স্বাস্থ্যসেবা-কিডনি ব্যবসা বন্ধ হোক
উত্তরাঞ্চলীয় জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার অভাবী মানুষেরা ফের কিডনি দালালচক্রের শিকার হচ্ছে_ এমন মর্মস্পর্শী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে রোববার সমকালে। 'ফের কিডনি কেনাবেচা!' শিরোনামের প্রতিবেদনে বলা হয়, কেউবা অভাবের তাড়নায় আবার কেউবা রাতারাতি ভাগ্য ফেরানোর প্রলোভনে পা দিয়ে বিক্রি করছে দেহের অঙ্গ।
তাদের দুয়ারে হাজির হচ্ছে দালালচক্র, যাদের সংযোগ রয়েছে রাজধানী ঢাকার এক বা একাধিক হাসপাতাল এবং এমনকি ভারত ও সিঙ্গাপুরসহ অন্য দেশের নামিদামি হাসপাতালের দালালচক্রের সঙ্গে। উচ্চ রক্তচাপ, বহুমূত্র এবং হৃদরোগের মতো জটিল ব্যাধির প্রকোপের কারণে বিশ্বব্যাপীই কিডনি রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং তাদের একটি অংশের এ অঙ্গ বদল প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় জোগান কম থাকায় চলছে এর কেনাবেচা, যার একটি অংশ ঘটে থাকে অবৈধ উপায়ে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে কালোবাজারে বছরে আনুমানিক ১০ হাজার কিডনি বিক্রি হয়, যার অর্থ প্রতি এক ঘণ্টায় গড়ে একটির বেশি কিডনি বিক্রি। এটা ঠিক যে, কিডনি পুনঃস্থাপন কোনো বিলাসিতা নয়। গুরুতর স্বাস্থ্যহানির শঙ্কা দেখা দিলেই কেবল কেউ এ ধরনের চিকিৎসা করান। গোটা প্রক্রিয়াটি ব্যয়বহুলও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং অন্যান্য সূত্র জানাচ্ছে_ ভারত, পাকিস্তান ও চীনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এমন রোগীও আসেন, যারা এ ধরনের একটি অস্ত্রোপচারের জন্য দুই লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় এক কোটি ৬৫ লাখ টাকা) পর্যন্ত ব্যয় করতেও প্রস্তুত থাকেন। এ তথ্য থেকেই প্রলোভনের ফাঁদ সম্পর্কে ধারণা মেলে। জয়পুরহাটের কালাই কিংবা দেশের অন্যত্র এমন হতদরিদ্র পরিবার রয়েছে, যাদের এর ছিটেফোঁটা দিয়েই কিডনি বিক্রি করায় রাজি করানো সম্ভব। সমকালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কালাইয়ের রাঘবপুর গ্রামের সেকান্দার আলী অভাবে পড়ে মাত্র দেড় লাখ টাকায় কিডনি বিক্রি করেছেন। এভাবে ওই এলাকার আরও অন্তত দুইশ'জনও প্রলোভনের ফাঁদে পড়েছে। দেশের আর কোন কোন এলাকায় অপরের জীবন বাঁচাতে নিজের দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বিক্রি চলছে, কে জানে। অপরের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গের ঘটনা আমাদের লোককাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সন্তান কঠিন রোগে আক্রান্ত হলে মা-বাবা সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করেন_ তাদের জীবনের বিনিময়ে হলেও সন্তান যেন সুস্থ হয়ে ওঠে। কিন্তু কিডনি বিক্রির বিষয়টি তো তেমন নয়। কেউ যদি স্বেচ্ছায় অপরকে কিডনি দিতে চায় তাতে আপত্তির কিছু নেই। বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনে ভাইবোন, বাবা-মা, চাচা-মামাদের কিডনি দান আইনসম্মত। চিকিৎসকরা কিডনির ব্যাধিতে আক্রান্তদের জীবন রক্ষায় এর আওতা সম্প্রসারণের পক্ষে মত দিয়েছেন এবং আমরা তাদের সঙ্গে একমত। তবে যারা 'ডোনার' হবেন তাদের যেন চাপ দিয়ে বা প্রলুব্ধ করে দেহের অঙ্গ নিয়ে নেওয়া না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। দেশেই এখন কিডনি রোগের চিকিৎসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং এখানে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞও রয়েছেন। তাদের নিয়ে গঠিত একটি কমিটি 'দাতা-গ্রহীতার' আত্মীয়তার সম্পর্ক ও আনুষঙ্গিক বিষয় পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত দিতে পারে। কিডনি চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নত করা গেলে ধনবানরাও দেশেই চিকিৎসায় আগ্রহী হবেন। একই সঙ্গে এটাও নিশ্চিত করতে হবে যে, দেশের কোনো নাগরিককে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে দেশের ভেতরে কিংবা অন্য দেশে নিয়ে গিয়ে কিডনি বিক্রি করতে বাধ্য করা না হয়। এ ধরনের ঘটনা কিন্তু দেশের জন্যও চরম লজ্জার।
আপনি আপনার কিডনি বিক্রি করতে চান? আপনি নিচে কারণে আর্থিক বিরতি টাকা জন্য আপনার কিডনি বিক্রি করার সুযোগ জন্য সচেষ্ট হয় এবং আপনি কি কি না জানি না, তাহলে আজ আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং আমরা আপনার কিডনি জন্য আপনি ভাল পরিমাণ দিতে হবে. আমার নাম (Dr.Alex) (Enugu হাসপাতালের আন্তর্জাতিক) একটি কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ নই. আমাদের হাসপাতালে কিডনি অস্ত্রোপচার মধ্যে বিশেষ হয় এবং আমরা একটি একটি সংশ্লিষ্ট দাতা জীবিত সঙ্গে ক্রয় এবং কিডনি প্রতিস্থাপনের উপর কারবার. আমরা মালয়েশিয়া, ভারতীয়, তুরস্ক, নাইজেরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কুয়েত, দুবাই, সৌদি আরব, লন্ডন মধ্যে অবস্থিত হয়. আপনি যদি বিক্রয় বা ক্রয় করতে আগ্রহী হন, তাহলে কিডনি এর ইমেইলের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ বিব্রত বোধ করবেন না দয়া করে enuguhospitalinternational@gmail.com
ReplyDelete