উত্তরায় গৃহকর্মীকে ধর্ষণের পর হত্যা
রাজধানীর উত্তরার পশ্চিম থানা এলাকায় এক গৃহকর্মীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার সকালে ওই গৃহকর্মীর মৃতদেহ ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, স্থানীয় একটি ক্লিনিকে লাশ ফেলে পালিয়ে যাওয়ার সময় ধর্ষক ও তার চার আত্মীয়কে আটক করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ।
পশ্চিম
থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান,
বুধবার রাতে স্থানীয় ক্রিসেন্ট হাসপাতালে গৃহকর্মী জান্নাতকে অচেতন
অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যান সানজিদা আক্তার (২৫)।
ক্রিসেন্ট হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ওই গৃহকর্মীকে মৃত বলে ঘোষণা করলে হাসপাতাল থেকে পালানোর চেষ্টা করেন সানজিদা।
পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করে উত্তরার পশ্চিম থানা পুলিশকে খবর দেয়।
উত্তরার পশ্চিম থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম হাসপাতালে গিয়ে ওই গৃহকর্মীর মৃতদেহ উদ্ধার করে।
এসময় ওই বাসার গৃহকর্তা খাদিমুল বাশার ভূঁইয়া (৩৪) তার দুই বন্ধু কামরুল ইসলাম (৩৩) ও রফিকুল ইসলামকে (৩৫) নিয়ে ওই হাসপাতালে উপস্থিত হয়ে পুলিশকে জানায় যে, ‘‘গৃহকর্মী জান্নাত আত্মহত্যা করেছে।’’
এসময় পুলিশের সন্দেহ হলে সানজিদাসহ ওই চার জনকে আটক করে ঘটনাস্থল দেখার জন্য ৭ নম্বর সেক্টরে বাসা নম্বর ৬ (দ্বিতীয় তলা), রোড ৪ ঠিকানায় যান।
পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ওই বাসায় অবস্থানরত সানজিদার ভাই জুবায়েদ হোসেন (১৮) পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
পরে পুলিশ তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে ধর্ষণের পর জান্নাতকে হত্যার কথা স্বীকার করে।
এ ঘটনায় জোবায়েদসহ তার বোন সানজিদা আক্তার, দুলাভাই খাদেমুল বাশার ও তার দুই বন্ধু কামরুল ইসলাম ও রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে এসআই নুরুর ইসলাদ বাদি হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ জান্নাতের মৃতদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছেন।
ক্রিসেন্ট হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ওই গৃহকর্মীকে মৃত বলে ঘোষণা করলে হাসপাতাল থেকে পালানোর চেষ্টা করেন সানজিদা।
পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করে উত্তরার পশ্চিম থানা পুলিশকে খবর দেয়।
উত্তরার পশ্চিম থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম হাসপাতালে গিয়ে ওই গৃহকর্মীর মৃতদেহ উদ্ধার করে।
এসময় ওই বাসার গৃহকর্তা খাদিমুল বাশার ভূঁইয়া (৩৪) তার দুই বন্ধু কামরুল ইসলাম (৩৩) ও রফিকুল ইসলামকে (৩৫) নিয়ে ওই হাসপাতালে উপস্থিত হয়ে পুলিশকে জানায় যে, ‘‘গৃহকর্মী জান্নাত আত্মহত্যা করেছে।’’
এসময় পুলিশের সন্দেহ হলে সানজিদাসহ ওই চার জনকে আটক করে ঘটনাস্থল দেখার জন্য ৭ নম্বর সেক্টরে বাসা নম্বর ৬ (দ্বিতীয় তলা), রোড ৪ ঠিকানায় যান।
পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ওই বাসায় অবস্থানরত সানজিদার ভাই জুবায়েদ হোসেন (১৮) পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
পরে পুলিশ তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে ধর্ষণের পর জান্নাতকে হত্যার কথা স্বীকার করে।
এ ঘটনায় জোবায়েদসহ তার বোন সানজিদা আক্তার, দুলাভাই খাদেমুল বাশার ও তার দুই বন্ধু কামরুল ইসলাম ও রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে এসআই নুরুর ইসলাদ বাদি হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ জান্নাতের মৃতদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছেন।
No comments