ইতিবাচক কাজও করছেন কেউ কেউ
বেশির ভাগ সংসদ সদস্যই নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকলেও তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ইতিবাচক কাজও করে চলেছেন। কেউ স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অবদান রাখছেন, কেউ বা ভূমি ও অনুদান বরাদ্দ, বিনা মূল্যে ওষুধ বিতরণ, বিদ্যুৎব্যবস্থা ও রেল-সড়ক উন্নয়নের মতো সেবামূলক কাজে নিজেদের জড়িয়ে রেখেছেন।
অন্যদিকে অনেক বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্য সরকারদলীয় সংসদ সদস্যদের আধিপত্যের কারণে কোনো ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারছেন না। টিআইবির প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষণার অন্তর্ভুক্ত সংসদ সদস্যদের ৫৩.৭ শতাংশ কোনো না কোনো ইতিবাচক কার্যক্রমে জড়িত। তাঁদের মধ্যে ছয়জন নারী, ১৯ জন মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী এবং পাঁচজন বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্য রয়েছেন। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অবদান রাখা ৩৫ শতাংশ সদস্য নতুন অবকাঠামো নির্মাণ, ভূমি ও অনুদান বরাদ্দ, বিনা মূল্যে ওষুধ বিতরণ, চরাঞ্চলে চিকিৎসাসেবা, নতুন কোর্স চালু, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তিকরণ প্রভৃতি কাজে নিজ আসনে অবদান রাখছেন। এতে বলা হয়, স্থানীয় পর্যায়ে অবকাঠামো নির্মাণ বা তদারকির ক্ষেত্রে ৩১.৩ শতাংশ সদস্য বেশির ভাগ রাস্তা, সেতু নির্মাণ বা সংস্কার প্রকল্প অনুমোদন, তদারকি, বিদ্যুৎব্যবস্থা ও রেলসড়ক উন্নয়নসহ প্রভৃতির উদ্যোগ নিয়েছেন। স্থানীয় সমস্যা সমাধানে ১৮.৮ শতাংশ সদস্যের নেওয়া উদ্যোগের মধ্যে উপকূলীয় এলাকায় জলদস্যু নিয়ন্ত্রণ ও লবণাক্ততা দূর করা, নদী ভাঙন রোধ, চরমপন্থী দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, পাটকল চালু, হাওর এলাকায় ডুবন্ত রাস্তা তৈরি প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ১৭.৫ শতাংশ সদস্যের সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অবদান, পরিবেশ রক্ষা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন প্রভৃতি। তবে বিরোধীদলীয় ১৩ জন সংসদ সদস্যের মধ্যে আটজনেরই কোনো ইতিবাচক কার্যক্রম নেই। এর কারণ হিসেবে সরকারদলীয় সংসদ সদস্যদের একচ্ছত্র আধিপত্যকে দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষণার অন্তর্ভুক্ত সংসদ সদস্যদের ৫৩.৭ শতাংশ কোনো না কোনো ইতিবাচক কার্যক্রমে জড়িত। তাঁদের মধ্যে ছয়জন নারী, ১৯ জন মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী এবং পাঁচজন বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্য রয়েছেন। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অবদান রাখা ৩৫ শতাংশ সদস্য নতুন অবকাঠামো নির্মাণ, ভূমি ও অনুদান বরাদ্দ, বিনা মূল্যে ওষুধ বিতরণ, চরাঞ্চলে চিকিৎসাসেবা, নতুন কোর্স চালু, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তিকরণ প্রভৃতি কাজে নিজ আসনে অবদান রাখছেন। এতে বলা হয়, স্থানীয় পর্যায়ে অবকাঠামো নির্মাণ বা তদারকির ক্ষেত্রে ৩১.৩ শতাংশ সদস্য বেশির ভাগ রাস্তা, সেতু নির্মাণ বা সংস্কার প্রকল্প অনুমোদন, তদারকি, বিদ্যুৎব্যবস্থা ও রেলসড়ক উন্নয়নসহ প্রভৃতির উদ্যোগ নিয়েছেন। স্থানীয় সমস্যা সমাধানে ১৮.৮ শতাংশ সদস্যের নেওয়া উদ্যোগের মধ্যে উপকূলীয় এলাকায় জলদস্যু নিয়ন্ত্রণ ও লবণাক্ততা দূর করা, নদী ভাঙন রোধ, চরমপন্থী দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, পাটকল চালু, হাওর এলাকায় ডুবন্ত রাস্তা তৈরি প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ১৭.৫ শতাংশ সদস্যের সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অবদান, পরিবেশ রক্ষা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন প্রভৃতি। তবে বিরোধীদলীয় ১৩ জন সংসদ সদস্যের মধ্যে আটজনেরই কোনো ইতিবাচক কার্যক্রম নেই। এর কারণ হিসেবে সরকারদলীয় সংসদ সদস্যদের একচ্ছত্র আধিপত্যকে দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
No comments