৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দশ বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপনের সিদ্ধান্ত- একনেকে সাত প্রকল্প অনুমোদন
দেশে বর্তমানে প্রতিবছর প্রায় ১০ শতাংশ
বিদ্যুত চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু আগের সরকারগুলো চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি
রেখে উৎপাদন না করার ফলে দেশে এখন চরম বিদ্যুত সঙ্কট দেখা দিয়েছে।
এ সঙ্কট থেকে উত্তরণের জন্য সরকার ৭ হাজার ২শ' কোটি টাকা ব্যয়ে একযোগে ১০
বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে ৮শ' ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনের
সিদ্ধানত্ম গ্রহণ করেছে। আগামী ২ বছর পর এসব বিদু্যত কেন্দ্রের উৎপাদিত
বিদ্যুত জাতীয় বিদ্যুত গ্রিডে যুক্ত হবে। একই সঙ্গে দেশে বিদ্যমান বিদ্যুত
কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন অব্যাহত রেখে বিদ্যুত চাহিদার ভারসাম্য রৰা করে আগামী ২
বছর পর থেকে দেশকে বিদ্যুত খাতে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে
সরকার।
মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) ভবনে আয়োজিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) পিকিং পাওয়ার প্লান্ট (৮৩০ মেগাওয়াট) নামের এ প্রকল্পটি ছাড়াও আশুগঞ্জ বিদ্যুত কেন্দ্র কমপ্লেক্সের আধুনিকায়ন নামের একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। এ দু'টি প্রকল্পেই সরকার প্রায় সাড়ে আট হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করার অনুমোদন দেয়। এ ছাড়াও আরও ৫ প্রকল্পসহ মোট সাতটি প্রকল্পের বিপরীতে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, পিকিং পাওয়ার প্লান্ট প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সরকার এখনও প্রকল্প সহায়তার পাওয়ার নিশ্চয়তা পায়নি। সে হিসেবে সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থ দিয়ে প্রকল্পটি সম্পন্ন করতে পারবেকিনা তা নিয়ে অনেকে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তবে সরকার এ সাহসী পদক্ষেপ যে কোন মূল্যে সফল করতে চাইলে তাও সম্ভব বলে মনে করেন তাঁরা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে পারলে বিদ্যুত খাতে দেশ একটি মাইলফলক অতিক্রম করবে।
বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার সাংবাদিকদের বলেন, দেশের বিদ্যুত সঙ্কট ম্যাকাবিলায় বিদ্যুত মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে সরকার ৭ হাজার ২০৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮৩০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পিকিং পাওয়ার প্লান্ট স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় সারাদেশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে মোট ১০টি বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এর মধ্যে গোপালগঞ্জে ১শ' মেগাওয়াট ৰমতাসম্পন্ন একটি, ফরিদপুরে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি, বেড়া উপজেলায় স্থাপন করা হবে ৮০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কেন্দ্র, বাঘাবাড়িতে একটি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, কাটাখালীতে একটি ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, ১শ' মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন করা হবে সান্তহারে, চট্টগ্রামের হাটহাজারী এবং পটিয়া উপজেলায় ১ করে দু'টি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে সমান ১শ' মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, দাউদকান্দিতে স্থাপন করা হবে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কেন্দ্র এবং ঘোড়াশালে স্থাপন করা হবে সর্বোচ্চ ২শ' মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি প্রকল্প।
জানা যায়, সম্পূর্ণ সরকারী অর্থে দেশের বিদ্যুত খাতের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি বাস্তাবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ প্রকল্পে মোট ৭ হাজার ২শ' কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে। কিন্তু এই বিপুল অর্থের যোগান সরকার দিতে পারবে কিনা সে ব্যাপারে অনেক বিশেষজ্ঞ সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
পরিকল্পনা কমিশনের বিদ্যুত উইংয়ের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেন, মাত্র দুই বছরে সরকার মাত্র দু'টি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রায় সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকার যোগান দিতে পারবে কিনা সে ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনও এত শক্তিশালী হয়নি বলে মনে করেন তিনি। এ জন্য দাতাদের কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে পারলে সবচেয়ে ভাল হবে। তবে সরকার আনত্মরিকভাবে এবং দেশের প্রতি দায়বদ্ধতার কথা চিন্তা করে প্রকল্প সম্পন্ন করার চেষ্টা করলে সফল হবে বলেও মনে করেন তিনি। এ সময় তিনি আরও বলেন, মাত্র দুই বছর মেয়াদে দেশে দশটি বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন সম্পন্ন প্রায় অসম্ভব বলে তিনি মনে করেন। এ জন্য তিনি চীনা কোম্পানিকে কাজ না দিয়ে ইউরোপিয়ান বিশেষ করে জার্মানি কোম্পানিকে কাজ দিতে পারলে সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
এদিকে পরিকল্পনামন্ত্রী ব্রিফিংয়ে আরও বলেছেন, বৈঠকে বিদ্যুতের আরও একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি হচ্ছে আশুগঞ্জ বিদ্যুত কেন্দ্র কমপ্লেক্সের আধুনিকায়ন প্রকল্প। এ প্রকল্পটিতে ব্যয় হবে মোট এক হাজার ২৫ কোটি টাকা।
এ ছাড়াও বৈঠকে অনুমোদন দেয়া হয়েছে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের 'সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন কর্মসূচী' প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়। ১শ' ৬ কোটি টাকায় এ প্রকল্পটি বাস্তাবায়ন করা হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের 'ধান, গম ও ভুট্টার উন্নততর বীজ উৎপাদন এবং উন্নয়ন প্রকল্প। প্রকল্পটি বাস্তাবায়নে ব্যয় হবে ৫শ' ৯৭ কোটি টাকা। ৭শ' ৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে সম্পন্ন করা হবে স্থানীয় সরকার বিভাগের 'অংশ গ্রহণমূলক ৰুদ্রাকার পানি সম্পদ সেক্টর প্রকল্প। প্রাথমিক ও গণশিৰার জন্য উপবৃত্তি প্রকল্প ২য় পর্যায় প্রকল্প। এ খাতের জন্য সরকার ব্যয় করবে ৪ হাজার ৩৫ কোটি টাকা। সর্বশেষ প্রকল্পটি হচ্ছে তথ্য মন্ত্রণালয়ের 'বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ভবন নির্মাণ প্রকল্প। ৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এ ভবনটি নির্মাণ করা হবে।
জানা যায়, বৈঠকে আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) ভবনে আয়োজিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) পিকিং পাওয়ার প্লান্ট (৮৩০ মেগাওয়াট) নামের এ প্রকল্পটি ছাড়াও আশুগঞ্জ বিদ্যুত কেন্দ্র কমপ্লেক্সের আধুনিকায়ন নামের একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। এ দু'টি প্রকল্পেই সরকার প্রায় সাড়ে আট হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করার অনুমোদন দেয়। এ ছাড়াও আরও ৫ প্রকল্পসহ মোট সাতটি প্রকল্পের বিপরীতে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, পিকিং পাওয়ার প্লান্ট প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সরকার এখনও প্রকল্প সহায়তার পাওয়ার নিশ্চয়তা পায়নি। সে হিসেবে সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থ দিয়ে প্রকল্পটি সম্পন্ন করতে পারবেকিনা তা নিয়ে অনেকে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তবে সরকার এ সাহসী পদক্ষেপ যে কোন মূল্যে সফল করতে চাইলে তাও সম্ভব বলে মনে করেন তাঁরা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে পারলে বিদ্যুত খাতে দেশ একটি মাইলফলক অতিক্রম করবে।
বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার সাংবাদিকদের বলেন, দেশের বিদ্যুত সঙ্কট ম্যাকাবিলায় বিদ্যুত মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে সরকার ৭ হাজার ২০৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮৩০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পিকিং পাওয়ার প্লান্ট স্থাপনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় সারাদেশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে মোট ১০টি বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এর মধ্যে গোপালগঞ্জে ১শ' মেগাওয়াট ৰমতাসম্পন্ন একটি, ফরিদপুরে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি, বেড়া উপজেলায় স্থাপন করা হবে ৮০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কেন্দ্র, বাঘাবাড়িতে একটি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, কাটাখালীতে একটি ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, ১শ' মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন করা হবে সান্তহারে, চট্টগ্রামের হাটহাজারী এবং পটিয়া উপজেলায় ১ করে দু'টি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে সমান ১শ' মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, দাউদকান্দিতে স্থাপন করা হবে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কেন্দ্র এবং ঘোড়াশালে স্থাপন করা হবে সর্বোচ্চ ২শ' মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি প্রকল্প।
জানা যায়, সম্পূর্ণ সরকারী অর্থে দেশের বিদ্যুত খাতের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি বাস্তাবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ প্রকল্পে মোট ৭ হাজার ২শ' কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে। কিন্তু এই বিপুল অর্থের যোগান সরকার দিতে পারবে কিনা সে ব্যাপারে অনেক বিশেষজ্ঞ সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
পরিকল্পনা কমিশনের বিদ্যুত উইংয়ের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেন, মাত্র দুই বছরে সরকার মাত্র দু'টি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রায় সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকার যোগান দিতে পারবে কিনা সে ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনও এত শক্তিশালী হয়নি বলে মনে করেন তিনি। এ জন্য দাতাদের কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে পারলে সবচেয়ে ভাল হবে। তবে সরকার আনত্মরিকভাবে এবং দেশের প্রতি দায়বদ্ধতার কথা চিন্তা করে প্রকল্প সম্পন্ন করার চেষ্টা করলে সফল হবে বলেও মনে করেন তিনি। এ সময় তিনি আরও বলেন, মাত্র দুই বছর মেয়াদে দেশে দশটি বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন সম্পন্ন প্রায় অসম্ভব বলে তিনি মনে করেন। এ জন্য তিনি চীনা কোম্পানিকে কাজ না দিয়ে ইউরোপিয়ান বিশেষ করে জার্মানি কোম্পানিকে কাজ দিতে পারলে সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
এদিকে পরিকল্পনামন্ত্রী ব্রিফিংয়ে আরও বলেছেন, বৈঠকে বিদ্যুতের আরও একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি হচ্ছে আশুগঞ্জ বিদ্যুত কেন্দ্র কমপ্লেক্সের আধুনিকায়ন প্রকল্প। এ প্রকল্পটিতে ব্যয় হবে মোট এক হাজার ২৫ কোটি টাকা।
এ ছাড়াও বৈঠকে অনুমোদন দেয়া হয়েছে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের 'সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন কর্মসূচী' প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়। ১শ' ৬ কোটি টাকায় এ প্রকল্পটি বাস্তাবায়ন করা হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের 'ধান, গম ও ভুট্টার উন্নততর বীজ উৎপাদন এবং উন্নয়ন প্রকল্প। প্রকল্পটি বাস্তাবায়নে ব্যয় হবে ৫শ' ৯৭ কোটি টাকা। ৭শ' ৮১ কোটি টাকা ব্যয়ে সম্পন্ন করা হবে স্থানীয় সরকার বিভাগের 'অংশ গ্রহণমূলক ৰুদ্রাকার পানি সম্পদ সেক্টর প্রকল্প। প্রাথমিক ও গণশিৰার জন্য উপবৃত্তি প্রকল্প ২য় পর্যায় প্রকল্প। এ খাতের জন্য সরকার ব্যয় করবে ৪ হাজার ৩৫ কোটি টাকা। সর্বশেষ প্রকল্পটি হচ্ছে তথ্য মন্ত্রণালয়ের 'বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ভবন নির্মাণ প্রকল্প। ৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এ ভবনটি নির্মাণ করা হবে।
জানা যায়, বৈঠকে আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
No comments