কাশ্মিরের রাজনৈতিক নেতাকে বিদেশ যেতে বাধা, গ্রেফতার
তুরস্কের
ইস্তানবুলগামী বিমানে উঠতে জম্মু কাশ্মির পিউপিলস মুভমেন্টের নেতা শাহ
ফয়সালকে বাধা দেওয়া হয়েছে। দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে
তাকে বিমানে উঠতে বাধা দিয়ে শ্রীনগরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে জননিরাপত্তা
আইনে তাকে গ্রেফতার করেছে কাশ্মির পুলিশ। ভারতের সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান
এক্সপ্রেস জানিয়েছে, শাহ ফয়সালকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে কাশ্মিরের পরিচিত
প্রায় সব রাজনৈতিক নেতাকে আটক করলো ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।
ভারতের প্রশাসনিক সার্ভিস (আইএএস) পরীক্ষায় শীর্ষ ফলাফল করা কাশ্মিরি শাহ ফয়সাল সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে নতুন রাজনৈতিক দল গড়েছেন। গত ৫ আগস্ট ভারত সরকারের কাশ্মিরের স্বায়ত্তশাসন বাতিলের ঘোষণার পর উপত্যকা ছেড়ে দিল্লি চলে আসেন তিনি। তারপর থেকেই ভারত সরকারের কাশ্মির নীতির বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। ১০ আগস্ট ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাশ্মির ইস্যুতে ভারত সরকারের সিদ্ধান্তকে সামগ্রিক ইতিহাসের বিপর্যয়কর মোড় বলে অভিহিত করেন। এরপরে বেশ কয়েকটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এখন কাশ্মিরিদের সামনে প্রতিরোধ ছাড়া অন্য কোনও পথ নেই।
বুধবার ভোর সাড়ে পাঁচটায় ইস্তানবুলগামী বিমানে উঠতে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান শাহ ফয়সাল। ওই সময়ে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করে দিল্লি পুলিশের হাতে তুলে দেয় বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র। পরে দিল্লি পুলিশ তাকে শ্রীনগরগামী একটি ফ্লাইটে তুলে দেয়। ওই বিমানটি শ্রীনগরে অবতরনের পর শাহ ফয়সালকে জননিরাপত্তা আইনে আটক করে জম্মু পুলিশ।
নিরাপত্তা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, নিজের কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে জননিরাপত্তার বিঘ্ণ ঘটাতে পারেন এমন আশঙ্কাতেই শাহ ফয়সালকে বিদেশ যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে। ওই সূত্রটি বলেছে, এই ধরণের রাজনৈতিক নেতারা বাইরে গিয়ে উপত্যকায় সমস্যা তৈরি করতে পারে বলে প্রচুর নজির রয়েছে। আমরা কোনও প্রবাসী সরকার তৈরি করার মতো পরিস্থিতি হতে দিতে পারি না।
শাহ ফয়সালকে আটকের মধ্য দিয়ে কাশ্মিরের পরিচিত প্রায় সব রাজনৈতিক নেতাকে আটক করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। সাবেক দুই মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি ও ওমের আবদুল্লাহসহ প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতাকে গ্রেফতার করে কারাবন্দি করা হয়েছে। কাশ্মিরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পর্যায়ক্রমে সেখানে আারোপ করা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা ভাবছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।
ভারতের প্রশাসনিক সার্ভিস (আইএএস) পরীক্ষায় শীর্ষ ফলাফল করা কাশ্মিরি শাহ ফয়সাল সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে নতুন রাজনৈতিক দল গড়েছেন। গত ৫ আগস্ট ভারত সরকারের কাশ্মিরের স্বায়ত্তশাসন বাতিলের ঘোষণার পর উপত্যকা ছেড়ে দিল্লি চলে আসেন তিনি। তারপর থেকেই ভারত সরকারের কাশ্মির নীতির বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। ১০ আগস্ট ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাশ্মির ইস্যুতে ভারত সরকারের সিদ্ধান্তকে সামগ্রিক ইতিহাসের বিপর্যয়কর মোড় বলে অভিহিত করেন। এরপরে বেশ কয়েকটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এখন কাশ্মিরিদের সামনে প্রতিরোধ ছাড়া অন্য কোনও পথ নেই।
বুধবার ভোর সাড়ে পাঁচটায় ইস্তানবুলগামী বিমানে উঠতে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান শাহ ফয়সাল। ওই সময়ে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করে দিল্লি পুলিশের হাতে তুলে দেয় বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র। পরে দিল্লি পুলিশ তাকে শ্রীনগরগামী একটি ফ্লাইটে তুলে দেয়। ওই বিমানটি শ্রীনগরে অবতরনের পর শাহ ফয়সালকে জননিরাপত্তা আইনে আটক করে জম্মু পুলিশ।
নিরাপত্তা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, নিজের কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে জননিরাপত্তার বিঘ্ণ ঘটাতে পারেন এমন আশঙ্কাতেই শাহ ফয়সালকে বিদেশ যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে। ওই সূত্রটি বলেছে, এই ধরণের রাজনৈতিক নেতারা বাইরে গিয়ে উপত্যকায় সমস্যা তৈরি করতে পারে বলে প্রচুর নজির রয়েছে। আমরা কোনও প্রবাসী সরকার তৈরি করার মতো পরিস্থিতি হতে দিতে পারি না।
শাহ ফয়সালকে আটকের মধ্য দিয়ে কাশ্মিরের পরিচিত প্রায় সব রাজনৈতিক নেতাকে আটক করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। সাবেক দুই মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি ও ওমের আবদুল্লাহসহ প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতাকে গ্রেফতার করে কারাবন্দি করা হয়েছে। কাশ্মিরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পর্যায়ক্রমে সেখানে আারোপ করা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা ভাবছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।
No comments