যৌন সহিংসতার দায়ে জাতিসংঘের কালো তালিকায় মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী
সশস্ত্র
সংঘাতের সময় যৌন নির্যাতন চালানোর অভিযোগে এই প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের
একটি কালো তালিকায় উঠে এসেছে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর নাম।
যুদ্ধ-সংঘাত সংশ্লিষ্ট যৌন সহিংসতার ওপর জাতিসংঘ মহাসচিবের এক রিপোর্টে এ তালিকাটি উপস্থাপন করা হয়।
নিরাপত্তা পরিষদের এজেন্ডায় যেসব সামরিক সংঘাত আছে সেখানে 'ধর্ষণ বা অন্য কোন ধরণের যৌন সহিংসতা চালানোর জন্য বা এর জন্য দায়ী পক্ষগুলোর' এই তালিকায় মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার নিরাপত্তা পরিষদের কাছে উপস্থাপিত এবং অনলাইনে প্রকাশিত রিপোর্টটিতে বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ২০১৬ সালের অক্টোবর এবং ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গা মুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর যে অভিযান চালায় - সেই সময় এসব যৌন সহিংসতার ঘটনা ঘটে। জাতিসংঘ পরে ওই অভিযানকে 'জাতিগত শুদ্ধি অভিযান' বলে বর্ণনা করে।
রিপোর্টে বলা হয়, যৌন সহিংসতা ওই অভিযানের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল হুমকি ও ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করা এবং তারা যাতে ফিরে না আসে তা নিশ্চিত করা। এর পর প্রায় সাত লক্ষ রোহিঙ্গা পালিয়ে সীমান্তর ওপারে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। রিপোর্টে রোহিঙ্গা নারীদের ধর্ষণের একাধিক ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়।
যুদ্ধ-সংঘাত সংশ্লিষ্ট যৌন সহিংসতার ওপর জাতিসংঘ মহাসচিবের এক রিপোর্টে এ তালিকাটি উপস্থাপন করা হয়।
নিরাপত্তা পরিষদের এজেন্ডায় যেসব সামরিক সংঘাত আছে সেখানে 'ধর্ষণ বা অন্য কোন ধরণের যৌন সহিংসতা চালানোর জন্য বা এর জন্য দায়ী পক্ষগুলোর' এই তালিকায় মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার নিরাপত্তা পরিষদের কাছে উপস্থাপিত এবং অনলাইনে প্রকাশিত রিপোর্টটিতে বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ২০১৬ সালের অক্টোবর এবং ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গা মুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর যে অভিযান চালায় - সেই সময় এসব যৌন সহিংসতার ঘটনা ঘটে। জাতিসংঘ পরে ওই অভিযানকে 'জাতিগত শুদ্ধি অভিযান' বলে বর্ণনা করে।
রিপোর্টে বলা হয়, যৌন সহিংসতা ওই অভিযানের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল হুমকি ও ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করা এবং তারা যাতে ফিরে না আসে তা নিশ্চিত করা। এর পর প্রায় সাত লক্ষ রোহিঙ্গা পালিয়ে সীমান্তর ওপারে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। রিপোর্টে রোহিঙ্গা নারীদের ধর্ষণের একাধিক ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়।
No comments