েছে তিনি জানতেন। আনত্মর্জাতিকভাবে তার পরিচিতি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের জন্য গাত্রদাহের কারণ হয়। এসব ঘটনা তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। কিবরিয়াকে এসব কারণেই হত্যা করা হয়েছে। জঙ্গীরা ব্যবহৃত হয়েছে আর জঙ্গীদের ব্যবহার করেছে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও হুজির জঙ্গী মিজানুর রহমান মিঠুকে জিজ্ঞাসাবাদে এই ধরনের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
No comments