বেপরোয়া পুলিশ কর্মকর্তার কাণ্ড
বেপরোয়া টিএসআই মশিউর রহমান। সাংবাদিক
লাঞ্ছনাকারী লালবাগের নবাবগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এই মশিউর এবার এক
ব্যবসায়ীকে রাস্তায় ফেলে পেটালেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়,
মশিউর রহমান চাঁদা না পেয়ে তুচ্ছ অভিযোগে নবাবগঞ্জ বেড়িবাঁধে এবার
প্রকাশ্যেই লাথি মেরে চেয়ার থেকে ফেলে ব্যবসায়ী ও ইউনিট আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক সাজু মিয়াকে মারধর করেন। শুধু তাই নয়, তাকে মিথ্যে মামলায়
ফাঁসিয়ে কারাগারে পাঠানোর হুমকি দিয়ে টেনে-হেঁচড়ে ফাঁড়িতে নিয়ে নির্যাতন
চালিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও তার
স্বজনরা মুচলেকা দিয়ে সাজুকে মুক্ত করেন।
প্রত্যদর্শী ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে লালবাগের নবাবগঞ্জ বাজারসংলগ্ন বেড়িবাঁধের ঢালে নিজ দোকানের সামনে চেয়ারে বসেছিলেন স্থানীয় ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী ও কামরাঙ্গীরচর থানার ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: সাজুমিয়া। এ সময় নবাবগঞ্জ সেকশন পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ টিএসআই মশিউর রহমান তার কাছে চাঁদা দাবি করেন। ব্যবসায়ী সাজু চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় প্তি হয়ে ওঠেন মশিউর। একপর্যায়ে টিএসআই মশিউর তাকে মিথ্যে মামলায় কারাগারে পাঠানোর হুমকি দিয়ে টেনে-হেঁচড়ে ফাঁড়িতে নিয়ে নির্যাতন চালান। খবর পেয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও তার পরিবারের লোকজন ফাঁড়িতে ছুটে আসেন। পরে স্থানীয়দের চাপের মুখে টিএসআই মশিউর রহমান মুচলেকা রেখে সাজু মিয়াকে মুক্তি দেন। পুলিশি হয়রানির শিকার সাজুমিয়া ও তার পরিবার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, চাঁদা না দেয়ায় তুচ্ছ ঘটনার অভিযোগ তুলে টিএসআই মশিউর রহমান তার ওপর জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই এলাকার ুদ্র শিল্প কারখানা, নবাবগঞ্জ বাজারের ুদ্র ব্যবসায়ী ও টেম্পোস্ট্যান্ড থেকে প্রতি মাসে কম হলেও ৫০ লাখ টাকার চাঁদা তোলেন টিএসআই মশিউর রহমান। তার নিয়োগপ্রাপ্ত লাইনম্যান আল আমিন ও শাহীনসহ পাঁচ কর্মী বিভিন্ন স্থান থেকে এসব চাঁদার টাকা সংগ্রহ করে। তিনি স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে দম্ভ করে বলেন, ‘আমি স্বেচ্ছায় এই ফাঁড়িতে যত দিন থাকতে চাই তত দিনই থাকব। কেউ আমাকে এ ফাঁড়ি থেকে বদলি করাতে পারবে না। আমি ডিসির মতা রাখি’। উপর মহলে নিয়মিত টাকা দিয়েই এখানে রয়েছি এবং থাকব’। এর আগে তিনি ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য এনএনবির সাংবাদিক দেলোয়ারকে লাঞ্ছিত করেন। দেলোয়ার মোবাইল ক্যামেরায় মশিউরের চাঁদাবাজির চিত্র ধারণ করছিলেন। গত ৯ জানুয়ারি এ ঘটনা ঘটে।
এ দিকে চাঁদাবাজির কথা অস্বীকার করেছেন টিএসআই মশিউর রহমান। তবে তিনি বলেছেন, কেউ তার নামে চাঁদাবাজি করতে পারে।
প্রত্যদর্শী ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে লালবাগের নবাবগঞ্জ বাজারসংলগ্ন বেড়িবাঁধের ঢালে নিজ দোকানের সামনে চেয়ারে বসেছিলেন স্থানীয় ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী ও কামরাঙ্গীরচর থানার ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: সাজুমিয়া। এ সময় নবাবগঞ্জ সেকশন পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ টিএসআই মশিউর রহমান তার কাছে চাঁদা দাবি করেন। ব্যবসায়ী সাজু চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় প্তি হয়ে ওঠেন মশিউর। একপর্যায়ে টিএসআই মশিউর তাকে মিথ্যে মামলায় কারাগারে পাঠানোর হুমকি দিয়ে টেনে-হেঁচড়ে ফাঁড়িতে নিয়ে নির্যাতন চালান। খবর পেয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও তার পরিবারের লোকজন ফাঁড়িতে ছুটে আসেন। পরে স্থানীয়দের চাপের মুখে টিএসআই মশিউর রহমান মুচলেকা রেখে সাজু মিয়াকে মুক্তি দেন। পুলিশি হয়রানির শিকার সাজুমিয়া ও তার পরিবার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, চাঁদা না দেয়ায় তুচ্ছ ঘটনার অভিযোগ তুলে টিএসআই মশিউর রহমান তার ওপর জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই এলাকার ুদ্র শিল্প কারখানা, নবাবগঞ্জ বাজারের ুদ্র ব্যবসায়ী ও টেম্পোস্ট্যান্ড থেকে প্রতি মাসে কম হলেও ৫০ লাখ টাকার চাঁদা তোলেন টিএসআই মশিউর রহমান। তার নিয়োগপ্রাপ্ত লাইনম্যান আল আমিন ও শাহীনসহ পাঁচ কর্মী বিভিন্ন স্থান থেকে এসব চাঁদার টাকা সংগ্রহ করে। তিনি স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে দম্ভ করে বলেন, ‘আমি স্বেচ্ছায় এই ফাঁড়িতে যত দিন থাকতে চাই তত দিনই থাকব। কেউ আমাকে এ ফাঁড়ি থেকে বদলি করাতে পারবে না। আমি ডিসির মতা রাখি’। উপর মহলে নিয়মিত টাকা দিয়েই এখানে রয়েছি এবং থাকব’। এর আগে তিনি ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য এনএনবির সাংবাদিক দেলোয়ারকে লাঞ্ছিত করেন। দেলোয়ার মোবাইল ক্যামেরায় মশিউরের চাঁদাবাজির চিত্র ধারণ করছিলেন। গত ৯ জানুয়ারি এ ঘটনা ঘটে।
এ দিকে চাঁদাবাজির কথা অস্বীকার করেছেন টিএসআই মশিউর রহমান। তবে তিনি বলেছেন, কেউ তার নামে চাঁদাবাজি করতে পারে।
No comments