যশোরে পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলনে পরস্পরকে দোষারোপ- রিপন হত্যায় গ্রেফতার নেই
মঙ্গলবার সকালে যশোর প্রেসকাবে সাংবাদিক
সম্মেলন করলেন আওয়ামী লীগ নেতা সংসদ সদস্য খালেদুর রহমান টিটো। তাঁর সংবাদ
সম্মেলনের ২ ঘন্টা পর জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করলেন
জেলা ছাত্রলীগ।
পাল্টাপাল্টি এই সংবাদ সম্মেলনে এক প অন্য
পকে দুষলেন। নেতারা স্বীকার করলেন, তাঁদের কারণে যশোরের আইন-শৃঙ্খলা
পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। যশোরে আইন-শৃঙ্খলা চরম অবনতি ঘটেছে বলে স্বীকার
করে স্থানীয় সংসদ সদস্য খালেদুর রহমান টিটো অভিযোগ করেন, জেলা আওয়ামী লীগের
সভাপতি আলী রেজা রাজু ও সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের নেতৃত্বে বিএনপির
সন্ত্রাসীরা আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, যার বলি হয়েছে ছাত্রলীগ নেতা
রিপন হোসেন দাদা। তিনি অস্বচ্ছ রাজনীতি করেন না।
মঙ্গলবার সকালে যশোর প্রেসকাবে শহর ও শহরতলীতে সমপ্রতি সংঘটিত ঘটনা সম্পর্কে আয়োজিত এক সাংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে আমার কোন বিরোধ নেই। আমার বিরোধ স্বচ্ছ ও অস্বচ্ছ রাজনীতি নিয়ে। আমি স্বচ্ছ রাজনীতি করি। কালো টাকা, দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসের রাজনীতি সঙ্গে আপোস করিনি বলে আমার সঙ্গে বিরোধ। তারা সন্ত্রাসী, টেন্ডারবাজ আর খুনীদের নিয়ে রাজনীতি করতে চায়।
এই সাংবাদ সম্মেলন শেষ হবার পর আলী রেজা রাজু ও শাহীন চাকলাদার সমর্থক ছাত্রলীগের বিজু-ফয়সাল পরিষদ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ছাত্রলীগের বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপু। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আওয়ামী বিরোধী ষড়যন্ত্রকারী, যারা বিভিন্ন দল থেকে বিতাড়িত চশমা লীগ খ্যাত, হত্যার রাজনীতি ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জড়িত তারা আবার ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে হত্যার রাজনীতি শুরম্ন করেছে। সম্মেলনের দিন সকালেই যুবলীগের এক শীর্ষ নেতার নির্দেশে বিজু-ফয়সাল পরিষদের সমর্থক আরিফ ও রাজুকে ছুরিকাঘাতে মারাত্নক জখম করে।
রিপন হত্যাকাণ্ডের কোন আসামি আটক হয়নি ॥ এদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রিপন হত্যাকা- এবং শহর আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল আজিজ তপু হত্যা প্রচেষ্টার ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় পৃথক দু'টি মামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে যশোর প্রেসকাবে শহর ও শহরতলীতে সমপ্রতি সংঘটিত ঘটনা সম্পর্কে আয়োজিত এক সাংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে আমার কোন বিরোধ নেই। আমার বিরোধ স্বচ্ছ ও অস্বচ্ছ রাজনীতি নিয়ে। আমি স্বচ্ছ রাজনীতি করি। কালো টাকা, দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসের রাজনীতি সঙ্গে আপোস করিনি বলে আমার সঙ্গে বিরোধ। তারা সন্ত্রাসী, টেন্ডারবাজ আর খুনীদের নিয়ে রাজনীতি করতে চায়।
এই সাংবাদ সম্মেলন শেষ হবার পর আলী রেজা রাজু ও শাহীন চাকলাদার সমর্থক ছাত্রলীগের বিজু-ফয়সাল পরিষদ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ছাত্রলীগের বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপু। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আওয়ামী বিরোধী ষড়যন্ত্রকারী, যারা বিভিন্ন দল থেকে বিতাড়িত চশমা লীগ খ্যাত, হত্যার রাজনীতি ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জড়িত তারা আবার ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে হত্যার রাজনীতি শুরম্ন করেছে। সম্মেলনের দিন সকালেই যুবলীগের এক শীর্ষ নেতার নির্দেশে বিজু-ফয়সাল পরিষদের সমর্থক আরিফ ও রাজুকে ছুরিকাঘাতে মারাত্নক জখম করে।
রিপন হত্যাকাণ্ডের কোন আসামি আটক হয়নি ॥ এদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রিপন হত্যাকা- এবং শহর আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল আজিজ তপু হত্যা প্রচেষ্টার ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় পৃথক দু'টি মামলা করা হয়েছে।
No comments