সীতাকুণ্ডে পাহাড়ধসে নিহত ২ : চাপা পড়েছেন আরো ১০ শ্রমিক by নজরুল ইসলাম
সীতাকুণ্ডে অবৈধভাবে পাহাড় কাটার সময় পাহাড়ধসে দুই শ্রমিক নিহত ও আরো ১০ শ্রমিক মাটির নিচে চাপা পড়েছেন।
শ্রমিকদের
তাৎক্ষণিক প্রচেষ্টায় দু’জনকে গুরুতর আহতাবস্থায় চমেকে পাঠানো হলেও
অন্যদের এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। গতকাল বেলা ২টার সময় কুমিরা
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমিরা আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে হাজী আবুল কালামের মালিকানাধীন মডার্ন ব্রিকফিল্ডের প্রায় শতাধিক শ্রমিক প্রতিদিনের মতো ব্রিকসের দক্ষিণ পাশের পাহাড়টির নিচ থেকে হাতল দিয়ে পাহাড় কাটছিলেন। বেলা ২টার সময় হঠাৎ পাহাড়টি ওপর থেকে নিচের দিকে ধসে পড়লে প্রায় ১০ জন শ্রমিক মাটির নিচে চাপা পড়েন। সোনাইছড়ি ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন, শ্রমিকেরা তাৎক্ষণিক নিজেদের প্রচেষ্টায় গুরুতর আহত দু’জনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে পথে একজনের মৃত্য হয়েছে। তবে তিনি হতাহতদের পরিচয় জানাতে পারেননি। পরে অন্যদের উদ্ধার করা তাদের পক্ষে সম্ভব না হওয়ায় প্রশাসনের ভয়ে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে গা-ঢাকা দেন। ঘটনার খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড ও কুমিরার ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট ও পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গেলেও সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় তাদের পক্ষেও উদ্ধারতৎপরতা চালানো সম্ভব হয়নি। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন, হাজী আবুল কালাম প্রশাসনকে ম্যানেজ করে রোহিঙ্গাদের দিয়ে অবৈধভাবে দিনের পর দিন অবাধে পাহাড় কেটে ইট তৈরি করছেন।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আব্দুল মান্নান, সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীন এমরান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নজরুল ইসলাম এবং মডেল থানার ওসি সামিউল আলমসহ অন্যান্য সংস্থার লোকজন উদ্ধারতৎপরতা তদারকি করছেন। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) নজরুল ইসলাম জানান, উদ্ধারতৎপরতা শুরু করা হয়েছে। মাটির নিচে কোনো শ্রমিক থাকা না থাকার বিষয়ে এখনো কোনো সঠিক ধারণা পাওয়া যায়নি। তবে থেকে থাকলে বাঁচার সম্ভাবনা ক্ষীণ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমিরা আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে হাজী আবুল কালামের মালিকানাধীন মডার্ন ব্রিকফিল্ডের প্রায় শতাধিক শ্রমিক প্রতিদিনের মতো ব্রিকসের দক্ষিণ পাশের পাহাড়টির নিচ থেকে হাতল দিয়ে পাহাড় কাটছিলেন। বেলা ২টার সময় হঠাৎ পাহাড়টি ওপর থেকে নিচের দিকে ধসে পড়লে প্রায় ১০ জন শ্রমিক মাটির নিচে চাপা পড়েন। সোনাইছড়ি ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন, শ্রমিকেরা তাৎক্ষণিক নিজেদের প্রচেষ্টায় গুরুতর আহত দু’জনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে পথে একজনের মৃত্য হয়েছে। তবে তিনি হতাহতদের পরিচয় জানাতে পারেননি। পরে অন্যদের উদ্ধার করা তাদের পক্ষে সম্ভব না হওয়ায় প্রশাসনের ভয়ে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে গা-ঢাকা দেন। ঘটনার খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড ও কুমিরার ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট ও পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গেলেও সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় তাদের পক্ষেও উদ্ধারতৎপরতা চালানো সম্ভব হয়নি। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন, হাজী আবুল কালাম প্রশাসনকে ম্যানেজ করে রোহিঙ্গাদের দিয়ে অবৈধভাবে দিনের পর দিন অবাধে পাহাড় কেটে ইট তৈরি করছেন।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আব্দুল মান্নান, সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীন এমরান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নজরুল ইসলাম এবং মডেল থানার ওসি সামিউল আলমসহ অন্যান্য সংস্থার লোকজন উদ্ধারতৎপরতা তদারকি করছেন। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) নজরুল ইসলাম জানান, উদ্ধারতৎপরতা শুরু করা হয়েছে। মাটির নিচে কোনো শ্রমিক থাকা না থাকার বিষয়ে এখনো কোনো সঠিক ধারণা পাওয়া যায়নি। তবে থেকে থাকলে বাঁচার সম্ভাবনা ক্ষীণ।
No comments