ইদ্রাকপুর কেল্লার ভেতরে শত শত প্রাচীন কলস
মুন্সীগঞ্জ
শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ইদ্রাকপুর কেল্লার ভেতরে ফ্লোর (ভিটা) খনন
করার সময় শ’ শ’ অক্ষত কলসের সন্ধান পাওয়া গেছে। গতকাল ইদ্রাকপুর কেল্লা
সংস্কারে কাজ করার সময় শ্রমিকরা ফ্লোর খনন করতে গিয়ে এসব কলসের সন্ধান পায়।
কলস পাওয়ার খবর পেয়ে শ’ শ’ উৎসুক মানুষ তা দেখতে ভিড় জমায়। অনেকের ধারণা
কলসগুলো প্রায় ৪০০ বছর আগের। এ কলসগুলো যাতে নষ্ট না হয়, কিংবা
প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান নষ্ট না হওয়ার আশঙ্কায় ফ্লোর খনন কাজ বন্ধ করে দেয়
কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে সেনাপতি ও বাংলার সুবেদার মীর জুমলা ১৬৬০ সালে এই ইদ্রাকপুর কেল্লাটি নির্মাণ করেন। এই কেল্লাটি মহকুমা প্রশাসকের বাসভবন হিসেবে ব্যবহার শুরু হয় ১৮৪৫ সালে। তখন ইদ্রাকপুর কেল্লাটি মহকুমা প্রশাসকের বাসভবন হিসেব ব্যবহারের জন্য সংস্কার করা হয়। কেল্লার ভেতরটি ভরাট করে মধ্যস্থলে একটি কুঠির নির্মাণ করা হয় মহকুমা প্রশাসকের বাসভবন হিসেবে ব্যবহারের জন্য। এই কেল্লা ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত মহকুমা প্রশাসকের বাস ভবন হিসেবে ব্যবহার হয়। ১৯০৯ সালে পুরাকীর্তি হিসেব ঘোষিত হয়। কেন এই কলসগুলো নিচে দিয়ে উপরে ফ্লোর তৈরি করা হলো, তার সঠিক কারণ ও সময়কাল নির্ণয় করতে পারবে প্রত্ন বিশেষজ্ঞ দ্বারা কলস পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর। এ ব্যাপারে প্রশাসন তৎপরতা শুরু করেছে।
এদিকে, শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করতে সারিবদ্ধভাবে কলস রেখে কুঠির-এর ফ্লোর নির্মাণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া সরজমিনে দেখে মনে হচ্ছে, কুঠিরের এ ফ্লোরটি বৃটিশ আমলে করা হয়েছে।
গতকাল বিকাল ৫টার দিকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের তিন কর্মকর্তা সরজমিনে পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. মাহাবুব-উল আলম এ কথা বলেন।
জানা যায়, মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে সেনাপতি ও বাংলার সুবেদার মীর জুমলা ১৬৬০ সালে এই ইদ্রাকপুর কেল্লাটি নির্মাণ করেন। এই কেল্লাটি মহকুমা প্রশাসকের বাসভবন হিসেবে ব্যবহার শুরু হয় ১৮৪৫ সালে। তখন ইদ্রাকপুর কেল্লাটি মহকুমা প্রশাসকের বাসভবন হিসেব ব্যবহারের জন্য সংস্কার করা হয়। কেল্লার ভেতরটি ভরাট করে মধ্যস্থলে একটি কুঠির নির্মাণ করা হয় মহকুমা প্রশাসকের বাসভবন হিসেবে ব্যবহারের জন্য। এই কেল্লা ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত মহকুমা প্রশাসকের বাস ভবন হিসেবে ব্যবহার হয়। ১৯০৯ সালে পুরাকীর্তি হিসেব ঘোষিত হয়। কেন এই কলসগুলো নিচে দিয়ে উপরে ফ্লোর তৈরি করা হলো, তার সঠিক কারণ ও সময়কাল নির্ণয় করতে পারবে প্রত্ন বিশেষজ্ঞ দ্বারা কলস পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর। এ ব্যাপারে প্রশাসন তৎপরতা শুরু করেছে।
এদিকে, শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করতে সারিবদ্ধভাবে কলস রেখে কুঠির-এর ফ্লোর নির্মাণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া সরজমিনে দেখে মনে হচ্ছে, কুঠিরের এ ফ্লোরটি বৃটিশ আমলে করা হয়েছে।
গতকাল বিকাল ৫টার দিকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের তিন কর্মকর্তা সরজমিনে পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. মাহাবুব-উল আলম এ কথা বলেন।
No comments