ভারতে কন্যাসন্তান হবে বলে গর্ভবতী স্ত্রীকে হত্যা
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের এক গ্রামে গর্ভবতী স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। বলা হচ্ছে, ওই মহিলা ষষ্ঠবারের মতো কন্যাসন্তান জন্ম দিতে যাচ্ছেন একথা জানার পরই তার স্বামী তাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে।
তার স্ত্রী মাত্র কয়েক মাসের অন্ত:সত্বা ছিলেন। সম্প্রতি স্ক্যানে আভাস পাওয়া যায় যে তার পেটের সন্তান একটি মেয়ে।
সংবাদদাতারা জানাচ্ছেন, গ্রেফতারকৃত বাজীরাও একজন শিক্ষিত এবং অবস্থাপন্ন কৃষক। তিনি এবং তার স্ত্রী পাঁচটি কন্যাসন্তানের পিতামাতা।
সম্প্রতি তার স্ত্রী আবার গর্ভবতী হলে, বাজীরাও সন্তানটি ছেলে না মেয়ে তা জানার জন্য স্ক্যান করাতে চাপ দিচ্ছিলেন।
স্ক্যানে সন্তানটি মেয়ে- এটা ধরা পড়ার পর তিনি গর্ভপাত করাতে চাইলে স্ত্রী তাতে রাজি হন নি।
এতে বাজীরাও এতই ক্ষিপ্ত হন যে তিনি তার স্ত্রীকে ঘাড়ে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন। পুলিশ বলছে, তিনি তার অপরাধ স্বীকার করেছেন।
সংবাদদাতারা বলছেন, মহারাষ্ট্রে ভ্রুণের সাথে-নির্ধারণী ডাক্তারি পরীক্ষা আইনত নিষিদ্ধ হলেও বাস্তবে তা ব্যাপকভাবে প্রচলিত।
ভারতে দম্পতিদের মধ্যে ছেলে শিশু পাবার তাড়না খুবই জোরালো এবং মেয়ে-ভ্রুণ হত্যা দেশটিতে একটি দীর্ঘদিনের সমস্যা।
সূত্র : বিবিসি
তার স্ত্রী মাত্র কয়েক মাসের অন্ত:সত্বা ছিলেন। সম্প্রতি স্ক্যানে আভাস পাওয়া যায় যে তার পেটের সন্তান একটি মেয়ে।
সংবাদদাতারা জানাচ্ছেন, গ্রেফতারকৃত বাজীরাও একজন শিক্ষিত এবং অবস্থাপন্ন কৃষক। তিনি এবং তার স্ত্রী পাঁচটি কন্যাসন্তানের পিতামাতা।
সম্প্রতি তার স্ত্রী আবার গর্ভবতী হলে, বাজীরাও সন্তানটি ছেলে না মেয়ে তা জানার জন্য স্ক্যান করাতে চাপ দিচ্ছিলেন।
স্ক্যানে সন্তানটি মেয়ে- এটা ধরা পড়ার পর তিনি গর্ভপাত করাতে চাইলে স্ত্রী তাতে রাজি হন নি।
এতে বাজীরাও এতই ক্ষিপ্ত হন যে তিনি তার স্ত্রীকে ঘাড়ে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন। পুলিশ বলছে, তিনি তার অপরাধ স্বীকার করেছেন।
সংবাদদাতারা বলছেন, মহারাষ্ট্রে ভ্রুণের সাথে-নির্ধারণী ডাক্তারি পরীক্ষা আইনত নিষিদ্ধ হলেও বাস্তবে তা ব্যাপকভাবে প্রচলিত।
ভারতে দম্পতিদের মধ্যে ছেলে শিশু পাবার তাড়না খুবই জোরালো এবং মেয়ে-ভ্রুণ হত্যা দেশটিতে একটি দীর্ঘদিনের সমস্যা।
সূত্র : বিবিসি
No comments