চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করছেন মার্কেল
চতুর্থ
বারের মতো সরকার গঠন করতে চলেছেন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা
মার্কেল। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল সোস্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির
(এসপিডি) সদস্যরা সরকারের অংশীদার হওয়ার পক্ষে ভোট দিলে মার্কেলের সরকার
গঠন নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার অবসান হয়। এখন এসপিডি’কে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে সরকার
গঠন করবেন তিনি। আর মার্চের মধ্যভাগেই তার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর
মধ্যদিয়ে সাধারণ নির্বাচনের প্রায় অর্ধবছর পরে অবশেষে জার্মানির রাজনৈতিক
অস্থিরতার সমাপ্তি ঘটতে চলেছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, এসপিডি মার্কেলের নেতৃত্বাধীন সরকারের অংশীদার হবে কিনা- এই বিষয়ে শনিবার নিজেদের মতামত জানান দলের সদস্যরা। ৪ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি এসপিডি সদস্য ভোটের মাধ্যমে নিজেদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন। শনিবার ভোট গণনা করা হয়। রোববার এর ফল প্রকাশিত হয়। এতে দেখা যায়, সংখ্যাগরিষ্ঠ এসপিডি সদস্য মার্কেলের নেতৃত্বাধীন সরকারের অংশীদার হওয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এসপিডি’র চেয়ারম্যান ওলাফ স্কলজ বলেন, ‘আগামী সরকারের অংশ হবে এসপিডি। আমরা অনুমোদন পেয়ে গেছি।’ এসময় তিনি মন্ত্রিসভায় দলীয় সদস্যদের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে কথা বলেন। স্কলজ বলেন, এসপিডি’র তিন জন পুরুষ ও তিন জন নারী সদস্য নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাবেন। আশা করা হচ্ছে, মার্চের মধ্যভাগে অ্যাঙ্গেলা মার্কেলের নেতৃত্বে নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করবে। তবে এই সরকারে মার্কেলের প্রভাব পূর্বের তুলনায় কিছুটা হ্রাস পাবে। কেননা, এসপিডি প্রাথমিকভাবে মার্কেলের সঙ্গে জোট গঠন করতেই রাজি হয়নি। অনুৎসাহী এসপিডি’কে জোটে নেয়ার জন্য তাদেরকে ভালো সুযোগ-সুবিধা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কেল। এমনকি গুরুত্বপূর্ণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও এসপিডি’র কাছে ছেড়ে দিতে হয়েছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করার পর মার্কেলের নেতৃত্বাধীন সরকার প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে। কেননা, গত মেয়াদে দু’দলই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিল। কিন্তু এবার তাদের সমর্থন মাত্র ৫৬ শতাংশ। পার্লামেন্টের ৭০৯টি আসনের মধ্যে এই জোটের আসন মাত্র ৩৯৯টি। মূলত এবারের নির্বাচনে অভিবাসন ইস্যু ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে। ২০১৫ সালে ১০ লাখেরও বেশি অভিবাসীকে আশ্রয় দেয়ায় ডানপন্থি দলগুলোর জনপ্রিয়তা কমে গেছে। এছাড়া জার্মানির মানুষ পরিবর্তনে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এদিকে, সংখ্যাগরিষ্ঠ এসপিডি সদস্য মার্কেল সরকারের অংশীদার হওয়ার পক্ষে মত দিলেও এর বিপক্ষেও সরব রয়েছেন অনেকে। দলের যুব শাখার প্রধান কেভিন কুয়েনার্ট ভোটের ফলাফলে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
খবরে বলা হয়, এসপিডি মার্কেলের নেতৃত্বাধীন সরকারের অংশীদার হবে কিনা- এই বিষয়ে শনিবার নিজেদের মতামত জানান দলের সদস্যরা। ৪ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি এসপিডি সদস্য ভোটের মাধ্যমে নিজেদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন। শনিবার ভোট গণনা করা হয়। রোববার এর ফল প্রকাশিত হয়। এতে দেখা যায়, সংখ্যাগরিষ্ঠ এসপিডি সদস্য মার্কেলের নেতৃত্বাধীন সরকারের অংশীদার হওয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এসপিডি’র চেয়ারম্যান ওলাফ স্কলজ বলেন, ‘আগামী সরকারের অংশ হবে এসপিডি। আমরা অনুমোদন পেয়ে গেছি।’ এসময় তিনি মন্ত্রিসভায় দলীয় সদস্যদের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে কথা বলেন। স্কলজ বলেন, এসপিডি’র তিন জন পুরুষ ও তিন জন নারী সদস্য নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাবেন। আশা করা হচ্ছে, মার্চের মধ্যভাগে অ্যাঙ্গেলা মার্কেলের নেতৃত্বে নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করবে। তবে এই সরকারে মার্কেলের প্রভাব পূর্বের তুলনায় কিছুটা হ্রাস পাবে। কেননা, এসপিডি প্রাথমিকভাবে মার্কেলের সঙ্গে জোট গঠন করতেই রাজি হয়নি। অনুৎসাহী এসপিডি’কে জোটে নেয়ার জন্য তাদেরকে ভালো সুযোগ-সুবিধা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কেল। এমনকি গুরুত্বপূর্ণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও এসপিডি’র কাছে ছেড়ে দিতে হয়েছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করার পর মার্কেলের নেতৃত্বাধীন সরকার প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে। কেননা, গত মেয়াদে দু’দলই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিল। কিন্তু এবার তাদের সমর্থন মাত্র ৫৬ শতাংশ। পার্লামেন্টের ৭০৯টি আসনের মধ্যে এই জোটের আসন মাত্র ৩৯৯টি। মূলত এবারের নির্বাচনে অভিবাসন ইস্যু ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে। ২০১৫ সালে ১০ লাখেরও বেশি অভিবাসীকে আশ্রয় দেয়ায় ডানপন্থি দলগুলোর জনপ্রিয়তা কমে গেছে। এছাড়া জার্মানির মানুষ পরিবর্তনে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এদিকে, সংখ্যাগরিষ্ঠ এসপিডি সদস্য মার্কেল সরকারের অংশীদার হওয়ার পক্ষে মত দিলেও এর বিপক্ষেও সরব রয়েছেন অনেকে। দলের যুব শাখার প্রধান কেভিন কুয়েনার্ট ভোটের ফলাফলে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
No comments