রামুর বৌদ্ধবিহার পুনর্নির্মাণকাজ পরিদর্শনে সেনাপ্রধান
কক্সবাজারের রামু উপজেলার ১২টি বৌদ্ধবিহারের পুনর্নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া। গতকাল বুধবার সকালে হেলিকপ্টারে করে তিনি রামু আসেন এবং দুপুর ১২টায় ঢাকায় ফিরে যান।
গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে দুর্বৃত্তদের হামলা ও অগ্নিসংযোগে রামুর শতবর্ষী ১২টি বৌদ্ধবিহার ধ্বংস হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সকাল ১০টায় সেনাপ্রধান প্রথমে উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পাহাড়চূড়ার এই কেন্দ্রে স্থাপন করা হয়েছে এশিয়ার বৃহৎ ১০০ ফুট লম্বা গৌতম বুদ্ধ সিংহ শয্যা মূর্তি।
এরপর সেনাপ্রধান রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার, রামু মৈত্রী বিহার, লাল চিং, সাদা চিং, অপর্ণা চরণ চিং ও চেরাংঘাটা বড় ক্যাং পরিদর্শন করেন। সেনাপ্রধান বলেন, হামলাকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে। সেনাপ্রধান বেলা ১১টার দিকে রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহারে গেলে বিহার পরিচালনা কমিটির নেতা ও ভিক্ষুরা তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল সাব্বির আহমদ, ২৪ পদাতিক ডিভিশনের ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুল আলম প্রমুখ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সকাল ১০টায় সেনাপ্রধান প্রথমে উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পাহাড়চূড়ার এই কেন্দ্রে স্থাপন করা হয়েছে এশিয়ার বৃহৎ ১০০ ফুট লম্বা গৌতম বুদ্ধ সিংহ শয্যা মূর্তি।
এরপর সেনাপ্রধান রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার, রামু মৈত্রী বিহার, লাল চিং, সাদা চিং, অপর্ণা চরণ চিং ও চেরাংঘাটা বড় ক্যাং পরিদর্শন করেন। সেনাপ্রধান বলেন, হামলাকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে। সেনাপ্রধান বেলা ১১টার দিকে রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহারে গেলে বিহার পরিচালনা কমিটির নেতা ও ভিক্ষুরা তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল সাব্বির আহমদ, ২৪ পদাতিক ডিভিশনের ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুল আলম প্রমুখ।
No comments