বিশাখাপত্তম-চট্টগ্রামের মধ্যে জাহাজ চলাচলের সুযোগ চেয়েছে ভারত
পণ্য পরিবহন দ্রুততর করা ও ট্রানশিপমেন্ট ব্যয় কমিয়ে আনার লক্ষ্যে
চট্টগ্রাম ও বিশাখাপত্তমের মধ্যে ছোট জাহাজ চলাচল অনুমোদনের জন্য
বাংলাদেশের কাছে প্রস্তাব পেশ করেছে ভারত।
বর্তমানে
সিঙ্গাপুর হয়ে পণ্য পরিবহন করায় ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। এ ব্যয় কমানোর
জন্যই ভারত এ প্রস্তাব দিয়েছে। আগ্রায় সিআইআই পার্টনারশিপ সামিটকালে
বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদেরের সাথে বৈঠকের সময় ভারতীয় বাণিজ্য
ও শিল্পমন্ত্রী আনন্দ শর্মা এ প্রস্তাব করেন।
বৈঠকে ভারতীয় মন্ত্রী বলেন, তারা দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস করতে বাংলাদেশ থেকে আমদানি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন। বর্তমানে এ ব্যবধান ভারতের অনুকূলে তিন দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কাছ থেকে তৈরি পোশাক রফতানিতে যে ছাড় পেয়ে আসছে, সেই সুবিধা পরোক্ষভাবে ভারতকে দিতেও তিনি বাংলাদেশকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ যে ইইউর জিএসপি সুবিধা পেয়ে আসছে, তার সূত্র ধরে ইউরোপে রফতানির জন্য পণ্য তৈরিতে কাপড় ও সুতাসহ ভারতীয় কাঁচামাল ব্যবহার করতে পারে। এতে লাভবান হবে ভারত।
এ ব্যাপারে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি বাংলাদেশ। ভারতীয় মন্ত্রী সুতা, গুঁড়োদুধ, মাছ, চিনি, আলুর মতো পণ্যে বন্দর বিধিনিষেধ তুলে নিতেও বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সব স্থলবন্দর দিয়ে মোটরসাইকেল, রেফ্রিজেটর, এয়ারকন্ডিশনার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে পরিবহন সুবিধা বিবেচনা করারও প্রস্তাব দেন বাংলাদেশকে। বর্তমানে পেট্রাপোল বা বেনাপোল বন্দর দিয়ে এ বাণিজ্য চলছে। সূত্র : ইকোনমিক টাইমস।
বৈঠকে ভারতীয় মন্ত্রী বলেন, তারা দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস করতে বাংলাদেশ থেকে আমদানি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন। বর্তমানে এ ব্যবধান ভারতের অনুকূলে তিন দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কাছ থেকে তৈরি পোশাক রফতানিতে যে ছাড় পেয়ে আসছে, সেই সুবিধা পরোক্ষভাবে ভারতকে দিতেও তিনি বাংলাদেশকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ যে ইইউর জিএসপি সুবিধা পেয়ে আসছে, তার সূত্র ধরে ইউরোপে রফতানির জন্য পণ্য তৈরিতে কাপড় ও সুতাসহ ভারতীয় কাঁচামাল ব্যবহার করতে পারে। এতে লাভবান হবে ভারত।
এ ব্যাপারে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি বাংলাদেশ। ভারতীয় মন্ত্রী সুতা, গুঁড়োদুধ, মাছ, চিনি, আলুর মতো পণ্যে বন্দর বিধিনিষেধ তুলে নিতেও বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সব স্থলবন্দর দিয়ে মোটরসাইকেল, রেফ্রিজেটর, এয়ারকন্ডিশনার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে পরিবহন সুবিধা বিবেচনা করারও প্রস্তাব দেন বাংলাদেশকে। বর্তমানে পেট্রাপোল বা বেনাপোল বন্দর দিয়ে এ বাণিজ্য চলছে। সূত্র : ইকোনমিক টাইমস।
No comments