বরগুনায় স্কুলছাত্রী গণধর্ষণের শিকার
বরগুনার সদর উপজেলায় গত সোমবার এক কিশোরী (১৫) গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। মেয়েটি স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।
এ ঘটনায় ছাত্রীটি মঙ্গলবার রাতে সদর থানায় একই গ্রামের মো. নান্না, জাফর হোসেন ও কবির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
এ ঘটনায় ছাত্রীটি মঙ্গলবার রাতে সদর থানায় একই গ্রামের মো. নান্না, জাফর হোসেন ও কবির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
এলাকাবাসীর বিবরণ অনুযায়ী, ওই স্কুলছাত্রী সোমবার রাতে প্রতিবেশী একটি মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে যায়। রাত সাড়ে নয়টার দিকে সে বাড়ি ফিরছিল। পথে নান্না, জাফর ও কবির মেয়েটিকে আটকে পাশের কলাবাগানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে ধস্তাধস্তি শুনে কলাবাগানের মালিক ঘটনাস্থলের দিকে এগিয়ে গেলে ওই তিনজন পালিয়ে যান। তিনি কিশোরীকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেন।
পুলিশ জানায়, দরিদ্র পরিবারের ওই মেয়েটি সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে ঘটনাটি জানাজানি করতে চায়নি। পরদিন বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ঘটনা জানাজানি হয়ে যাওয়ায় তা ব্যর্থ হয়। মঙ্গলবার রাতে কিশোরীটি পরিবারের লোকজনকে নিয়ে থানা গিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ওই তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করে।
গতকাল বুধবার সকালে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা হুমায়ুন খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডাক্তারি পরীক্ষার চূড়ান্ত প্রতিবেদন এখনো আমরা পাইনি। তবে প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে।’
উপজেলার নলটোনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সফিকুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। ’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ) শীলমণি চাকমা জানান, ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
পুলিশ জানায়, দরিদ্র পরিবারের ওই মেয়েটি সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে ঘটনাটি জানাজানি করতে চায়নি। পরদিন বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু ঘটনা জানাজানি হয়ে যাওয়ায় তা ব্যর্থ হয়। মঙ্গলবার রাতে কিশোরীটি পরিবারের লোকজনকে নিয়ে থানা গিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ওই তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করে।
গতকাল বুধবার সকালে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা হুমায়ুন খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডাক্তারি পরীক্ষার চূড়ান্ত প্রতিবেদন এখনো আমরা পাইনি। তবে প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে।’
উপজেলার নলটোনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সফিকুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। ’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ) শীলমণি চাকমা জানান, ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
No comments