ঋণপ্রবাহ কমানোর মুদ্রানীতি ঘোষণা হচ্ছে আজ
র্থবছরের দ্বিতীয় ভাগের (জানুয়ারি-জুন) জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করা
হচ্ছে আজ। মূল্যস্ফীতির প্রধান চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখে এ মুদ্রানীতি ঘোষণা
করা হচ্ছে।
মূল্যস্অফীতিকে
জাতীয় বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সাড়ে ৭ শতাংশের মধ্যে ধরে রাখার জন্য
অনুৎপাদনশীল খাতে ঋণপ্রবাহ আরো কমানোর কর্মসূচি নেয়া হচ্ছে। আর এতে
বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ আরো কমে যাবে। তবে উৎপাদনশীল খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়াতে
ব্যাংকগুলোকে উৎসাহ দেয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের
সম্মেলন কক্ষে মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর
রহমান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবারের মুদ্রানীতির প্রধান চ্যালেঞ্জই হবে মূল্যস্ফীতি। ইতোমধ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যানুযায়ী, ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ১৪ শতাংশে উঠেছে। ভোগ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতিও বেড়ে হয়েছে ৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি এখনো দুই অঙ্কের ঘরে অবস্থান করছে। মূল্যস্ফীতি যখন আবার বাড়ছে, এ সময়ে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিয়েছে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি। বিশেষ করে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ায় সব ধরনের পণ্য ও সেবার মূল্য বেড়ে যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গত ১৮ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চলতি অর্থবছরের প্রথম ভাগের (জুলাই-ডিসেম্বর) মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় বলা হয়েছিল, জাতীয় বাজেটের মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৭ শতাংশের মধ্যে আটকে রাখা হবে। এ জন্য অনুৎপাদনশীল খাতে ঋণপ্রবাহ কমানোর কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছিল। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য টাকার প্রবাহ কমানোর সিদ্ধান্ত হয়। এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য ৩০ দিন মেয়াদি বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে বাজার থেকে উদ্বৃত্ত টাকা তুলে নেয়া হয়। একই সাথে বিশেষ রেপো ও বিশেষ তারল্য সহায়তার আওতায় সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা কমিয়ে দেয়া হয। অন্য দিকে মুদ্রা সরবরাহ কমাতে অনুৎপাদনশীল খাতে ঋণপ্রবাহ কমানোর নির্দেশ দেয়া হয় ব্যাংকগুলোকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এসব পদক্ষেপে নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশে নেমে আসে।
কিন্তু জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে মূল্যস্ফীতি আরো বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বর্তমানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান স্থিতিশীল থাকলেও ইতোমধ্যে দফায় দফায় বেড়েছে বিদ্যুতের দাম। শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি, কাঁচামালসহ সামগ্রিক আমদানির প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান মতে, জুলাই-নভেম্বরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ঋণাত্মক ২৮ শতাংশের ওপরে। আর কাঁচামাল আমদানির প্রবৃদ্ধি কমে নেমেছে ঋণাত্মক ১২ শতাংশ। অন্য দিকে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহও কমে গেছে। সব মিলে বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক রয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফীতি আটকানোর লক্ষ্যে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ আরো কমানো হলে সামগ্রিক বিনিয়োগ কমে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবারের মুদ্রানীতির প্রধান চ্যালেঞ্জই হবে মূল্যস্ফীতি। ইতোমধ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যানুযায়ী, ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ১৪ শতাংশে উঠেছে। ভোগ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতিও বেড়ে হয়েছে ৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি এখনো দুই অঙ্কের ঘরে অবস্থান করছে। মূল্যস্ফীতি যখন আবার বাড়ছে, এ সময়ে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিয়েছে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি। বিশেষ করে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ায় সব ধরনের পণ্য ও সেবার মূল্য বেড়ে যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গত ১৮ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চলতি অর্থবছরের প্রথম ভাগের (জুলাই-ডিসেম্বর) মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় বলা হয়েছিল, জাতীয় বাজেটের মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৭ শতাংশের মধ্যে আটকে রাখা হবে। এ জন্য অনুৎপাদনশীল খাতে ঋণপ্রবাহ কমানোর কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছিল। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য টাকার প্রবাহ কমানোর সিদ্ধান্ত হয়। এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য ৩০ দিন মেয়াদি বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে বাজার থেকে উদ্বৃত্ত টাকা তুলে নেয়া হয়। একই সাথে বিশেষ রেপো ও বিশেষ তারল্য সহায়তার আওতায় সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা কমিয়ে দেয়া হয। অন্য দিকে মুদ্রা সরবরাহ কমাতে অনুৎপাদনশীল খাতে ঋণপ্রবাহ কমানোর নির্দেশ দেয়া হয় ব্যাংকগুলোকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এসব পদক্ষেপে নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশে নেমে আসে।
কিন্তু জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে মূল্যস্ফীতি আরো বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বর্তমানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান স্থিতিশীল থাকলেও ইতোমধ্যে দফায় দফায় বেড়েছে বিদ্যুতের দাম। শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি, কাঁচামালসহ সামগ্রিক আমদানির প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান মতে, জুলাই-নভেম্বরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ঋণাত্মক ২৮ শতাংশের ওপরে। আর কাঁচামাল আমদানির প্রবৃদ্ধি কমে নেমেছে ঋণাত্মক ১২ শতাংশ। অন্য দিকে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহও কমে গেছে। সব মিলে বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক রয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফীতি আটকানোর লক্ষ্যে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ আরো কমানো হলে সামগ্রিক বিনিয়োগ কমে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
No comments