বিশেষ ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে খরমুখো যাত্রীদের জন্য বিশেষ ট্রেনের টিকিট আজ সোমবার সকাল থেকে বিক্রি শুরু হয়েছে। গত শনিবার থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন আন্তনগর ট্রেনের ১৩ হাজার টিকিট বিক্রি হচ্ছে। বিশেষ ট্রেনের টিকিট যোগ হওয়ায় আজ থেকে মোট ১৭ হাজার টিকিট বিক্রি হবে।
আর মেইল, আন্তনগর ও বিশেষ ট্রেনসহ এই টিকিটের সংখ্যা দাঁড়াবে ৩২ হাজার।
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার খায়রুল বশির প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ঈদ উপলক্ষে ১০টি বিশেষ ট্রেনের সেবা দেওয়া হয়েছে। এগুলোতে ১২৫টি বগি থাকবে। ঢাকা-পার্বতীপুর, ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ—এ তিনটি রেলপথে বিশেষ ট্রেনগুলো চলবে বলে জানান তিনি।
রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, আজ সকাল সাতটা থেকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। আগের দুই দিনের চেয়ে আজ কাউন্টারগুলোতে টিকিটপ্রত্যাশীদের বেশি ভিড় লক্ষ করা গেছে। টিকিট পাওয়ার জন্য অনেকেই গতকাল রোববার সন্ধ্যা থেকে স্টেশনে অপেক্ষা করছেন। যত সময় যাচ্ছে, টিকিটপ্রত্যাশীদের ভিড়ও তত বাড়ছে।
কয়েকজন যাত্রীর অভিযোগ, টিকিট মাস্টাররা ধীরগতিতে টিকিট দিচ্ছেন। ফলে সারি সামনে এগোচ্ছে না।
সৈয়দপুরের জন্য টিকিট কাটতে আসা গালিব মেহেদি জানান, টিকিটের জন্য তিনি চার বন্ধুকে নিয়ে গতকাল রাত ১১টার দিকে আট নম্বর কাউন্টারে লাইন ধরেন। তখন তাঁর সামনে শতাধিক টিকিটপ্রত্যাশী দাঁড়িয়ে। তাঁর অভিযোগ, এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও সারিতে দাঁড়ানো মানুষের সংখ্যা কমছে না। অথচ টিকিট বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
টিকিটপ্রত্যাশীদের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে খায়রুল বশির বলেন, টিকিট বিক্রিতে কোনো বিশৃঙ্খলা হচ্ছে না। টিকিট বিক্রির পদ্ধতি আরও নিয়মতান্ত্রিক ও গতিশীল করার ব্যাপারে যাত্রীদের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, এ বছর থেকে ই-টিকিটিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শতকরা ২৫ ভাগ টিকিট ই-টিকিটিং প্রক্রিয়ায় বিক্রি হচ্ছে।
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার খায়রুল বশির প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ঈদ উপলক্ষে ১০টি বিশেষ ট্রেনের সেবা দেওয়া হয়েছে। এগুলোতে ১২৫টি বগি থাকবে। ঢাকা-পার্বতীপুর, ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ—এ তিনটি রেলপথে বিশেষ ট্রেনগুলো চলবে বলে জানান তিনি।
রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, আজ সকাল সাতটা থেকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। আগের দুই দিনের চেয়ে আজ কাউন্টারগুলোতে টিকিটপ্রত্যাশীদের বেশি ভিড় লক্ষ করা গেছে। টিকিট পাওয়ার জন্য অনেকেই গতকাল রোববার সন্ধ্যা থেকে স্টেশনে অপেক্ষা করছেন। যত সময় যাচ্ছে, টিকিটপ্রত্যাশীদের ভিড়ও তত বাড়ছে।
কয়েকজন যাত্রীর অভিযোগ, টিকিট মাস্টাররা ধীরগতিতে টিকিট দিচ্ছেন। ফলে সারি সামনে এগোচ্ছে না।
সৈয়দপুরের জন্য টিকিট কাটতে আসা গালিব মেহেদি জানান, টিকিটের জন্য তিনি চার বন্ধুকে নিয়ে গতকাল রাত ১১টার দিকে আট নম্বর কাউন্টারে লাইন ধরেন। তখন তাঁর সামনে শতাধিক টিকিটপ্রত্যাশী দাঁড়িয়ে। তাঁর অভিযোগ, এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও সারিতে দাঁড়ানো মানুষের সংখ্যা কমছে না। অথচ টিকিট বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
টিকিটপ্রত্যাশীদের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে খায়রুল বশির বলেন, টিকিট বিক্রিতে কোনো বিশৃঙ্খলা হচ্ছে না। টিকিট বিক্রির পদ্ধতি আরও নিয়মতান্ত্রিক ও গতিশীল করার ব্যাপারে যাত্রীদের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, এ বছর থেকে ই-টিকিটিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শতকরা ২৫ ভাগ টিকিট ই-টিকিটিং প্রক্রিয়ায় বিক্রি হচ্ছে।
No comments