যশোরে শিবির-পুলিশ সংঘর্ষ, কনস্টেবলের মৃত্যু by মিলন রহমান
যশোরের মণিরামপুরে হরতালে জামায়াত-শিবির ও
পুলিশ-ছাত্রলীগের দ্বিমুখী সংঘর্ষে সাত পুলিশ সদস্যসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ
সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এক পুলিশ সদস্যের মৃত্যুও হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে উপজেলার গোহাটা মোড় ও গাংড়া মোড়ে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষ চলাকালে জামায়াত শিবির কর্মীরা ১৫ থেকে ২০টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৪ জনকে আটক করেছে।
সংঘর্ষ চলাকালে নিহত কনস্টেবলের নাম জহুরুল ইসলাম (৪০)। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন উপপরিদর্শক (এসআই) শংকর, এসআই জিয়ারুল, কনস্টেবল নওয়াব আলী ও মোসলেম উদ্দিনসহ আরো তিনজন।
আহত জামায়াত কর্মীরা হলেন শাহ মুরাদ (৩০), ইয়াসিন আলী (৩০), জালাল উদ্দিন (২৬), মনিরুজ্জামান ও অজ্ঞাত আরও ৩/৪ জন।
তবে কনস্টেবল জহুরুল সংঘর্ষ চলাকালে দায়িত্বরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা। যদিও জহুরুলের মাথায় ইটের আঘাত পাওয়া গেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
মণিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইমরান বাংলানিউজকে বলেন, “সংঘর্ষ চলাকালে কর্তব্যরত অবস্থায় কনস্টেবল জহুরুল অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে সকাল ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ৭টার দিকে মণিরামপুরের গোহাটা মোড়ে জামায়াত শিবির কর্মীরা জড়ো হয়ে মিছিল বের করার চেষ্টা করে। এ সময় মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে শিবির কর্মীরা পুলিশের ওপর বেপরোয়া ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এতে মণিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শংকর, এসআই জিয়ারুল, কনস্টেবল নওয়াব আলী ও মোসলেম উদ্দিনসহ অন্তত ৭ পুলিশ সদস্য আহত হন।
পরে পুলিশ জামায়াত-শিবির কর্মীদের ধাওয়া করে। এরপর আশপাশে থাকা ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীরা মিছিলকারীদের ধাওয়া করলে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ পর্যায়ে সংঘর্ষ গোহাটা মোড় থেকে গাংড়া মোড় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় জামায়াত শিবির কর্মীরা পুলিশ ও ছাত্রলীগকে লক্ষ্য করে অন্তত ১৫ থেকে ২০টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ অন্তত ১০ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছেন মণিরামপুর থানার উপ পরিদর্শক (এসআই ) ফরিদ।
সংঘর্ষ চলাকালে দায়িত্বে থাকা কনস্টেবল জহুরুল অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে এবং পরে যশোরে নেয়ার পথে তারা মৃত্যু হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে ৭/৮ জন জামায়াত শিবির কর্মীও আহত হয়। এক পর্যায়ে মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে আশপাশের বিভিন্ন বাড়িতে আশ্রয় নেয়। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে জামায়াত কর্মী শাহ আলম, ইয়াসিন, জালাল উদ্দিন ও মনিরুজ্জামানকে আটক করে। এলাকায় এখন থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
নিহত কনস্টেবল জহুরুলের মরদেহ দেখতে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান যশোর জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশ সুপার জয়দেব কুমার ভদ্র, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা, সহকারী পুলিশ সুপার রেশমা শারমিন।
সংঘর্ষ চলাকালে নিহত কনস্টেবলের নাম জহুরুল ইসলাম (৪০)। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন উপপরিদর্শক (এসআই) শংকর, এসআই জিয়ারুল, কনস্টেবল নওয়াব আলী ও মোসলেম উদ্দিনসহ আরো তিনজন।
আহত জামায়াত কর্মীরা হলেন শাহ মুরাদ (৩০), ইয়াসিন আলী (৩০), জালাল উদ্দিন (২৬), মনিরুজ্জামান ও অজ্ঞাত আরও ৩/৪ জন।
তবে কনস্টেবল জহুরুল সংঘর্ষ চলাকালে দায়িত্বরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা। যদিও জহুরুলের মাথায় ইটের আঘাত পাওয়া গেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
মণিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইমরান বাংলানিউজকে বলেন, “সংঘর্ষ চলাকালে কর্তব্যরত অবস্থায় কনস্টেবল জহুরুল অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে সকাল ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ৭টার দিকে মণিরামপুরের গোহাটা মোড়ে জামায়াত শিবির কর্মীরা জড়ো হয়ে মিছিল বের করার চেষ্টা করে। এ সময় মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে শিবির কর্মীরা পুলিশের ওপর বেপরোয়া ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এতে মণিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শংকর, এসআই জিয়ারুল, কনস্টেবল নওয়াব আলী ও মোসলেম উদ্দিনসহ অন্তত ৭ পুলিশ সদস্য আহত হন।
পরে পুলিশ জামায়াত-শিবির কর্মীদের ধাওয়া করে। এরপর আশপাশে থাকা ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীরা মিছিলকারীদের ধাওয়া করলে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ পর্যায়ে সংঘর্ষ গোহাটা মোড় থেকে গাংড়া মোড় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় জামায়াত শিবির কর্মীরা পুলিশ ও ছাত্রলীগকে লক্ষ্য করে অন্তত ১৫ থেকে ২০টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ অন্তত ১০ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছেন মণিরামপুর থানার উপ পরিদর্শক (এসআই ) ফরিদ।
সংঘর্ষ চলাকালে দায়িত্বে থাকা কনস্টেবল জহুরুল অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে এবং পরে যশোরে নেয়ার পথে তারা মৃত্যু হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে ৭/৮ জন জামায়াত শিবির কর্মীও আহত হয়। এক পর্যায়ে মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে আশপাশের বিভিন্ন বাড়িতে আশ্রয় নেয়। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে জামায়াত কর্মী শাহ আলম, ইয়াসিন, জালাল উদ্দিন ও মনিরুজ্জামানকে আটক করে। এলাকায় এখন থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
নিহত কনস্টেবল জহুরুলের মরদেহ দেখতে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান যশোর জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশ সুপার জয়দেব কুমার ভদ্র, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা, সহকারী পুলিশ সুপার রেশমা শারমিন।
No comments