চীনের পক্ষে চিঠির জবাব দিয়েছে ডিএসই
কৌশলগত
বিনিয়োগকারী ইস্যুতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির পাঠানো চিঠির জবাব দিয়েছে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এর আগে গত ২৮শে ফেব্রুয়ারি ডিএসইর দেয়া
প্রস্তাবের ওপর বেশ কিছু বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি ইস্যু করেছিল পুঁজিবাজার
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
গতকাল চীনের পক্ষে বিএসইসি’র কাছে সেই চিঠির জবাব ডিএসই জমা দিয়েছে বলে
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। ডিএসইর একজন পরিচালক বলেন, বিএসইসির চিঠির
প্রেক্ষিতে ডিএসই শনিবার পরিচালনা পর্ষদের সভা করে। সভায় আলাপ-আলোচনা করে
বিএসইসির চিঠিতে ব্যাখ্যা চাওয়া সব বিষয়ের জবাব দেয়া হয়েছে। চিঠিতে বলা
হয়েছে, সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জকে নিয়ে গঠিত
কনসোর্টিয়াম ডিএসইর শেয়ার ২২ টাকা দরে কিনতে চেয়েছে।
একই সঙ্গে কিছু টেকনিক্যাল সাপোর্টের কথা বলেছে। ডিএসইর ভাষ্য অনুযায়ী, এই টাকার পরিমাণ হবে ৩০০ কোটি টাকা। এর নিরপেক্ষ মূল্যায়ন নেই। এছাড়া চীনের বিনিয়োগের প্রস্তাবে কিছু শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে।
শর্তগুলো হলো- প্রথমত এই চুক্তিটি হতে হবে যুক্তরাজ্যের আইন অনুযায়ী। দ্বিতীয়ত, এ বিষয়ে কোনো বিভেদ দেখা দিলে তার সমাধানের জন্য লন্ডনের আরবিট্রেশন অনুযায়ী হতে হবে। তৃতীয়ত, ডিএসইর আর্টিকেল পরিবর্তন করে কিছু বিষয় যুক্ত করতে হবে। যুক্ত করা বিষয় পরিবর্তন করতে হলে ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) পাস করার পূর্বে তাদের অনুমোদন নিতে হবে।
বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- যে কোনো নতুন শেয়ার ইস্যু, পরিচালকদের সংখ্যা পরিবর্তন, নতুন কোনো কৌশলগত বিনিয়োগকারী অন্তর্ভুক্তি, যে কোনো ইনটেলেকচ্যুয়াল প্রপার্টি যেমন (সফটওয়্যার, প্যাটেন্ট ও অন্য টেকনোলজি ইত্যাদি), ডিএসইর আইপিও সংক্রান্ত যেকোনো ইস্যু (শেয়ারের মূল্য, স্পন্সর নির্ধারণ, অবলেখক নিয়োগ, প্রসপেক্টাস অনুমোদন এবং ইস্যু মূল্য নির্ধারণ ইত্যাদি), ১৫ শতাংশের অধিক যেকোনো স্থায়ী সম্পদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, একক বা যৌথভাবে ১০ কোটি টাকার অধিক ঋণ গ্রহণ করলে, যেকোনো ধরনের উল্লেখযোগ্য চুক্তি যার মূল্য এককভাবে বা যৌথভাবে ১০ কোটি টাকার বেশি, যেকোনো ধরনের বিনিয়োগ যার মূল্য এককভাবে বা যৌথভাবে ১০ কোটি টাকার বেশি, অন্য যেকোনো ইস্যু যেটি কৌশলগত বিনিয়োগকারীর সঙ্গে জড়িত, ডিএসইর আর্টিকেলে ১৩৫নং ধারায় রয়েছে যেকোনো শেয়ারধারী যার ন্যূনতম দশমিক ২৫ শতাংশ শেয়ার আছে তার সঙ্গে কোনো চুক্তি করতে পারবে না, আর্টিকেলে যাই থাকুক চীনা কনসোর্টিয়াম তার ইচ্ছামতো পরিচালক নিয়োগ দিতে পারবে এবং সেটেলমেন্ট গ্রান্টেড ফান্ড কনট্রিবিউশন বাদ দিতে হবে অথবা স্থগিত করতে হবে।
এর আগে কৌশলগত বিনিয়োগকারী ইস্যুতে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের নেয়া সিদ্ধান্তের প্রস্তাব গত ২২শে ফেব্রুয়ারি বিএসইসিতে জমা দেয়া হয়। ওইদিন বিএসইসি এ প্রস্তাব যাচাই-বাছাই করার জন্য চার সদস্যের কমিটি গঠন করে। কমিটিতে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয় কমিশন।
এর আগে গত ১৯শে ফেব্রুয়ারি দুটি প্রস্তাব পর্যালোচনা করে সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জকে নিয়ে গঠিত কনসোর্টিয়ামকে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে বেছে নেয়। সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জকে নিয়ে গঠিত কনসোর্টিয়ামটি ডিএসইর পার্টনার হতে ২২ টাকা দরে ২৫ শতাংশ শেয়ার নিতে আবেদন করে। পাশাপাশি কনসোর্টিয়ামটি ৩৭ মিলিয়ন ডলারের প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দেয়ার প্রস্তাবও দেয় ডিএসইকে।
একই সঙ্গে কিছু টেকনিক্যাল সাপোর্টের কথা বলেছে। ডিএসইর ভাষ্য অনুযায়ী, এই টাকার পরিমাণ হবে ৩০০ কোটি টাকা। এর নিরপেক্ষ মূল্যায়ন নেই। এছাড়া চীনের বিনিয়োগের প্রস্তাবে কিছু শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে।
শর্তগুলো হলো- প্রথমত এই চুক্তিটি হতে হবে যুক্তরাজ্যের আইন অনুযায়ী। দ্বিতীয়ত, এ বিষয়ে কোনো বিভেদ দেখা দিলে তার সমাধানের জন্য লন্ডনের আরবিট্রেশন অনুযায়ী হতে হবে। তৃতীয়ত, ডিএসইর আর্টিকেল পরিবর্তন করে কিছু বিষয় যুক্ত করতে হবে। যুক্ত করা বিষয় পরিবর্তন করতে হলে ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) পাস করার পূর্বে তাদের অনুমোদন নিতে হবে।
বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- যে কোনো নতুন শেয়ার ইস্যু, পরিচালকদের সংখ্যা পরিবর্তন, নতুন কোনো কৌশলগত বিনিয়োগকারী অন্তর্ভুক্তি, যে কোনো ইনটেলেকচ্যুয়াল প্রপার্টি যেমন (সফটওয়্যার, প্যাটেন্ট ও অন্য টেকনোলজি ইত্যাদি), ডিএসইর আইপিও সংক্রান্ত যেকোনো ইস্যু (শেয়ারের মূল্য, স্পন্সর নির্ধারণ, অবলেখক নিয়োগ, প্রসপেক্টাস অনুমোদন এবং ইস্যু মূল্য নির্ধারণ ইত্যাদি), ১৫ শতাংশের অধিক যেকোনো স্থায়ী সম্পদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, একক বা যৌথভাবে ১০ কোটি টাকার অধিক ঋণ গ্রহণ করলে, যেকোনো ধরনের উল্লেখযোগ্য চুক্তি যার মূল্য এককভাবে বা যৌথভাবে ১০ কোটি টাকার বেশি, যেকোনো ধরনের বিনিয়োগ যার মূল্য এককভাবে বা যৌথভাবে ১০ কোটি টাকার বেশি, অন্য যেকোনো ইস্যু যেটি কৌশলগত বিনিয়োগকারীর সঙ্গে জড়িত, ডিএসইর আর্টিকেলে ১৩৫নং ধারায় রয়েছে যেকোনো শেয়ারধারী যার ন্যূনতম দশমিক ২৫ শতাংশ শেয়ার আছে তার সঙ্গে কোনো চুক্তি করতে পারবে না, আর্টিকেলে যাই থাকুক চীনা কনসোর্টিয়াম তার ইচ্ছামতো পরিচালক নিয়োগ দিতে পারবে এবং সেটেলমেন্ট গ্রান্টেড ফান্ড কনট্রিবিউশন বাদ দিতে হবে অথবা স্থগিত করতে হবে।
এর আগে কৌশলগত বিনিয়োগকারী ইস্যুতে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের নেয়া সিদ্ধান্তের প্রস্তাব গত ২২শে ফেব্রুয়ারি বিএসইসিতে জমা দেয়া হয়। ওইদিন বিএসইসি এ প্রস্তাব যাচাই-বাছাই করার জন্য চার সদস্যের কমিটি গঠন করে। কমিটিতে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয় কমিশন।
এর আগে গত ১৯শে ফেব্রুয়ারি দুটি প্রস্তাব পর্যালোচনা করে সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জকে নিয়ে গঠিত কনসোর্টিয়ামকে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে বেছে নেয়। সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জকে নিয়ে গঠিত কনসোর্টিয়ামটি ডিএসইর পার্টনার হতে ২২ টাকা দরে ২৫ শতাংশ শেয়ার নিতে আবেদন করে। পাশাপাশি কনসোর্টিয়ামটি ৩৭ মিলিয়ন ডলারের প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দেয়ার প্রস্তাবও দেয় ডিএসইকে।
No comments