অমর একুশে গ্রন্থমেলা- কাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী by শফিকুল ইসলাম
বছর ঘুরে ফের বইপ্রেমীদের দুয়ারে কড়া নাড়ছে বাংলা একাডেমীর অমর একুশে গ্রন্থমেলা। এবারও মেলা চলবে পুরো ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে।
অমর
একুশে গ্রন্থমেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমী সূত্র জানিয়েছে
গ্রন্থমেলার প্রস্তুতি প্রায় শেষ, যা বাকি রয়েছে তা আজ বৃহস্পতিবারের
মধ্যে সম্পন্ন হবে। আগামীকাল বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি
হিসেবে গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করবেন। বিশেষ অতিথি থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক
মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ। এবার গ্রন্থমেলা একাডেমীর ভেতরে সীমাবদ্ধ রাখায়
প্রকৃত প্রকাশক এবং পুস্তক বিক্রেতারা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কেননা গত বছর
একাডেমীর মহাপরিচালক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন ২০১৩ সালের বইমেলা হবে
শুধুই প্রকাশকদের।
গতকাল দুপুরে বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, বইমেলাকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন লেখক, প্রকাশক ও আয়োজকরা। সময় মতো সব আয়োজন সম্পন্ন করতে চলছে জোর প্রস্তুতি। মেলাকে সামনে রেখে নতুন নতুন লেখা বই উপহার দিতে ব্যস্ত লেখকরাও। আর তাদের বই প্রকাশেও ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রকাশকরা। তবে লেখক ও প্রকাশকদের পরিশ্রমকে সার্থক করার নেপথ্যে পদের অবদান বেশি সেই বাঁধাইশিল্পী ও ছাপাখানার কারিগররা ব্যস্ত সময় পার করছেন। লটারির পর সব প্রকাশককে তাদের স্টল বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। সরেজমিন দেখা যায়, বাংলা একাডেমীর মাঠে বাঁশ ও কাঠ, প্লাইউড এবং হার্ডবোর্ড দিয়ে তৈরি হচ্ছে মেলার স্টল ও গেট। শ্রমিকরা দিনরাত ব্যস্ত মেলার কাঠামো নির্মাণে। বাংলা একাডেমীর জনসংযোগ দফতর থেকে জানা যায়, এবারের বইমেলায় ৩৫১ জন স্টল বরাদ্দের জন্য আবেদন করেছিলেন। তবে স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৩৪টি।
বাংলা একাডেমীর জনসংযোগ দফতরের উপপরিচালক মুর্শিদুদ্দিন আহম্মদ বলেন, এবারের গ্রন্থমেলায় নিয়মিত এবং প্রকৃত প্রকাশকরাই স্টল বরাদ্দ পেয়েছেন। যারা স্টল পাননি তারা বাংলা একাডেমীর শর্ত পূরণ করতে না পারায় তাদের স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়নি। তিনি আরো বলেন, এবারই প্রথম মেলার বাইরে কোনো স্টল বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে না। এবার শুধু প্রকাশকদের মেলা হবে। ফলে রাস্তায় বই বা অন্য কোনো সামগ্রীর স্টল বসবে না। এবারের বইমেলা উৎসর্গ করা হয়েছে কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের নামে।
এবারের মেলায় গণমাধ্যমের জন্য স্টল, সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত, দমকল বাহিনী, প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য হেলথ স্টল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, সেবামূলকসহ গণমাধ্যমের স্টলও থাকছে। বাংলা একাডেমীর সাথে কাজ করে এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে এবার মেলায় স্টল বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এবারের বইমেলার নীতিমালায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে গতবারের সমালোচিত ডোরেমন, বারবি, পোকেমন ও মি. বিন-এর মতো পাইরেটেড বই। বাংলা একাডেমী আয়োজিত এ বইমেলাকে একাডেমী ১৯৮৪ সালে ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’ নামকরণ করে। এবার গ্রন্থমেলায় বিদেশী কোনো লেখকের বই বিক্রি করা হবে না বলে জানা গেছে।
আদর্শ প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, মেলা একাডেমীর ভেতরে রাখায় খুব ভালো হয়েছে এতে পাঠক ও বিক্রি বাড়বে। প্রান্ত প্রকাশনীর আমিনুর রহমান খান বলেন, বইমেলা একাডেমীর ভেতরে সীমাবদ্ধ রাখায় বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ দেন।
গতকাল দুপুরে বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, বইমেলাকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন লেখক, প্রকাশক ও আয়োজকরা। সময় মতো সব আয়োজন সম্পন্ন করতে চলছে জোর প্রস্তুতি। মেলাকে সামনে রেখে নতুন নতুন লেখা বই উপহার দিতে ব্যস্ত লেখকরাও। আর তাদের বই প্রকাশেও ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রকাশকরা। তবে লেখক ও প্রকাশকদের পরিশ্রমকে সার্থক করার নেপথ্যে পদের অবদান বেশি সেই বাঁধাইশিল্পী ও ছাপাখানার কারিগররা ব্যস্ত সময় পার করছেন। লটারির পর সব প্রকাশককে তাদের স্টল বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। সরেজমিন দেখা যায়, বাংলা একাডেমীর মাঠে বাঁশ ও কাঠ, প্লাইউড এবং হার্ডবোর্ড দিয়ে তৈরি হচ্ছে মেলার স্টল ও গেট। শ্রমিকরা দিনরাত ব্যস্ত মেলার কাঠামো নির্মাণে। বাংলা একাডেমীর জনসংযোগ দফতর থেকে জানা যায়, এবারের বইমেলায় ৩৫১ জন স্টল বরাদ্দের জন্য আবেদন করেছিলেন। তবে স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৩৪টি।
বাংলা একাডেমীর জনসংযোগ দফতরের উপপরিচালক মুর্শিদুদ্দিন আহম্মদ বলেন, এবারের গ্রন্থমেলায় নিয়মিত এবং প্রকৃত প্রকাশকরাই স্টল বরাদ্দ পেয়েছেন। যারা স্টল পাননি তারা বাংলা একাডেমীর শর্ত পূরণ করতে না পারায় তাদের স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়নি। তিনি আরো বলেন, এবারই প্রথম মেলার বাইরে কোনো স্টল বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে না। এবার শুধু প্রকাশকদের মেলা হবে। ফলে রাস্তায় বই বা অন্য কোনো সামগ্রীর স্টল বসবে না। এবারের বইমেলা উৎসর্গ করা হয়েছে কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের নামে।
এবারের মেলায় গণমাধ্যমের জন্য স্টল, সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত, দমকল বাহিনী, প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য হেলথ স্টল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, সেবামূলকসহ গণমাধ্যমের স্টলও থাকছে। বাংলা একাডেমীর সাথে কাজ করে এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে এবার মেলায় স্টল বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এবারের বইমেলার নীতিমালায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে গতবারের সমালোচিত ডোরেমন, বারবি, পোকেমন ও মি. বিন-এর মতো পাইরেটেড বই। বাংলা একাডেমী আয়োজিত এ বইমেলাকে একাডেমী ১৯৮৪ সালে ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’ নামকরণ করে। এবার গ্রন্থমেলায় বিদেশী কোনো লেখকের বই বিক্রি করা হবে না বলে জানা গেছে।
আদর্শ প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, মেলা একাডেমীর ভেতরে রাখায় খুব ভালো হয়েছে এতে পাঠক ও বিক্রি বাড়বে। প্রান্ত প্রকাশনীর আমিনুর রহমান খান বলেন, বইমেলা একাডেমীর ভেতরে সীমাবদ্ধ রাখায় বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ দেন।
No comments