বহদ্দারহাট উড়ালসড়ক- পারিসা বাদ, বাকি কাজ হবে সেনা তত্ত্বাবধানে by একরামুল হক
চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট জংশনে উড়াল সড়কের বাকি কাজ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে করা হবে। এ জন্য সেনাবাহিনীর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও সংশ্লিষ্ট সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে শিগগির বৈঠক হবে। সিডিএ সূত্র এ কথা জানিয়েছে।
মীর আকতার-পারিসা লিমিটেড (জেভি) নামের একটি যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠান উড়ালসড়কটি নির্মাণ করছিল। সিডিএ জানায়, উড়ালসড়ক নির্মাণের অভিজ্ঞতা না থাকায় উড়ালসড়কের বাকি কাজ থেকে আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকুর মালিকানাধীন পারিসাকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৪ নভেম্বর বহদ্দারহাট জংশনে ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারের (স্প্যান) তিনটি গার্ডার ধসে পড়ে। এতে ১২ জন নিহত ও ২০ জন আহত হয়। এর আগে ২৯ জুন একটি এবং ২৪ নভেম্বর আরও তিনটি গার্ডার ধসে পড়ে।
সিডিএ সূত্র জানায়, গত ২৪ নভেম্বরের দুর্ঘটনার পর উড়ালসড়কের মূল কাজ থমকে গেছে। তবে আবার দুর্ঘটনা এড়াতে ক্রস গার্ডার লাগানোর কাজ চলছে।
জানতে চাইলে সিডিএর চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বহদ্দারহাট উড়ালসড়কের ২০ শতাংশ কাজ বাকি আছে, যা সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে হবে। সেনাবাহিনীর সম্মতির বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। তাই তাদের সঙ্গে চুক্তি করতে আমরা বৈঠকে বসব। বৈঠকের পর চুক্তির দিনক্ষণ ঠিক করা হবে। এরপর আবার নির্মাণকাজ শুরু হবে।’
উড়ালসড়ক প্রকল্পের সর্বশেষ পরিচালক ও সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, ‘আসলে পারিসা মীর আকতারের সঙ্গে গোপন সমঝোতা করে এককভাবে উড়ালসড়কের কাজ করেছে। এই কাজের অভিজ্ঞতা আছে কেবল মীর আকতারের। দুর্ঘটনার পর আমরা মীর আকতারকে দিয়ে বাকি কাজ শেষ করতে চাই। এতে সিডিএর সঙ্গে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের চুক্তির কোনো হেরফের হবে না।’
বর্তমানে মীর আকতারের প্রকৌশলীদের নেতৃত্বে বহদ্দারহাটে ক্রস গার্ডারের কাজ চলছে। সরেজমিনে দেখা যায়, নির্মাণস্থলে এখন মীর আকতারের ১৫ প্রকৌশলী কাজ করছেন। গার্ডারগুলো ঝুঁকিমুক্ত করতে আরও আট-দশ দিন সময় লাগতে পারে বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
১ দশমিক ৩৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই উড়ালসড়কের ১৬৮টির মধ্যে ১৩৩টি গার্ডার লাগানো হয়েছে। মীর আকতারের প্রকৌশলী সেকান্দার আলী বলেন, সেনাবাহিনী এলে বাকি ৩৫টি গার্ডারের কাজে হাত দেওয়া হবে।
সিডিএ সূত্র জানায়, নির্মাণাধীন উড়ালসড়কের বাকি অংশের মূল কাজ শুরুর চার-পাঁচ মাসের মধ্যে সেটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
গত ২৪ নভেম্বর বহদ্দারহাট জংশনে ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারের (স্প্যান) তিনটি গার্ডার ধসে পড়ে। এতে ১২ জন নিহত ও ২০ জন আহত হয়। এর আগে ২৯ জুন একটি এবং ২৪ নভেম্বর আরও তিনটি গার্ডার ধসে পড়ে।
সিডিএ সূত্র জানায়, গত ২৪ নভেম্বরের দুর্ঘটনার পর উড়ালসড়কের মূল কাজ থমকে গেছে। তবে আবার দুর্ঘটনা এড়াতে ক্রস গার্ডার লাগানোর কাজ চলছে।
জানতে চাইলে সিডিএর চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বহদ্দারহাট উড়ালসড়কের ২০ শতাংশ কাজ বাকি আছে, যা সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে হবে। সেনাবাহিনীর সম্মতির বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। তাই তাদের সঙ্গে চুক্তি করতে আমরা বৈঠকে বসব। বৈঠকের পর চুক্তির দিনক্ষণ ঠিক করা হবে। এরপর আবার নির্মাণকাজ শুরু হবে।’
উড়ালসড়ক প্রকল্পের সর্বশেষ পরিচালক ও সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, ‘আসলে পারিসা মীর আকতারের সঙ্গে গোপন সমঝোতা করে এককভাবে উড়ালসড়কের কাজ করেছে। এই কাজের অভিজ্ঞতা আছে কেবল মীর আকতারের। দুর্ঘটনার পর আমরা মীর আকতারকে দিয়ে বাকি কাজ শেষ করতে চাই। এতে সিডিএর সঙ্গে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের চুক্তির কোনো হেরফের হবে না।’
বর্তমানে মীর আকতারের প্রকৌশলীদের নেতৃত্বে বহদ্দারহাটে ক্রস গার্ডারের কাজ চলছে। সরেজমিনে দেখা যায়, নির্মাণস্থলে এখন মীর আকতারের ১৫ প্রকৌশলী কাজ করছেন। গার্ডারগুলো ঝুঁকিমুক্ত করতে আরও আট-দশ দিন সময় লাগতে পারে বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
১ দশমিক ৩৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই উড়ালসড়কের ১৬৮টির মধ্যে ১৩৩টি গার্ডার লাগানো হয়েছে। মীর আকতারের প্রকৌশলী সেকান্দার আলী বলেন, সেনাবাহিনী এলে বাকি ৩৫টি গার্ডারের কাজে হাত দেওয়া হবে।
সিডিএ সূত্র জানায়, নির্মাণাধীন উড়ালসড়কের বাকি অংশের মূল কাজ শুরুর চার-পাঁচ মাসের মধ্যে সেটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
No comments