কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে
জাতীয়
রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া জানিয়েছেন,
এবারের বাজেটেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে। বলেন, এই সুযোগ না দিলে
বিদেশে অর্থ পাচার ও দেশে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে। এজন্য জরিমানার বিধান
রেখে বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া হবে। গতকাল সকালে এনবিআর
সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব
বাংলাদেশের (রিহ্যাব) সঙ্গে প্রাক বাজেট আলোচনায় রিহ্যাবের প্রস্তাবের
প্রেক্ষিতে তিনি এ কথা জানান। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, কালো টাকা সাদা করার
ক্ষেত্রে কর ও জরিমানা আদায় করা হয়ে থাকে। প্রতিবছর এটা হয়ে আসছে। যদি
আমরা কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বন্ধ করে দেই, তাহলে টাকাগুলো বাইরে চলে
যাবে। এতে বিনিয়োগও বাধাগ্রস্ত হবে। বিনিয়োগ বাড়াতে আমরা কালো টাকা সাদা
করার সুযোগ দিচ্ছি। আপনারা এটাকে কেউ ভুলভাবে ব্যাখ্যা করবেন না। আমরা
ট্যাক্স ও জরিমানাসহ এ সুযোগ দিচ্ছি।
প্রাক-বাজেট আলোচনায় বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ (কালো টাকা সাদা) আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য ৫ বছর সময় চেয়েছে রিহ্যাব। একই সঙ্গে ফ্ল্যাট ও প্লট নিবন্ধন করতে সংশ্লিষ্ট কর ও ফি ৭ শতাংশ করাসহ মোট ১২টি প্রস্তাব দিয়েছে আবাসন খাতের এ সংগঠন। প্রাক-বাজেট এ আলোচনায় লিখিত প্রস্তাব তুলে ধরেন রিহ্যাবের প্রথম সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী ভুঁইয়া। তিনি বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুবিধার পাশাপাশি রেজিস্ট্রেশন ব্যয় নির্ধারণ করে আবাসন খাতে সেকেন্ডারি বাজার ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। অর্থাৎ রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প ডিউটি, গেইন ট্যাক্স কমিয়ে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ করা, সাপ্লায়ার ভ্যাট ও উৎস কর সংগ্রহের দায়িত্ব থেকে ৫ বছরের ডেভেলপারদেরকে অব্যাহতি এবং আবাসন খাতে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সিঙ্গেল ডিজিট সুদে দীর্ঘমেয়াদি রিফাইন্যান্সিং চালু এবং ২০ হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠনের প্রস্তাব করেন লিয়াকত আলী ভুঁইয়া। নিবন্ধন ফি কমানোর দাবি প্রসঙ্গে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, রিহ্যাবের বিষয়গুলো আমাদের দেখতে হবে। নিবন্ধন ফি কমানোর বিষয়ে চিন্তা করা হবে। তিনি বলেন, রডের দাম বাড়ায় আপনাদের ব্যবসা কমে গেছে। রডের দাম কমানোর বিষয়ে সবার খেয়াল রাখতে হবে। অনুষ্ঠানে রিহ্যাব ও এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রাক-বাজেট আলোচনায় বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ (কালো টাকা সাদা) আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য ৫ বছর সময় চেয়েছে রিহ্যাব। একই সঙ্গে ফ্ল্যাট ও প্লট নিবন্ধন করতে সংশ্লিষ্ট কর ও ফি ৭ শতাংশ করাসহ মোট ১২টি প্রস্তাব দিয়েছে আবাসন খাতের এ সংগঠন। প্রাক-বাজেট এ আলোচনায় লিখিত প্রস্তাব তুলে ধরেন রিহ্যাবের প্রথম সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী ভুঁইয়া। তিনি বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুবিধার পাশাপাশি রেজিস্ট্রেশন ব্যয় নির্ধারণ করে আবাসন খাতে সেকেন্ডারি বাজার ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। অর্থাৎ রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প ডিউটি, গেইন ট্যাক্স কমিয়ে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ করা, সাপ্লায়ার ভ্যাট ও উৎস কর সংগ্রহের দায়িত্ব থেকে ৫ বছরের ডেভেলপারদেরকে অব্যাহতি এবং আবাসন খাতে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সিঙ্গেল ডিজিট সুদে দীর্ঘমেয়াদি রিফাইন্যান্সিং চালু এবং ২০ হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠনের প্রস্তাব করেন লিয়াকত আলী ভুঁইয়া। নিবন্ধন ফি কমানোর দাবি প্রসঙ্গে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, রিহ্যাবের বিষয়গুলো আমাদের দেখতে হবে। নিবন্ধন ফি কমানোর বিষয়ে চিন্তা করা হবে। তিনি বলেন, রডের দাম বাড়ায় আপনাদের ব্যবসা কমে গেছে। রডের দাম কমানোর বিষয়ে সবার খেয়াল রাখতে হবে। অনুষ্ঠানে রিহ্যাব ও এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments