প্রাণভোমরা দর্শক by প্রণব বল
কত দিন পর উৎসব হচ্ছে এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে! আলোকসজ্জা, হইহুল্লোড়, গলায় কার্ড ঝুলিয়ে কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ মনে করার প্রবণতা, কত দিন দেখা যায়নি। ঢাকা ও চট্টগ্রামের সাংবাদিকমুখর মিডিয়া বক্স, কত দিন! সাত থেকে আট বছর তো হবেই। বিপিএল আবার এসব ফিরিয়ে এনেছে।
দিয়েছে পুরোনো চেহারা।
সবকিছুকে ছাপিয়ে পুরোনো স্মৃতি ফিরিয়ে এনেছে দর্শকেরা। বিপিএল চট্টগ্রাম পর্বের প্রথম দিনেই (সোমবার) দর্শকদের উচ্ছ্বাসে সিক্ত হয়েছে স্টেডিয়াম। ঘরের দল চিটাগং কিংসের খেলা বলে কথা। উপচে পড়া ভিড় স্টেডিয়ামে। যদিও কমপ্লিমেন্টারি টিকিটের আধিক্য ছিল, তবু ক্রিকেট-অনুরাগীদের স্টেডিয়ামমুখী হওয়ার আকাঙ্ক্ষাকে পায়ে ঠেলা যাবে না।
বিপিএল আসরের দ্বিতীয় দিনে প্রথম দিনের মতো দর্শক না পেলেও সেটা নিতান্ত কমও নয়। ২০০৫ সালের পর এত দর্শক দেখেনি এই স্টেডিয়াম। টেস্ট জয়ের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ও বিসিবির ক্রিকেট বিবর্জিত হয় পুরোনো মাঠটি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শেষ টেস্টটিও পেয়েছিল প্রচুর দর্শক।
তারপর খাঁ খাঁ মরুভূমি। স্থানীয় ক্রিকেট কিংবা ফুটবল টানতে পারে না দর্শক। এমনকি বিনা পয়সায়ও কেউ স্টেডিয়ামের পথ মাড়ায় না। দর্শক ছাড়া প্রাণহীন খেলাধুলা। এখন গ্যালারির কলেবরও বেড়েছে আগের চেয়ে। তাই তো অনেক দিন পর গ্যালারি ভরা দেখে কর্মকর্তাদের এত দৌড়ঝাঁপ। এত কলার উঁচু ভাব।
টিকিট নিয়ে কাড়াকাড়ি-মাতামাতি দেখে তাঁরা উচ্ছ্বসিত। এই যেমন মঙ্গলবার ঢাকা-সিলেটের খেলার সময় চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) ক্রিকেট সম্পাদক আবদুল হান্নানকে স্টেডিয়ামের রাস্তায় ঘিরে ধরেছে ২০ থেকে ২৫ জন শিশু-কিশোর। আকবরের হাতে তখন ১৫ থেকে ২০টি টিকিট ছিল। ‘আংকেল, একটা টিকিট দেন না...’। রীতিমতো কেড়ে নেওয়ার মতো অবস্থা। এসব দেখে কার না ভালো লাগে!
আজ বৃহস্পতিবার স্থানীয় দলের কল্যাণে আবার উপচে পড়া ভিড় হবে এমন আশাবাদ আয়োজকদের। চিটাগং কিংস আজ আবার বরিশাল বার্নার্সের বিপক্ষে মাঠে নামবে। আজ থেকে বিপিএল চট্টগ্রাম পর্বের শেষ দিন পর্যন্ত তিন দিনের প্রতিদিনই চিটাগং কিংসের খেলা। যদিও চট্টগ্রামে প্রথম ম্যাচে হারার পর মন খারাপ করেছে স্থানীয় দর্শকেরা, তবু এই ম্যাচগুলোর সাক্ষী তাঁরা হবেন—এই বিশ্বাস স্থানীয় কর্মকর্তাদের। পাশাপাশি সাকিব, মাশরাফি, আশরাফুলের মতো তারকাসমৃদ্ধ দলের প্রতিও পক্ষপাত দেখা গেছে স্থানীয় দর্শকদের। প্র্যাকটিস ও ফ্যাসিলিটি উপকমিটির প্রধান হাসান মুরাদ বললেন, অনুশীলনে যেভাবে দর্শক হচ্ছে তাতে বোঝা যায়, বৃহস্পতিবার থেকে দর্শক আরও বেশি হবে।
একমাত্র দর্শক দিয়েই স্থানীয় আয়োজক সিজেকেএস আগামী দিনগুলোতে ক্রিকেটের বড় কোনো আসরের আয়োজক হওয়ার স্বপ্ন দেখছে।
সবকিছুকে ছাপিয়ে পুরোনো স্মৃতি ফিরিয়ে এনেছে দর্শকেরা। বিপিএল চট্টগ্রাম পর্বের প্রথম দিনেই (সোমবার) দর্শকদের উচ্ছ্বাসে সিক্ত হয়েছে স্টেডিয়াম। ঘরের দল চিটাগং কিংসের খেলা বলে কথা। উপচে পড়া ভিড় স্টেডিয়ামে। যদিও কমপ্লিমেন্টারি টিকিটের আধিক্য ছিল, তবু ক্রিকেট-অনুরাগীদের স্টেডিয়ামমুখী হওয়ার আকাঙ্ক্ষাকে পায়ে ঠেলা যাবে না।
বিপিএল আসরের দ্বিতীয় দিনে প্রথম দিনের মতো দর্শক না পেলেও সেটা নিতান্ত কমও নয়। ২০০৫ সালের পর এত দর্শক দেখেনি এই স্টেডিয়াম। টেস্ট জয়ের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ও বিসিবির ক্রিকেট বিবর্জিত হয় পুরোনো মাঠটি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শেষ টেস্টটিও পেয়েছিল প্রচুর দর্শক।
তারপর খাঁ খাঁ মরুভূমি। স্থানীয় ক্রিকেট কিংবা ফুটবল টানতে পারে না দর্শক। এমনকি বিনা পয়সায়ও কেউ স্টেডিয়ামের পথ মাড়ায় না। দর্শক ছাড়া প্রাণহীন খেলাধুলা। এখন গ্যালারির কলেবরও বেড়েছে আগের চেয়ে। তাই তো অনেক দিন পর গ্যালারি ভরা দেখে কর্মকর্তাদের এত দৌড়ঝাঁপ। এত কলার উঁচু ভাব।
টিকিট নিয়ে কাড়াকাড়ি-মাতামাতি দেখে তাঁরা উচ্ছ্বসিত। এই যেমন মঙ্গলবার ঢাকা-সিলেটের খেলার সময় চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) ক্রিকেট সম্পাদক আবদুল হান্নানকে স্টেডিয়ামের রাস্তায় ঘিরে ধরেছে ২০ থেকে ২৫ জন শিশু-কিশোর। আকবরের হাতে তখন ১৫ থেকে ২০টি টিকিট ছিল। ‘আংকেল, একটা টিকিট দেন না...’। রীতিমতো কেড়ে নেওয়ার মতো অবস্থা। এসব দেখে কার না ভালো লাগে!
আজ বৃহস্পতিবার স্থানীয় দলের কল্যাণে আবার উপচে পড়া ভিড় হবে এমন আশাবাদ আয়োজকদের। চিটাগং কিংস আজ আবার বরিশাল বার্নার্সের বিপক্ষে মাঠে নামবে। আজ থেকে বিপিএল চট্টগ্রাম পর্বের শেষ দিন পর্যন্ত তিন দিনের প্রতিদিনই চিটাগং কিংসের খেলা। যদিও চট্টগ্রামে প্রথম ম্যাচে হারার পর মন খারাপ করেছে স্থানীয় দর্শকেরা, তবু এই ম্যাচগুলোর সাক্ষী তাঁরা হবেন—এই বিশ্বাস স্থানীয় কর্মকর্তাদের। পাশাপাশি সাকিব, মাশরাফি, আশরাফুলের মতো তারকাসমৃদ্ধ দলের প্রতিও পক্ষপাত দেখা গেছে স্থানীয় দর্শকদের। প্র্যাকটিস ও ফ্যাসিলিটি উপকমিটির প্রধান হাসান মুরাদ বললেন, অনুশীলনে যেভাবে দর্শক হচ্ছে তাতে বোঝা যায়, বৃহস্পতিবার থেকে দর্শক আরও বেশি হবে।
একমাত্র দর্শক দিয়েই স্থানীয় আয়োজক সিজেকেএস আগামী দিনগুলোতে ক্রিকেটের বড় কোনো আসরের আয়োজক হওয়ার স্বপ্ন দেখছে।
No comments