মুজাহিদ ও কামারুজ্জামানের মামলা মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের মামলা আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
এ
ছাড়া দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মামলা ৭
ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। গতকাল মুজাহিদ ও কামারুজ্জামানের
বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। তবে সাক্ষী হাজির
করতে আরো সময় চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল এ
দু’টি মামলা মুলতবি করেন।
মুজাহিদের মামলায় প্রসিকিউটর মোখলেসুর রহমান বাদল সাক্ষীর অসুস্থতার কথা জানিয়ে সময় প্রার্থনা করেন। অন্য দিকে কামারুজ্জামানের মামলায় সাক্ষী হাজির করতে সময় প্রার্থনা করেন প্রসিকিউটর এ কে এম সাইফুল ইসলাম। ওই প্রার্থনার পরিপ্রেক্ষিতে ১২ ফেব্রুয়ারি মুজাহিদের বিরুদ্ধে ১৩তম সাী এবং ৭ ফেব্রুয়ারি কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১৮তম সাীর স্যা গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।
মুজাহিদের বিরুদ্ধে গত ২৬ আগস্ট থেকে স্যাগ্রহণ শুরু হয়। গত ২১ জুন মুজাহিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ট্রাইব্যুনাল-২। ২০১০ সালের ২৯ জুন একটি রাজনৈতিক মামলায় আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকে গ্রেফতার করা হয়। ওই বছরের ২ আগস্ট এক আবেদনের পরিপ্রেেিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।
কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই স্যা গ্রহণ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রসিকিউশনের মোট ১৭ জন সাী স্যা দিয়েছেন। গত ৪ জুন কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১০ সালের ২৯ জুলাই কামারুজ্জামানকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পঞ্চম দিনে ২ আগস্ট তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।
মুজাহিদের মামলায় প্রসিকিউটর মোখলেসুর রহমান বাদল সাক্ষীর অসুস্থতার কথা জানিয়ে সময় প্রার্থনা করেন। অন্য দিকে কামারুজ্জামানের মামলায় সাক্ষী হাজির করতে সময় প্রার্থনা করেন প্রসিকিউটর এ কে এম সাইফুল ইসলাম। ওই প্রার্থনার পরিপ্রেক্ষিতে ১২ ফেব্রুয়ারি মুজাহিদের বিরুদ্ধে ১৩তম সাী এবং ৭ ফেব্রুয়ারি কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১৮তম সাীর স্যা গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।
মুজাহিদের বিরুদ্ধে গত ২৬ আগস্ট থেকে স্যাগ্রহণ শুরু হয়। গত ২১ জুন মুজাহিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ট্রাইব্যুনাল-২। ২০১০ সালের ২৯ জুন একটি রাজনৈতিক মামলায় আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকে গ্রেফতার করা হয়। ওই বছরের ২ আগস্ট এক আবেদনের পরিপ্রেেিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।
কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই স্যা গ্রহণ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রসিকিউশনের মোট ১৭ জন সাী স্যা দিয়েছেন। গত ৪ জুন কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১০ সালের ২৯ জুলাই কামারুজ্জামানকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পঞ্চম দিনে ২ আগস্ট তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।
No comments