পয়লা বৈশাখের ঘটনাকে ‘তিন-চারটা ছেলের দুষ্টামি’ বললেন আইজিপি
এ কে এম শহীদুল হক |
পয়লা
বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির পাশে নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নের
ঘটনাকে ‘তিন-চারটা ছেলের দুষ্টামি ও শ্লীলতাহানির চেষ্টা’ বলে মন্তব্য
করেছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক। এ ঘটনা নিয়ে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি লিটন নন্দীর বক্তব্যও ঠিক নয়
বলে দাবি করেন তিনি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরে বেসরকারি টেলিভিশন সাংবাদিকদের দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আইজিপি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে হাজার হাজার মানুষের মধ্যে চার-পাঁচটি ছেলে দুই-তিনটা মেয়েকে শ্লীলতাহানি করল। যাদের সামনে এই ঘটনা ঘটালো সেই পাবলিকরা তাদের কেন ধরল না। পাবলিকই তো তাদের শায়েস্তা করতে পারত। প্রত্যেক নাগরিকের আইনগত অধিকার আছে, তাদের সামনে অপরাধ ঘটলে তারাই অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পারবে। এতে পুলিশের গ্রেপ্তার করা লাগত না।’ ওই দিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছাত্র ইউনিয়নের নেতা লিটন নন্দীর কথা ঠিক নয় বলে মন্তব্য করেন আইজিপি। তিনি বলেন, লিটন নন্দী একেক জায়গায় একেক ধরনের কথা বলেছেন। তবে লিটন নন্দীর কথা ধরে নিলেও দেখা যায়, পুলিশ তাদের দায়িত্ব পালন করেছে। লিটন নন্দীর বক্তব্য, পুলিশ লাঠিপেটা করে দুটি মেয়েকে উদ্ধার করে সিএনজি চালিত অটোরিকশা ভাড়া করে দিয়েছে।
আইজিপি আরও বলেন, ‘তিন-চারটা ছেলে দুষ্টামি করতাছে, মেয়েদের শ্লীলতাহানি করছে, কেউ আগায়া আসল না, বাকি লোক তাকিয়ে দেখল। একটা লোকও তো বলল না, এই লোকটাকে তারা চেনেন। তারা তাদের বাড়ির পাশের।’ তিনি বলেন, গণমাধ্যমে পুলিশের পক্ষ থেকে সেদিনের ভিডিও ফুটেজ দেওয়া হয়েছিল, যাতে জনগণ তাদের সহযোগিতা করে। কিন্তু একটি লোকও তো তথ্য দিলেন না। এতে শুধু পুলিশকে দায়ী করলে হবে না।
আইজিপি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে হাজার হাজার মানুষের মধ্যে চার-পাঁচটি ছেলে দুই-তিনটা মেয়েকে শ্লীলতাহানি করল। যাদের সামনে এই ঘটনা ঘটালো সেই পাবলিকরা তাদের কেন ধরল না। পাবলিকই তো তাদের শায়েস্তা করতে পারত। প্রত্যেক নাগরিকের আইনগত অধিকার আছে, তাদের সামনে অপরাধ ঘটলে তারাই অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পারবে। এতে পুলিশের গ্রেপ্তার করা লাগত না।’ ওই দিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছাত্র ইউনিয়নের নেতা লিটন নন্দীর কথা ঠিক নয় বলে মন্তব্য করেন আইজিপি। তিনি বলেন, লিটন নন্দী একেক জায়গায় একেক ধরনের কথা বলেছেন। তবে লিটন নন্দীর কথা ধরে নিলেও দেখা যায়, পুলিশ তাদের দায়িত্ব পালন করেছে। লিটন নন্দীর বক্তব্য, পুলিশ লাঠিপেটা করে দুটি মেয়েকে উদ্ধার করে সিএনজি চালিত অটোরিকশা ভাড়া করে দিয়েছে।
আইজিপি আরও বলেন, ‘তিন-চারটা ছেলে দুষ্টামি করতাছে, মেয়েদের শ্লীলতাহানি করছে, কেউ আগায়া আসল না, বাকি লোক তাকিয়ে দেখল। একটা লোকও তো বলল না, এই লোকটাকে তারা চেনেন। তারা তাদের বাড়ির পাশের।’ তিনি বলেন, গণমাধ্যমে পুলিশের পক্ষ থেকে সেদিনের ভিডিও ফুটেজ দেওয়া হয়েছিল, যাতে জনগণ তাদের সহযোগিতা করে। কিন্তু একটি লোকও তো তথ্য দিলেন না। এতে শুধু পুলিশকে দায়ী করলে হবে না।
No comments