সাংসদের গাড়িতে হামলা যুবক গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইল-৭ আসনের সাংসদ একাব্বর হোসেনের গাড়িতে এক যুবক অতর্কিতে হামলা চালিয়েছেন। এতে সাংসদ অক্ষত থাকলেও তাঁর এপিএস, গাড়িচালক ও গৃহকর্মী আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের কালিয়াকৈরের একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা এলাকায় গতকাল রোববার সকালে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ এ ঘটনায় রফিকুল ইসলাম (৩০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর বাড়ি কালিয়াকৈর উপজেলা সদরের ডাইনকিনি গ্রামে। এ ছাড়া জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর চাচাতো ভাই কাওছার মিয়াকেও (২০) আটক করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী, প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশের বর্ণনা অনুযায়ী, গতকাল সকাল সাড়ে নয়টার দিকে সাংসদ তাঁর ব্যক্তিগত ল্যান্ডক্রুজার জিপ নিয়ে মির্জাপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। সাংসদের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ঝর্না হোসেন, এপিএস শামীম আল মামুন ও গৃহকর্মী রাজিয়া ছিলেন। তাঁরা সকাল ১০টার দিকে চন্দ্রায় পৌঁছালে যানজটের কারণে গাড়িটির গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় আচমকা লাঠি হাতে এক যুবক তেড়ে এসে তাঁদের গাড়ির সামনের ও পেছনের কাচ ভাঙা শুরু করেন। গাড়িচালক সুমন মিয়া গাড়ি থেকে নেমে যুবককে প্রতিহত করতে গেলে তিনি লাঠি দিয়ে তাঁকেও আঘাত করেন। পরে এপিএস শামীম আল মামুন গাড়ি থেকে নেমে যুবককে ধরতে গেলে তাঁকেও আঘাত করা হয়। পরে এপিএস ও গাড়িচালক দুজনে মিলে হামলাকারীকে জাপটে ধরে তাঁকে প্রতিহত করেন এবং পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে যুবককে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। গৃহকর্মী রাজিয়া আহত হয়েছেন গাড়ির ভাঙা কাচে।
এ ব্যাপারে সাংসদ একাব্বর হোসেন বলেন, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে পরিকল্পিতভাবে কেউ এ হামলা চালিয়ে থাকতে পারেন। তবে আটক রফিকুল সাংবাদিকদের বলেন, জমিসংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে তিনি লাঠি হাতে প্রতিপক্ষের দিকে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনি কেন গাড়িটি ভাঙচুর করলেন তা তিনি নিজেও বুঝে উঠতে পারছেন না।
রফিকুলের মা কুলসুম বেগম বলেন, তাঁর বড় ছেলে জহিরুল ইসলাম (৩৪) নেশাগ্রস্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন। তিনি আরও বলেন, তাঁর ছোট ছেলে রফিকুলও পাগলের মতো আচরণ করেন। প্রায় পাঁচ বছর ধরে তাঁকে বাড়িতে পাহারায় রাখা হচ্ছে।
কালিয়াকৈর পৌরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ডানইকিনি গ্রামের বাসিন্দা বেলায়েত হোসেন জানান, বেশ কয়েক বছর ধরে রফিকুল ভালোভাবে কারও সঙ্গে কথা বলেন না। অস্বাভাবিক আচরণ করেন। কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক বলেন, এ ঘটনায় সাংসদের এপিএস বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন।
পুলিশ এ ঘটনায় রফিকুল ইসলাম (৩০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর বাড়ি কালিয়াকৈর উপজেলা সদরের ডাইনকিনি গ্রামে। এ ছাড়া জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর চাচাতো ভাই কাওছার মিয়াকেও (২০) আটক করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী, প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশের বর্ণনা অনুযায়ী, গতকাল সকাল সাড়ে নয়টার দিকে সাংসদ তাঁর ব্যক্তিগত ল্যান্ডক্রুজার জিপ নিয়ে মির্জাপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। সাংসদের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ঝর্না হোসেন, এপিএস শামীম আল মামুন ও গৃহকর্মী রাজিয়া ছিলেন। তাঁরা সকাল ১০টার দিকে চন্দ্রায় পৌঁছালে যানজটের কারণে গাড়িটির গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় আচমকা লাঠি হাতে এক যুবক তেড়ে এসে তাঁদের গাড়ির সামনের ও পেছনের কাচ ভাঙা শুরু করেন। গাড়িচালক সুমন মিয়া গাড়ি থেকে নেমে যুবককে প্রতিহত করতে গেলে তিনি লাঠি দিয়ে তাঁকেও আঘাত করেন। পরে এপিএস শামীম আল মামুন গাড়ি থেকে নেমে যুবককে ধরতে গেলে তাঁকেও আঘাত করা হয়। পরে এপিএস ও গাড়িচালক দুজনে মিলে হামলাকারীকে জাপটে ধরে তাঁকে প্রতিহত করেন এবং পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে যুবককে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। গৃহকর্মী রাজিয়া আহত হয়েছেন গাড়ির ভাঙা কাচে।
এ ব্যাপারে সাংসদ একাব্বর হোসেন বলেন, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে পরিকল্পিতভাবে কেউ এ হামলা চালিয়ে থাকতে পারেন। তবে আটক রফিকুল সাংবাদিকদের বলেন, জমিসংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে তিনি লাঠি হাতে প্রতিপক্ষের দিকে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনি কেন গাড়িটি ভাঙচুর করলেন তা তিনি নিজেও বুঝে উঠতে পারছেন না।
রফিকুলের মা কুলসুম বেগম বলেন, তাঁর বড় ছেলে জহিরুল ইসলাম (৩৪) নেশাগ্রস্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন। তিনি আরও বলেন, তাঁর ছোট ছেলে রফিকুলও পাগলের মতো আচরণ করেন। প্রায় পাঁচ বছর ধরে তাঁকে বাড়িতে পাহারায় রাখা হচ্ছে।
কালিয়াকৈর পৌরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ডানইকিনি গ্রামের বাসিন্দা বেলায়েত হোসেন জানান, বেশ কয়েক বছর ধরে রফিকুল ভালোভাবে কারও সঙ্গে কথা বলেন না। অস্বাভাবিক আচরণ করেন। কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক বলেন, এ ঘটনায় সাংসদের এপিএস বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন।
No comments