সিএমসিডিসির যাত্রা শুরু- যুক্তিতেই মুক্তি...
যুক্তিবাদী তারুণ্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ডিবেটিং ক্লাব (সিএমসিডিসি)। সংগঠনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে ২২ জানুয়ারি মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে ছিল নানা আয়োজন। অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা, কর্মশালা এবং প্রীতি ও রম্য বিতর্ক।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গির। উপস্থিত ছিলেন চমেক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. নূর হোসেন ভূঁইয়া, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) চট্টগ্রাম জেলা শাখার সহসভাপতি ডা. মো. মাহবুব আলম ও দৃষ্টি ডিবেট ক্লাবের পরিচালক মাসুদ বকুল।
চমেক অধ্যক্ষ বলেন, ‘বিতর্ক সমাজকে আলোর পথ দেখায়। এ সংগঠনের মাধ্যমে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি যুক্তিবাদী সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবে। নিজেরাও গড়ে উঠবে যুক্তির আলোয়।’ আলোচনা সভা শেষে সিএমসিডিসির সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় বিতর্ক কর্মশালা। কর্মশালা পরিচালনা করেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির (পিইউডিএস) সাধারণ সম্পাদক সাবের শাহ। এরপর প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম (ইউএসটিসি) বিতার্কিকদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় প্রীতি বিতর্ক। বিতর্কের বিষয় ছিল ‘নারী নির্যাতন রোধে কঠোর আইন করে সরকার তার দায় এড়াচ্ছে’।
সবশেষে ‘ফেসবুকীয় প্রেমও আসল প্রেম হতে পারে’ এই বিষয়ের ওপর জমে ওঠে রম্য বিতর্ক। অংশ নেয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের বিতার্কিকেরা। পক্ষে ছিলেন চমেক ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফায়েত হোসেন ও আফিয়া জাহান। ফেসবুকীয় প্রেমের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে তাঁরা বলেন, ‘এতে খুব সহজেই দুজনে যোগাযোগ করতে পারেন। ফলে ভালোবাসাটা সহজ হয়।’ অপর দিকে বিপক্ষে থাকা ৫২তম ব্যাচের কাজী আসিফ মোহাম্মদ ও দুরদানা সাদাব ফেসবুকীয় প্রেমকে প্রেম বলতেই নারাজ। তাঁদের মতে, ‘ফেসবুকে কখনো সত্যিকারের প্রেম হতে পারে না।’ যুক্তি-তর্ক শেষে দর্শক ভোটে বিষয়ের বিপক্ষে থাকা চমেক ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিজয়ী হয়।
সিএমসিডিসির সভাপতি মাহফুজুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মাহিদুর রহমান বলেন, ‘শুধু বিতার্কিক নয়, আমরা চাই যুক্তিবোধের মাধ্যমে জেগে উঠুক তরুণ প্রজন্ম। তাঁরাই চিন্তাশীল জাতি গঠন করবে।’
চমেক অধ্যক্ষ বলেন, ‘বিতর্ক সমাজকে আলোর পথ দেখায়। এ সংগঠনের মাধ্যমে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি যুক্তিবাদী সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবে। নিজেরাও গড়ে উঠবে যুক্তির আলোয়।’ আলোচনা সভা শেষে সিএমসিডিসির সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় বিতর্ক কর্মশালা। কর্মশালা পরিচালনা করেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির (পিইউডিএস) সাধারণ সম্পাদক সাবের শাহ। এরপর প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম (ইউএসটিসি) বিতার্কিকদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় প্রীতি বিতর্ক। বিতর্কের বিষয় ছিল ‘নারী নির্যাতন রোধে কঠোর আইন করে সরকার তার দায় এড়াচ্ছে’।
সবশেষে ‘ফেসবুকীয় প্রেমও আসল প্রেম হতে পারে’ এই বিষয়ের ওপর জমে ওঠে রম্য বিতর্ক। অংশ নেয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের বিতার্কিকেরা। পক্ষে ছিলেন চমেক ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফায়েত হোসেন ও আফিয়া জাহান। ফেসবুকীয় প্রেমের পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে তাঁরা বলেন, ‘এতে খুব সহজেই দুজনে যোগাযোগ করতে পারেন। ফলে ভালোবাসাটা সহজ হয়।’ অপর দিকে বিপক্ষে থাকা ৫২তম ব্যাচের কাজী আসিফ মোহাম্মদ ও দুরদানা সাদাব ফেসবুকীয় প্রেমকে প্রেম বলতেই নারাজ। তাঁদের মতে, ‘ফেসবুকে কখনো সত্যিকারের প্রেম হতে পারে না।’ যুক্তি-তর্ক শেষে দর্শক ভোটে বিষয়ের বিপক্ষে থাকা চমেক ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিজয়ী হয়।
সিএমসিডিসির সভাপতি মাহফুজুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মাহিদুর রহমান বলেন, ‘শুধু বিতার্কিক নয়, আমরা চাই যুক্তিবোধের মাধ্যমে জেগে উঠুক তরুণ প্রজন্ম। তাঁরাই চিন্তাশীল জাতি গঠন করবে।’
No comments