অস্ট্রেলিয়ায় নির্বাচন ১৪ সেপ্টেম্বর
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন। গতকাল বুধবার তিনি জানান, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অস্ট্রেলিয়ায় এই প্রথম কোনো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের আট মাস আগেই তারিখ ঘোষণা করলেন।
একে ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ নির্বাচনী প্রচারণা বলে অভিহিত করেছেন বিশ্লেষকরা।
আগামী নির্বাচন করতে লেবার পার্টির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের হাতে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময় ছিল। কিন্তু তার আগেই গতকাল রাজধানী ক্যানবেরার জাতীয় প্রেসক্লাবে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'দেশের মানুষ, বিনিয়োগকারী ও ভোক্তাদের চলতি বছরের কর্মপরিকল্পনায় সহায়তা করবে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা। ফলে বছরের একটি রূপরেখা তারা দাঁড় করাতে পারবে। দীর্ঘ সময় ধরে নির্বাচনী প্রচার চালানোর উদ্দেশ্যে আমি এ ঘোষণা দেইনি। বরং বছরের কোন সময় সরকার কাজ করবে এবং কোনো সময় নির্বাচনী প্রচার চালাবে তা স্পষ্ট করাই আমার এ ঘোষণার লক্ষ্য।' গিলার্ডের ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন হলে আগামী ১২ আগস্ট পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হবে। অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল সরকার তিন বছরের জন্য ক্ষমতায় আসে।
এর আগেরবার নির্বাচন হয়েছিল ২০১০ সালের আগস্টে। ওই নির্বাচনের আগে লেবার পার্টির তৎকালীন প্রধান কেভিন রাডের নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করেন গিলার্ড। দলীয় নেতৃত্ব নির্বাচনের লড়াইয়ে রাড অংশ না নেওয়ায় দলীয় প্রধান এবং পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন গিলার্ড।
ওই নির্বাচনে গিলার্ডের লেবার ও বিরোধী টনি অ্যাবোটের লিবারেল উভয় পার্টিই প্রতিনিধি পরিষদের ১৫০ আসনের মধ্যে ৭২টি করে আসন পায়। কোনো দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় ১৯৪০ সালের পর এই প্রথম ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠন হয়। পরে গ্রিন পার্টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থন নিয়ে গিলার্ড জোট সরকার গঠন করেন।
গিলার্ডের আগাম নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে টনি অ্যাবোট বলেন, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য তাঁর দল প্রস্তুত আছে। জনমত জরিপে দেখা গেছে, এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে টনি অ্যাবোটের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল লিবারেল পার্টি জয়ী হবে। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
আগামী নির্বাচন করতে লেবার পার্টির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের হাতে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময় ছিল। কিন্তু তার আগেই গতকাল রাজধানী ক্যানবেরার জাতীয় প্রেসক্লাবে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'দেশের মানুষ, বিনিয়োগকারী ও ভোক্তাদের চলতি বছরের কর্মপরিকল্পনায় সহায়তা করবে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা। ফলে বছরের একটি রূপরেখা তারা দাঁড় করাতে পারবে। দীর্ঘ সময় ধরে নির্বাচনী প্রচার চালানোর উদ্দেশ্যে আমি এ ঘোষণা দেইনি। বরং বছরের কোন সময় সরকার কাজ করবে এবং কোনো সময় নির্বাচনী প্রচার চালাবে তা স্পষ্ট করাই আমার এ ঘোষণার লক্ষ্য।' গিলার্ডের ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন হলে আগামী ১২ আগস্ট পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হবে। অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল সরকার তিন বছরের জন্য ক্ষমতায় আসে।
এর আগেরবার নির্বাচন হয়েছিল ২০১০ সালের আগস্টে। ওই নির্বাচনের আগে লেবার পার্টির তৎকালীন প্রধান কেভিন রাডের নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করেন গিলার্ড। দলীয় নেতৃত্ব নির্বাচনের লড়াইয়ে রাড অংশ না নেওয়ায় দলীয় প্রধান এবং পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন গিলার্ড।
ওই নির্বাচনে গিলার্ডের লেবার ও বিরোধী টনি অ্যাবোটের লিবারেল উভয় পার্টিই প্রতিনিধি পরিষদের ১৫০ আসনের মধ্যে ৭২টি করে আসন পায়। কোনো দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় ১৯৪০ সালের পর এই প্রথম ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠন হয়। পরে গ্রিন পার্টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থন নিয়ে গিলার্ড জোট সরকার গঠন করেন।
গিলার্ডের আগাম নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে টনি অ্যাবোট বলেন, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য তাঁর দল প্রস্তুত আছে। জনমত জরিপে দেখা গেছে, এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে টনি অ্যাবোটের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল লিবারেল পার্টি জয়ী হবে। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments