ইতিহাসে প্রথম
কাদম্বিনী
গাঙ্গুলী ও চন্দ্রমুখী বসু ছিলেন অবিভক্ত ভারত এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের
প্রথম মহিলা গ্র্যাজুয়েট। তারা গ্র্যাজুয়েট হয়েছিলেন ১৮৮৩ সালের এই দিনে।
কাদম্বিনী গাঙ্গুলী (১৮৬১-১৯২৩)
ইউরোপীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে শিক্ষিত দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা চিকিৎসক। গ্র্যাজুয়েট হওয়ার পর ডাক্তারি পড়ার সিদ্ধান্ত নেন। ১৮৮৬ সালে গ্র্যাজুয়েট অব বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ ডিগ্রি লাভ করেন। ১৮৯২ সালে বিলেত যান। এক বছর পর এলআরসিপি (এডিনবরা), এলআরসিএস (গ্লাসগো) এবং ডিএফপিএস (ডাবলিন) উপাধি নিয়ে দেশে ফেরেন।
চন্দ্রমুখী বসু (১৮৬০-১৯৪৪)
একজন মহিলা বাঙালি শিক্ষাবিদ। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম এমএ পাস মহিলা। ১৮৮৪ সালে তিনি ইংরেজি অনার্সসহ এমএ পাস করেন। বাংলার নারী শিক্ষার ইতিহাসে তার এ প্রচেষ্টা একটা মাইলফলক। বেথুন কলেজে অধ্যাপনার কাজ শুরু করেন ১৮৮৬ সালে। ১৮৮৮ তে অধ্যক্ষা হন। অসুস্থতাজনিত কারণে অবসর নেন ১৯০১ সালে।
গ্রন্থনা : একদিন প্রতিদিন ডেস্ক
কাদম্বিনী গাঙ্গুলী (১৮৬১-১৯২৩)
ইউরোপীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে শিক্ষিত দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা চিকিৎসক। গ্র্যাজুয়েট হওয়ার পর ডাক্তারি পড়ার সিদ্ধান্ত নেন। ১৮৮৬ সালে গ্র্যাজুয়েট অব বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ ডিগ্রি লাভ করেন। ১৮৯২ সালে বিলেত যান। এক বছর পর এলআরসিপি (এডিনবরা), এলআরসিএস (গ্লাসগো) এবং ডিএফপিএস (ডাবলিন) উপাধি নিয়ে দেশে ফেরেন।
চন্দ্রমুখী বসু (১৮৬০-১৯৪৪)
একজন মহিলা বাঙালি শিক্ষাবিদ। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম এমএ পাস মহিলা। ১৮৮৪ সালে তিনি ইংরেজি অনার্সসহ এমএ পাস করেন। বাংলার নারী শিক্ষার ইতিহাসে তার এ প্রচেষ্টা একটা মাইলফলক। বেথুন কলেজে অধ্যাপনার কাজ শুরু করেন ১৮৮৬ সালে। ১৮৮৮ তে অধ্যক্ষা হন। অসুস্থতাজনিত কারণে অবসর নেন ১৯০১ সালে।
গ্রন্থনা : একদিন প্রতিদিন ডেস্ক
No comments